পঞ্চগড়ে হেমন্তের শুরুতেই কুয়াশার ঢল
https://www.obolokon24.com/2018/10/panchagar_17.html
মুহম্মদ তরিকুল ইসলাম-
আকাশে কালো মেঘের দিন শেষ। গায়ে লাগছে শীতল হাওয়ার আলতো ছোঁয়া-এভাবেই শুরু কার্তিকের। আর কার্তিকের হাত ধরেই বাংলার ষড়ঋতু হেমন্তের আগমন। যেখানে জীবনান্দ দাস আসতে চেয়েছিলেন ‘হয়তো ভোরের কাক হয়ে, এই কার্তিকের নবান্নের দেশে/ কুয়াশার বুকে ভেসে একদিন’।
১৬ অক্টোবর/১৮ মঙ্গলবার কার্তিকের প্রথম দিন কুয়াশায় ভেসে ভোরে আগমন হয়। কুয়াশার চাদর সরিয়ে শুরু হয় হেমন্তের প্রথম সকাল। কার্তিক-অগ্রহায়ণ দুই মাস মিলে বাংলা ঋতু চক্রের চতুর্থ ষড়ঋতু হেমন্তকাল।
হেমন্তের প্রথম দিনটিতে পঞ্চগড় জেলায় সূর্যের আলোকচ্ছটার সঙ্গে কুয়াশা পেরে উঠেনি বেশিক্ষণ। তবে শীতকাল যে আসন্ন তার ইঙ্গিত দিয়ে গেল ভোরের এই কুয়াশা।
ঋতু চক্রের হিসেবে কার্তিক থেকেই শীতের বাহু প্রসারিত হতে থাকে বাংলায়। কুয়াশার বিস্তার বেড়ে ‘ভিজিবিলিটি‘বা দর্শন শক্তি ক্ষীণ হতে থাকে। তবে এ মাসে আবহাওয়া জনিত বিঘœতা নেই। কারণ-ঝুম বৃষ্টিপাত নেই। অলস করা মেঘলা দিন নেই। তাপমাত্রায় নেই খুব গরম বা শীত।
তবে হেমন্তের আনন্দ শহর জীবনে ততটা দোলা দেয় না যতটা গ্রামে। হেমন্তে ফসলের মাঠ ভরা কৃষকের হাসি থাকে। কারণ কার্তিকের শেষ হওয়ার আগেই গ্রামের মাঠে মাঠে পাকা ধানের দেখা মেলে। ধানের মধুর গন্ধে কৃষকরা মেতে উঠে বাংলার চিরাচরিত নবান্ন উৎসবে।
হেমন্তের পরপরই পুরোপুরি শীতকাল। তার আগে তাপমাত্রার পারদ নামতে নামতে শৈত প্রবাহ ডেকে আনে। তবে কুয়াশা আর হালকা শীত ছাড়া কার্তিকে আবহাওয়ায় তেমন বড় পরিবর্তন হয় না।
লঘুচাপের বর্ধিতাংশ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এ অবস্থায় ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ হালকা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যান্য স্থানে অস্থায়ীভাবে মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।
অন্যান্য জেলার তুলনায় হিমালয়ের পর্বত কাছে থাকায় এবার পঞ্চগড়ে কুয়াশার পাশাপাশি ঠান্ডা হাওয়া আগেই শুরু হবেন, পঞ্চগড় আবহাওয়া সূত্রে জানা যায়।
হেমন্তকেই বলা হয় শীতের পূর্বাভাস। হেমন্তের রাতে এখন মৃদু কুয়াশা, বাতাসে শীতের হিম হিম স্পর্শ। কুয়াশার আঁচল সরিয়ে শিশিরবিন্দু মুক্তো দানার মতো দ্যুতি ছড়াতে শুরু করেছে ভোরের নরম রোদে।
আকাশে কালো মেঘের দিন শেষ। গায়ে লাগছে শীতল হাওয়ার আলতো ছোঁয়া-এভাবেই শুরু কার্তিকের। আর কার্তিকের হাত ধরেই বাংলার ষড়ঋতু হেমন্তের আগমন। যেখানে জীবনান্দ দাস আসতে চেয়েছিলেন ‘হয়তো ভোরের কাক হয়ে, এই কার্তিকের নবান্নের দেশে/ কুয়াশার বুকে ভেসে একদিন’।
১৬ অক্টোবর/১৮ মঙ্গলবার কার্তিকের প্রথম দিন কুয়াশায় ভেসে ভোরে আগমন হয়। কুয়াশার চাদর সরিয়ে শুরু হয় হেমন্তের প্রথম সকাল। কার্তিক-অগ্রহায়ণ দুই মাস মিলে বাংলা ঋতু চক্রের চতুর্থ ষড়ঋতু হেমন্তকাল।
হেমন্তের প্রথম দিনটিতে পঞ্চগড় জেলায় সূর্যের আলোকচ্ছটার সঙ্গে কুয়াশা পেরে উঠেনি বেশিক্ষণ। তবে শীতকাল যে আসন্ন তার ইঙ্গিত দিয়ে গেল ভোরের এই কুয়াশা।
ঋতু চক্রের হিসেবে কার্তিক থেকেই শীতের বাহু প্রসারিত হতে থাকে বাংলায়। কুয়াশার বিস্তার বেড়ে ‘ভিজিবিলিটি‘বা দর্শন শক্তি ক্ষীণ হতে থাকে। তবে এ মাসে আবহাওয়া জনিত বিঘœতা নেই। কারণ-ঝুম বৃষ্টিপাত নেই। অলস করা মেঘলা দিন নেই। তাপমাত্রায় নেই খুব গরম বা শীত।
তবে হেমন্তের আনন্দ শহর জীবনে ততটা দোলা দেয় না যতটা গ্রামে। হেমন্তে ফসলের মাঠ ভরা কৃষকের হাসি থাকে। কারণ কার্তিকের শেষ হওয়ার আগেই গ্রামের মাঠে মাঠে পাকা ধানের দেখা মেলে। ধানের মধুর গন্ধে কৃষকরা মেতে উঠে বাংলার চিরাচরিত নবান্ন উৎসবে।
হেমন্তের পরপরই পুরোপুরি শীতকাল। তার আগে তাপমাত্রার পারদ নামতে নামতে শৈত প্রবাহ ডেকে আনে। তবে কুয়াশা আর হালকা শীত ছাড়া কার্তিকে আবহাওয়ায় তেমন বড় পরিবর্তন হয় না।
লঘুচাপের বর্ধিতাংশ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এ অবস্থায় ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ হালকা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যান্য স্থানে অস্থায়ীভাবে মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।
অন্যান্য জেলার তুলনায় হিমালয়ের পর্বত কাছে থাকায় এবার পঞ্চগড়ে কুয়াশার পাশাপাশি ঠান্ডা হাওয়া আগেই শুরু হবেন, পঞ্চগড় আবহাওয়া সূত্রে জানা যায়।
হেমন্তকেই বলা হয় শীতের পূর্বাভাস। হেমন্তের রাতে এখন মৃদু কুয়াশা, বাতাসে শীতের হিম হিম স্পর্শ। কুয়াশার আঁচল সরিয়ে শিশিরবিন্দু মুক্তো দানার মতো দ্যুতি ছড়াতে শুরু করেছে ভোরের নরম রোদে।