ডোমারে ইউএনও’র হস্তক্ষেপে বাল্য বিবাহ থেকে রক্ষাপেলো জেএসসি পরীক্ষার্থী।
https://www.obolokon24.com/2018/11/domar_4.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার(নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ-
নীলফামারীর ডোমারে ইউএনও’র হস্তক্ষেপে বাল্য বিয়ে থেকে রক্ষাপেলো জেএসসি পরীক্ষার্থী।
ঘটনাটি উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ড মাষ্টার পাড়া গ্রামে। জানা যায়, উক্ত গ্রামের হারুন অর-রশিদের কন্যা মিরজাগঞ্জ বহুমূখী উচ্চ বিদ্যালয়ে চলমান জেএসসি পরীক্ষার্থী রশিদা বেগম (১৪)’র সাথে ৩ নভেম্বর শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলার কেতকীবাড়ী ইউনিয়নের কাজীরহাট এলাকার রশিদুল ইসলামের ছেলে লোকমান হোসেনের গোপনে বিয়ে দেয়ার কথা ছিল। এলাকাবাসী বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে ফাতিমাকে জানালে তিনি বিকালে সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য আব্দুর রাজ্জাককে বিয়ে বন্ধের নির্দেশ দেন। ইউপি সদস্য নির্বাহী কর্মকর্তার কথা মতো কনের বাড়ীতে গিয়ে রশিদার বাবা ও দাদাকে নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে মুঠো ফোনে কথা বলিয়ে, বাল্য বিবাহ আইনে দন্ডনিয় অপরাধ বিষয়টি নিশ্চিত করে বিয়ে বন্ধ করে দেয় এবং রশিদার ১৮ বছর পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত তার বিয়ে দিবে না মর্মে রশিদার বাবা নির্বাহী কর্মকর্তার নিকট অঙ্গীকার নামা প্রদান করেন। নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট বলেন,অঙ্গীকার নামা দেয়ার পরেও গোপনে বিয়ে দেয়া হলে ইউপি সদস্য ও কনের পরিবারের লোকে বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করবেন এবং পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে বিয়ের বিষয়টিতে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি।
নীলফামারীর ডোমারে ইউএনও’র হস্তক্ষেপে বাল্য বিয়ে থেকে রক্ষাপেলো জেএসসি পরীক্ষার্থী।
ঘটনাটি উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ড মাষ্টার পাড়া গ্রামে। জানা যায়, উক্ত গ্রামের হারুন অর-রশিদের কন্যা মিরজাগঞ্জ বহুমূখী উচ্চ বিদ্যালয়ে চলমান জেএসসি পরীক্ষার্থী রশিদা বেগম (১৪)’র সাথে ৩ নভেম্বর শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলার কেতকীবাড়ী ইউনিয়নের কাজীরহাট এলাকার রশিদুল ইসলামের ছেলে লোকমান হোসেনের গোপনে বিয়ে দেয়ার কথা ছিল। এলাকাবাসী বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে ফাতিমাকে জানালে তিনি বিকালে সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য আব্দুর রাজ্জাককে বিয়ে বন্ধের নির্দেশ দেন। ইউপি সদস্য নির্বাহী কর্মকর্তার কথা মতো কনের বাড়ীতে গিয়ে রশিদার বাবা ও দাদাকে নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে মুঠো ফোনে কথা বলিয়ে, বাল্য বিবাহ আইনে দন্ডনিয় অপরাধ বিষয়টি নিশ্চিত করে বিয়ে বন্ধ করে দেয় এবং রশিদার ১৮ বছর পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত তার বিয়ে দিবে না মর্মে রশিদার বাবা নির্বাহী কর্মকর্তার নিকট অঙ্গীকার নামা প্রদান করেন। নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট বলেন,অঙ্গীকার নামা দেয়ার পরেও গোপনে বিয়ে দেয়া হলে ইউপি সদস্য ও কনের পরিবারের লোকে বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করবেন এবং পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে বিয়ের বিষয়টিতে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি।