পীরগাছায় ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2018/12/rangpur_8.html
ফজলুর রহমান,পীরগাছা(রংপুর)।
রংপুরের পীরগাছায় এক ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে ব্যপক অনিয়ম ও দূর্ণীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। তার বিরুদ্ধে কর্মসৃজন কর্মসুচীর শ্রমিক দিয়ে বসতবাড়িতে মাটি কাটা, প্রবাসীর স্ত্রীর নামে ভিজিডি কার্ড ও সরকারি ঘর বরাদ্দে দেওয়ায় সংশ্লিষ্ট দপ্তরে একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন এলাকাবাসী।
অভিযোগে জানা গেছে, উপজেলার ৯নং কান্দি ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মতিয়ার রহমান নানাভাবে অনিয়ম ও দুনীতি করে আসছিলেন। তিনি তেয়ানী মনিরাম গ্রামের প্রবাসী আব্দুর রহমান আকালু’র বাড়িতে ১০ হাজার টাকা চুক্তিতে ৪০দিনের কর্মসৃজন কর্মসুচীর শ্রমিক দিয়ে সপ্তাহব্যাপী ২০ জন শ্রমিক দিয়ে মাটি কাটার কাজ করান। প্রবাসীর স্ত্রী মিনারা বেগম এর নামে ভিজিডি কার্ড এবং জমি আছে ঘর নাই প্রকল্প-২ এর একটি ঘর বরাদ্দ দেন। ওই কর্মসূচীর অনুপস্থিত শ্রমিক তাজ মিয়া ঢাকায় অবস্থান করলেও তার নামে শ্রমিকের টাকা উত্তোলন করে মতিয়ার রহমান আতœসাত করেন।
এ প্রসঙ্গে অভিযুক্ত ইউপি সদস্য মতিয়ার রহমানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি প্রবাসীর বাড়িতে মাটিকাটা, তার স্ত্রীর নামে ঘর বরাদ্দ ও ভিজিডি কার্ড দেওয়ার কথা স্বীকার করেন।
কান্দি ইউপি চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম খাঁন এর সাথে কথা হলে তিনি জানান, অভিযোগের বিষয়টি শুনেছি।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল আজিজ বলেন, এ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ পাওয়ার পর দ্রুত তদন্ত করে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাউজুল কবির এর সাথে কথা হলে তিনি জানান, এবিষয়ে একটি অভিযোগ পেয়েছি। প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
রংপুরের পীরগাছায় এক ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে ব্যপক অনিয়ম ও দূর্ণীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। তার বিরুদ্ধে কর্মসৃজন কর্মসুচীর শ্রমিক দিয়ে বসতবাড়িতে মাটি কাটা, প্রবাসীর স্ত্রীর নামে ভিজিডি কার্ড ও সরকারি ঘর বরাদ্দে দেওয়ায় সংশ্লিষ্ট দপ্তরে একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন এলাকাবাসী।
অভিযোগে জানা গেছে, উপজেলার ৯নং কান্দি ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মতিয়ার রহমান নানাভাবে অনিয়ম ও দুনীতি করে আসছিলেন। তিনি তেয়ানী মনিরাম গ্রামের প্রবাসী আব্দুর রহমান আকালু’র বাড়িতে ১০ হাজার টাকা চুক্তিতে ৪০দিনের কর্মসৃজন কর্মসুচীর শ্রমিক দিয়ে সপ্তাহব্যাপী ২০ জন শ্রমিক দিয়ে মাটি কাটার কাজ করান। প্রবাসীর স্ত্রী মিনারা বেগম এর নামে ভিজিডি কার্ড এবং জমি আছে ঘর নাই প্রকল্প-২ এর একটি ঘর বরাদ্দ দেন। ওই কর্মসূচীর অনুপস্থিত শ্রমিক তাজ মিয়া ঢাকায় অবস্থান করলেও তার নামে শ্রমিকের টাকা উত্তোলন করে মতিয়ার রহমান আতœসাত করেন।
এ প্রসঙ্গে অভিযুক্ত ইউপি সদস্য মতিয়ার রহমানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি প্রবাসীর বাড়িতে মাটিকাটা, তার স্ত্রীর নামে ঘর বরাদ্দ ও ভিজিডি কার্ড দেওয়ার কথা স্বীকার করেন।
কান্দি ইউপি চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম খাঁন এর সাথে কথা হলে তিনি জানান, অভিযোগের বিষয়টি শুনেছি।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল আজিজ বলেন, এ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ পাওয়ার পর দ্রুত তদন্ত করে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাউজুল কবির এর সাথে কথা হলে তিনি জানান, এবিষয়ে একটি অভিযোগ পেয়েছি। প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।