পার্বতীপুর রেলওয়ে হাসপাতালে চিকিৎসক সংকট ॥ চিকিৎসা সেবা ব্যাহত
https://www.obolokon24.com/2018/10/parbotipur.html
এম এ আলম বাবলু, পার্বতীপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃ
প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক না থাকায় পার্বতীপুর রেলওয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা ব্যহত হচ্ছে। ভেঙ্গে পড়েছে রেলওয়ে হাসপাতালের চিকিৎসা ব্যবস্থা। সেই সাথে রেলওয়ে লালমনির হাট ডিভিশনের রেলওয়ে হাসপাতালটিতে চিকিৎসক সংকটে কর্মচারীদের চিকিৎসা সেবা ব্যাহত হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে চলছে ওষুধ ঘাটতির মত ঘটনা। এ অবস্থা চলছে বছরের পর বছর ধরে।
লালমনিরহাট রেলওয়ে বিভাগের লালমনিরহাটে ৩০ শয্যা ও পার্বতীপুরে ১৬ শয্যা হাসপাতাল নিয়ে রেলওয়ের লালমনিরহাট স্বাস্থ্য বিভাগ গঠিত। এছাড়াও বোনার পাড়া ও পার্বতীপুরের কেলোকায় রয়েছে দুটি ডিসপেনসারী। এ বিভাগের ৪টি চিকিৎসা কেন্দ্রে একজন ডিএমও একজন এডিএমও সহ এমবিবিএস চিকিৎসকের পদ ৭টি এবং সহকারি চিকিৎসক ফার্মাসিষ্ট’র পদ ১০টি। তার মধ্যে পার্বতীপুর রেল হাসপাতালে ১ এডিএমও সহ ৩ জন এমবিবিএস চিকিৎসক ও ৩জন ফার্মাসিষ্ট থাকার কথা।কিন্তু একজনও এমবিবিএস চিকিৎসক নেই। শুধু ১ ফার্মাসিষ্ট দিয়ে চলছে হাসপাতালটি। নার্স সংকটও বিদ্যমান সেখানে। ইনডোর আউটডোর এবং অবকাঠামোগুলোর বেহাল দশা।গোটা লালমনির হাট ডিভিশনের হাজার হাজার রেল কর্মচারির চিকিৎসা চলছে মাত্র একজন এমবিবিএস(ডিএমও) চিকিৎসক দিয়ে। রেলের এই সেকশনটিতে কারোরই নজর নেই। অর্থাৎ বিভাগের ৩টি পয়েন্ট বোনার পাড়া, কেলোকা ও পার্বতীপুর ১৬ শয্যার হাসপাতালটি চলছে মাত্র ১জন করে ফার্মাসিষ্ট দিয়ে কোন এমবিবিএস চিকিৎসক নেই সেসবে। লালমনিরহাট ৩০ ষয্যার হাসপাতালটিতে ১জন ডিএমও সহ ৪জ এমবিবিএস চিকিৎসক এবং ৫ জন ফার্মাসিষ্ট থাকার কথা। কিন্তু সেখানে ১জন ডিএমও এবং ২জন ফার্মাসিস্ট দিয়েই চলছে হাসপাতালের কাজ। ডিভিশনের ডিএমও প্রশাসনিক কাজের পাশাপাশি মাসে দু একবার পার্বতীপুরে যান।এক সময় রেলের হাসপাতালগুলো অসহায় রেল কর্মচারিদের চিকিৎসা সেবার একমাত্র আশ্রয়স্থল ছিল। এখন তা নেই।পার্বতীপুরে লোকোমোটিভ কারখানা কেলোকা, লোকোসেড, ডিজেল ওয়ার্কস, এ,ইএন, আইও ডাব্লিউ এবং পিডাব্লিউ আই সেকশনের কর্মচারিরা দুর্ঘটনার শিকার হলে রেলাঙ্গনে চিকিৎসা হয় না। যেতে হয় সিভিলেএই দুঃখ দীর্ঘদিনের। এ ব্যাপারে বিভাগীয় কর্মকর্তা ডিএমও আনিছুল হকের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি জানান, করার কিছু নেই এভাবেই চলতে হচ্ছে।
প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক না থাকায় পার্বতীপুর রেলওয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা ব্যহত হচ্ছে। ভেঙ্গে পড়েছে রেলওয়ে হাসপাতালের চিকিৎসা ব্যবস্থা। সেই সাথে রেলওয়ে লালমনির হাট ডিভিশনের রেলওয়ে হাসপাতালটিতে চিকিৎসক সংকটে কর্মচারীদের চিকিৎসা সেবা ব্যাহত হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে চলছে ওষুধ ঘাটতির মত ঘটনা। এ অবস্থা চলছে বছরের পর বছর ধরে।
লালমনিরহাট রেলওয়ে বিভাগের লালমনিরহাটে ৩০ শয্যা ও পার্বতীপুরে ১৬ শয্যা হাসপাতাল নিয়ে রেলওয়ের লালমনিরহাট স্বাস্থ্য বিভাগ গঠিত। এছাড়াও বোনার পাড়া ও পার্বতীপুরের কেলোকায় রয়েছে দুটি ডিসপেনসারী। এ বিভাগের ৪টি চিকিৎসা কেন্দ্রে একজন ডিএমও একজন এডিএমও সহ এমবিবিএস চিকিৎসকের পদ ৭টি এবং সহকারি চিকিৎসক ফার্মাসিষ্ট’র পদ ১০টি। তার মধ্যে পার্বতীপুর রেল হাসপাতালে ১ এডিএমও সহ ৩ জন এমবিবিএস চিকিৎসক ও ৩জন ফার্মাসিষ্ট থাকার কথা।কিন্তু একজনও এমবিবিএস চিকিৎসক নেই। শুধু ১ ফার্মাসিষ্ট দিয়ে চলছে হাসপাতালটি। নার্স সংকটও বিদ্যমান সেখানে। ইনডোর আউটডোর এবং অবকাঠামোগুলোর বেহাল দশা।গোটা লালমনির হাট ডিভিশনের হাজার হাজার রেল কর্মচারির চিকিৎসা চলছে মাত্র একজন এমবিবিএস(ডিএমও) চিকিৎসক দিয়ে। রেলের এই সেকশনটিতে কারোরই নজর নেই। অর্থাৎ বিভাগের ৩টি পয়েন্ট বোনার পাড়া, কেলোকা ও পার্বতীপুর ১৬ শয্যার হাসপাতালটি চলছে মাত্র ১জন করে ফার্মাসিষ্ট দিয়ে কোন এমবিবিএস চিকিৎসক নেই সেসবে। লালমনিরহাট ৩০ ষয্যার হাসপাতালটিতে ১জন ডিএমও সহ ৪জ এমবিবিএস চিকিৎসক এবং ৫ জন ফার্মাসিষ্ট থাকার কথা। কিন্তু সেখানে ১জন ডিএমও এবং ২জন ফার্মাসিস্ট দিয়েই চলছে হাসপাতালের কাজ। ডিভিশনের ডিএমও প্রশাসনিক কাজের পাশাপাশি মাসে দু একবার পার্বতীপুরে যান।এক সময় রেলের হাসপাতালগুলো অসহায় রেল কর্মচারিদের চিকিৎসা সেবার একমাত্র আশ্রয়স্থল ছিল। এখন তা নেই।পার্বতীপুরে লোকোমোটিভ কারখানা কেলোকা, লোকোসেড, ডিজেল ওয়ার্কস, এ,ইএন, আইও ডাব্লিউ এবং পিডাব্লিউ আই সেকশনের কর্মচারিরা দুর্ঘটনার শিকার হলে রেলাঙ্গনে চিকিৎসা হয় না। যেতে হয় সিভিলেএই দুঃখ দীর্ঘদিনের। এ ব্যাপারে বিভাগীয় কর্মকর্তা ডিএমও আনিছুল হকের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি জানান, করার কিছু নেই এভাবেই চলতে হচ্ছে।