আন্তঃজেলা অজ্ঞান পার্টির চার সদস্যকে গ্রেফতার করেছে নীলফামারী পুলিশ
https://www.obolokon24.com/2018/11/arest_19.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ॥ আন্তঃজেলা অজ্ঞান পার্টি ছিনতাইকারী চার সদস্যকে গ্রেফতার করেছে নীলফামারী থানা পুলিশ। শনিবার (১৭ নভেম্বর) রাতে রংপুর, কিশোরীগঞ্জ এবং জলঢাকা উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। আজ রবিবার (১৮ নভেম্বর) সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তাদের স্বীকারোক্তি জবাববন্দী রেকর্ডের মাধ্যমে দুপুরে জেলা কারাগারে পাঠানো।
গ্রেফতারকৃত আন্তৎজেলা অজ্ঞানপাটি ছিনতাইকারীরা হলেন রংপুর বিভাগীয় শহরের আমাশু কুকরুল এলাকার সুরুজ্জামানের ছেলে তৌহিদুল ইসলাম তোতা(২২), নীলফামারী জেলার কিশোরীগঞ্জ উপজেলার চন্ডি উত্তর পাড়ার বদিউজ্জামানের ছেলে শাহীনুর ইসলাম ওরফে শাহীন পাঠান(২২) ও একই উপজেলার বড়ভিটা এলাকার মনসুর আলীর ছেলে মশিউর রহমান(৩০) এবং জলঢাকা উপজেলার কৈমারী ইউনিয়নের বিন্নাকুড়ি গ্রামের মৃত. আজিজুল হকের ছেলে আব্দুল আজিজ(২৮)।
নীলফামারী থানা সুত্র জানায়, সদর উপজেলার ইটাখোলা ইউনিয়নের সিংদই এলাকার অটোরিকসা চালক ওয়াহেদুল ইসলামের অটোটি গত ৪নবেম্বর মাধারমোড় থেকে ভাড়ায় নীলসাগর নিয়ে যায় তৌহিদুল ইসলাম ও শাহীন পাঠানসহ সহযোগীরা।
ওই দিন বিকেলে যাত্রীদের সাথে থাকা জুস খেয়ে অজ্ঞান হয়ে পড়লে চওড়া বড়গাছা ইউনিয়নের বাংলাবাজার এলাকায় অটোচালককে ফেলে দিয়ে অটোরিকসা নিয়ে পালিয়ে যায় যাত্রী বেশের ছিনতাইকারীরা। এ ঘটনায় থানায় মামলা করেন অটোচালক ওয়াহেদুল ইসলাম।
শনিবার বিকেলে নীলফামারী জেলা শহরের ট্রাফিক মোড়ে তৌহিদুল ইসলাম ও শাহীন পাঠানকে দেখতে পেয়ে তৌহিদুলকে আটক করে পুলিশে হস্তান্তর করে স্থানীয়রা।
ওই দিন রাতেই তাকে নিয়ে অভিযান পরিচালনা করা হলে রংপুর এবং কিশোরীগঞ্জ ও জলঢাকা উপজেলার নিজ নিজ এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। অভিযান কালে আসামী আজিজের কাছ থেকে একটি অটো উদ্ধার করা হয়।
নীলফামারী থানার উপ-পরিদর্শক(এসআই) হারিছুর রহমান জানান, স্থানীয়দের হাতে আটক তৌহিদুল ইসলামকে নিয়ে আমরা অভিযানে বের হয়ে অন্য আসামীদেরও গ্রেফতার করতে সম হই। রবিবার দুপুরে তারা আদালতে স্বীকারোক্তি দেন। পরে আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
নীলফামারী থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) মমিনুল ইসলাম মমিন জানান, গ্রেফতার ব্যক্তিরা আন্তঃ জেলা অজ্ঞান পার্টির সদস্য। এরা ছিনতাইর উদ্দেশ্যে বিভিন্ন ভাবে ঘুরে বেড়ায়। চক্রের সাথে কারা রয়েছে তাদেরও গ্রেফতার করতে আমরা তৎপরতা চালাবো। #
গ্রেফতারকৃত আন্তৎজেলা অজ্ঞানপাটি ছিনতাইকারীরা হলেন রংপুর বিভাগীয় শহরের আমাশু কুকরুল এলাকার সুরুজ্জামানের ছেলে তৌহিদুল ইসলাম তোতা(২২), নীলফামারী জেলার কিশোরীগঞ্জ উপজেলার চন্ডি উত্তর পাড়ার বদিউজ্জামানের ছেলে শাহীনুর ইসলাম ওরফে শাহীন পাঠান(২২) ও একই উপজেলার বড়ভিটা এলাকার মনসুর আলীর ছেলে মশিউর রহমান(৩০) এবং জলঢাকা উপজেলার কৈমারী ইউনিয়নের বিন্নাকুড়ি গ্রামের মৃত. আজিজুল হকের ছেলে আব্দুল আজিজ(২৮)।
নীলফামারী থানা সুত্র জানায়, সদর উপজেলার ইটাখোলা ইউনিয়নের সিংদই এলাকার অটোরিকসা চালক ওয়াহেদুল ইসলামের অটোটি গত ৪নবেম্বর মাধারমোড় থেকে ভাড়ায় নীলসাগর নিয়ে যায় তৌহিদুল ইসলাম ও শাহীন পাঠানসহ সহযোগীরা।
ওই দিন বিকেলে যাত্রীদের সাথে থাকা জুস খেয়ে অজ্ঞান হয়ে পড়লে চওড়া বড়গাছা ইউনিয়নের বাংলাবাজার এলাকায় অটোচালককে ফেলে দিয়ে অটোরিকসা নিয়ে পালিয়ে যায় যাত্রী বেশের ছিনতাইকারীরা। এ ঘটনায় থানায় মামলা করেন অটোচালক ওয়াহেদুল ইসলাম।
শনিবার বিকেলে নীলফামারী জেলা শহরের ট্রাফিক মোড়ে তৌহিদুল ইসলাম ও শাহীন পাঠানকে দেখতে পেয়ে তৌহিদুলকে আটক করে পুলিশে হস্তান্তর করে স্থানীয়রা।
ওই দিন রাতেই তাকে নিয়ে অভিযান পরিচালনা করা হলে রংপুর এবং কিশোরীগঞ্জ ও জলঢাকা উপজেলার নিজ নিজ এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। অভিযান কালে আসামী আজিজের কাছ থেকে একটি অটো উদ্ধার করা হয়।
নীলফামারী থানার উপ-পরিদর্শক(এসআই) হারিছুর রহমান জানান, স্থানীয়দের হাতে আটক তৌহিদুল ইসলামকে নিয়ে আমরা অভিযানে বের হয়ে অন্য আসামীদেরও গ্রেফতার করতে সম হই। রবিবার দুপুরে তারা আদালতে স্বীকারোক্তি দেন। পরে আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
নীলফামারী থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) মমিনুল ইসলাম মমিন জানান, গ্রেফতার ব্যক্তিরা আন্তঃ জেলা অজ্ঞান পার্টির সদস্য। এরা ছিনতাইর উদ্দেশ্যে বিভিন্ন ভাবে ঘুরে বেড়ায়। চক্রের সাথে কারা রয়েছে তাদেরও গ্রেফতার করতে আমরা তৎপরতা চালাবো। #