নীলফামারীতে তিনটি চোরাই মোটরসাইকেলসহ আন্তজেলা মোটরসাইকেল চোর চক্রের দুইজন গ্রেফতার
https://www.obolokon24.com/2018/11/nilphamari_22.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ২২ নভেম্বর॥ আন্তঃজেলা মোটরসাইকেল চোর চক্রের প্রধান হোতাসহ দুইজনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছে নীলফামারী থানা পুলিশ। বুধবার রাতে জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এসময় তাদের কাছে চোরাইকৃত তিনটি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়।
আন্তজেলা মোটরসাইকেল চোর চক্রের গ্রেফতারকৃত দুইজন হলো দিনাজপুর জেলার খানাসামা উপজেলার পাকেরহাট ভান্ডারদহ গ্রামের মৃত তছির উদ্দিনের ছেলে রবিউল ইসলাম বাটুল (৪০) ও নীলফামারী সদর উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নের বানিয়াপাড়া গ্রামের জিয়াউর রহমানের ছেলে রানা ইসলাম (৩০)।
নীলফামারী সদর থানার ওসি মমিনুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান বুধবার দুপুরে জেলা প্রশাসনের কার্যালয় চত্বর হতে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের একজন অফিস সহায়কের চুরি যাওয়া মোটরসাইকেলের মামলার সুত্র ধরে তাৎক্ষনিকভাবে পুলিশ অভিযানে নামে। অভিযানে ওইদিন রাতে আন্তজেলা মোটরসাইকেল চোর চক্রের উক্ত দুইজনকে গ্রেফতার করা হয়। সেই সঙ্গে তাদের নিকট হতে উক্ত খোয়া যাওয়া মোটরসাইকেল সহ আরো দুইটি চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়।
আজ বৃহস্পতিবার (২২ নভেম্বর) গ্রেফতারকৃত দুইজন চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে স্বীকারোক্তি জবাববন্দী প্রদান করে। এরপর আদালতের বিচারক তাদের জেলা কারাগারে প্রেরন করে। #
আন্তজেলা মোটরসাইকেল চোর চক্রের গ্রেফতারকৃত দুইজন হলো দিনাজপুর জেলার খানাসামা উপজেলার পাকেরহাট ভান্ডারদহ গ্রামের মৃত তছির উদ্দিনের ছেলে রবিউল ইসলাম বাটুল (৪০) ও নীলফামারী সদর উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নের বানিয়াপাড়া গ্রামের জিয়াউর রহমানের ছেলে রানা ইসলাম (৩০)।
নীলফামারী সদর থানার ওসি মমিনুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান বুধবার দুপুরে জেলা প্রশাসনের কার্যালয় চত্বর হতে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের একজন অফিস সহায়কের চুরি যাওয়া মোটরসাইকেলের মামলার সুত্র ধরে তাৎক্ষনিকভাবে পুলিশ অভিযানে নামে। অভিযানে ওইদিন রাতে আন্তজেলা মোটরসাইকেল চোর চক্রের উক্ত দুইজনকে গ্রেফতার করা হয়। সেই সঙ্গে তাদের নিকট হতে উক্ত খোয়া যাওয়া মোটরসাইকেল সহ আরো দুইটি চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়।
আজ বৃহস্পতিবার (২২ নভেম্বর) গ্রেফতারকৃত দুইজন চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে স্বীকারোক্তি জবাববন্দী প্রদান করে। এরপর আদালতের বিচারক তাদের জেলা কারাগারে প্রেরন করে। #