রাশিয়া বিশ্বকাপে প্রথম অঘটনের শিকার আর্জেন্টিনা
https://www.obolokon24.com/2018/06/world-cup-2018.html
খেলাধুলা: ইউরোতে সবাইকে চমকে দেওয়া আইসল্যান্ড রাশিয়া বিশ্বকাপে প্রথম অঘটনের জন্ম দিল। তারা আটকে দিলো গতবারের ফাইনালিস্ট আর্জেন্টিনাকে। লিওনেল মেসির পেনাল্টি মিসের দিন আর্জেন্টাইনরা ১-১ গোলে ড্র দিয়ে শুরু করল বিশ্বকাপের ২১তম আসর।
এদিন লিওনেল মেসির পেনাল্টি আটকে দিয়ে ম্যাচের নায়ক বনে গেছেন গোলরক্ষক হান্নেস থর হালডরসন। পেনাল্টির পাশাপাশি ৫টি নিশ্চিত গোলের শট সেভ করেছেন এ গোলরক্ষক।
খেলার ১৯ মিনিটেই আর্জেন্টিনাকে এগিয়ে দেন আগুয়েরা। তবে আর্জেন্টিনা বেশিক্ষণ এগিয়ে থাকতে পারেনি। তাদের এলোমেলো ডিফেন্সের মাশুল দিতে হয় ২৩ মিনিটে। সিগুর্দসন গোলমুখের সামনে বল দেন, আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক উইলি কাবায়েরো কোনোভাবে বল ঠেকান। কিন্তু তার হাতে লেগে বল ফিরে আসে ফিনবোগাসনের পায়ে। জালে বল পাঠাতে খুব বেশি বেগ পেতে হয়নি এফসি অগসবুর্গের এ স্ট্রাইকারের।
৩৩ মিনিটে বিজিয়ার শট ক্রসবারের ওপর দিয়ে গেলে আর্জেন্টিনার সুযোগ নষ্ট হয়। ৪১ মিনিটে পেনাল্টির জোর আবেদন করলেও পায়নি তারা। আইসল্যান্ডের ডিবক্সে মেজার নিচু ড্রাইভ সিগুর্দসনের হাতে লেগেছিল, কিন্তু ইচ্ছাকৃত ছিল না বলে রেফারি সাড়া দেননি। শেষ মুহূর্তে একটি সুবর্ণ সুযোগ নষ্ট করে আইসল্যান্ড। ৪৫ মিনিটে সিগুর্দসনকে ঠেকিয়ে দেন কাবায়েরো।
আর্জেন্টিনাকে এগিয়ে থাকতে দেয়নি আইসল্যান্ড প্রথমার্ধ রক্ষণে ব্যস্ত থেকেছে আইসল্যান্ড। তাদের ডিবক্সের মধ্যে আর্জেন্টিনার খেলোয়াড়রা পেরে ওঠেনি। ম্যাচের ৬৪টি মিনিটে আইসল্যান্ডের ডি বক্সে ডিফেন্ডার ম্যাগনুসনের ফাউলের শিকার হন আগুয়েরো। পেনাল্টি পায় আর্জেন্টিনা। কিন্তু সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারেননি মেসি। যেটি রাশিয়া বিশ্বকাপের ইতিহাসের প্রথম পেনাল্টি আটকে দেওয়ার ঘটনা। আর একই সঙ্গে এ বিশ্বকাপে প্রথম পেনাল্টি মিস করার ঘটনাও। আর এর মাধ্যমে রেকর্ড বুকে জায়গা করে নিলেন আইসল্যান্ডের গোলরক্ষক হালডরসন। এনিয়ে বিশ্বকাপে টানা দুটি পেনাল্টি নষ্ট করল আর্জেন্টিনা।
২০০২ সালে সুইডেনের বিপক্ষে অ্যারিয়েল ওরতেগার পর এবার মেসি এই ব্যর্থতার শিকার। বার্সেলোনার ফরোয়ার্ড কিছুক্ষণ পর ফ্রি কিক থেকে বল গোলবারের ওপর দিয়ে পাঠান।
৭৭ মিনিটে আবারও পেনাল্টির আবেদন জানায় গতবারের ফাইনালিস্টরা। পাভনকে বক্সের মধ্যে ফাউল করেছিলেন সায়েভারসন, কিন্তু রেফারি দেননি। ৭৯ মিনিটে মেসি বক্সের মধ্যে পায়ে বল পেলেও আইসল্যান্ডের ডিফেন্ডার তাকে শট নেওয়ার আগেই বল বাইরে পাঠান। ৮১ মিনিটে মেসির বাঁপায়ের বাঁকানো শট অল্পের জন্য গোলবারের পাশ দিয়ে চলে যায়।
শেষ ৬ মিনিট মেজার বদলি নেমে ম্যাচের ফল পাল্টাতে পারেননি হিগুয়েইন। ৮৮ মিনিটে মাসচেরানোকে সহজে রুখে দেন হ্যালডোরসন। শেষ বাঁশি বাজার আগে মেসির ফ্রি কিক আটকে দেয় আইসল্যান্ডের রক্ষণ দেয়াল।
এদিন লিওনেল মেসির পেনাল্টি আটকে দিয়ে ম্যাচের নায়ক বনে গেছেন গোলরক্ষক হান্নেস থর হালডরসন। পেনাল্টির পাশাপাশি ৫টি নিশ্চিত গোলের শট সেভ করেছেন এ গোলরক্ষক।
খেলার ১৯ মিনিটেই আর্জেন্টিনাকে এগিয়ে দেন আগুয়েরা। তবে আর্জেন্টিনা বেশিক্ষণ এগিয়ে থাকতে পারেনি। তাদের এলোমেলো ডিফেন্সের মাশুল দিতে হয় ২৩ মিনিটে। সিগুর্দসন গোলমুখের সামনে বল দেন, আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক উইলি কাবায়েরো কোনোভাবে বল ঠেকান। কিন্তু তার হাতে লেগে বল ফিরে আসে ফিনবোগাসনের পায়ে। জালে বল পাঠাতে খুব বেশি বেগ পেতে হয়নি এফসি অগসবুর্গের এ স্ট্রাইকারের।
৩৩ মিনিটে বিজিয়ার শট ক্রসবারের ওপর দিয়ে গেলে আর্জেন্টিনার সুযোগ নষ্ট হয়। ৪১ মিনিটে পেনাল্টির জোর আবেদন করলেও পায়নি তারা। আইসল্যান্ডের ডিবক্সে মেজার নিচু ড্রাইভ সিগুর্দসনের হাতে লেগেছিল, কিন্তু ইচ্ছাকৃত ছিল না বলে রেফারি সাড়া দেননি। শেষ মুহূর্তে একটি সুবর্ণ সুযোগ নষ্ট করে আইসল্যান্ড। ৪৫ মিনিটে সিগুর্দসনকে ঠেকিয়ে দেন কাবায়েরো।
আর্জেন্টিনাকে এগিয়ে থাকতে দেয়নি আইসল্যান্ড প্রথমার্ধ রক্ষণে ব্যস্ত থেকেছে আইসল্যান্ড। তাদের ডিবক্সের মধ্যে আর্জেন্টিনার খেলোয়াড়রা পেরে ওঠেনি। ম্যাচের ৬৪টি মিনিটে আইসল্যান্ডের ডি বক্সে ডিফেন্ডার ম্যাগনুসনের ফাউলের শিকার হন আগুয়েরো। পেনাল্টি পায় আর্জেন্টিনা। কিন্তু সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারেননি মেসি। যেটি রাশিয়া বিশ্বকাপের ইতিহাসের প্রথম পেনাল্টি আটকে দেওয়ার ঘটনা। আর একই সঙ্গে এ বিশ্বকাপে প্রথম পেনাল্টি মিস করার ঘটনাও। আর এর মাধ্যমে রেকর্ড বুকে জায়গা করে নিলেন আইসল্যান্ডের গোলরক্ষক হালডরসন। এনিয়ে বিশ্বকাপে টানা দুটি পেনাল্টি নষ্ট করল আর্জেন্টিনা।
২০০২ সালে সুইডেনের বিপক্ষে অ্যারিয়েল ওরতেগার পর এবার মেসি এই ব্যর্থতার শিকার। বার্সেলোনার ফরোয়ার্ড কিছুক্ষণ পর ফ্রি কিক থেকে বল গোলবারের ওপর দিয়ে পাঠান।
৭৭ মিনিটে আবারও পেনাল্টির আবেদন জানায় গতবারের ফাইনালিস্টরা। পাভনকে বক্সের মধ্যে ফাউল করেছিলেন সায়েভারসন, কিন্তু রেফারি দেননি। ৭৯ মিনিটে মেসি বক্সের মধ্যে পায়ে বল পেলেও আইসল্যান্ডের ডিফেন্ডার তাকে শট নেওয়ার আগেই বল বাইরে পাঠান। ৮১ মিনিটে মেসির বাঁপায়ের বাঁকানো শট অল্পের জন্য গোলবারের পাশ দিয়ে চলে যায়।
শেষ ৬ মিনিট মেজার বদলি নেমে ম্যাচের ফল পাল্টাতে পারেননি হিগুয়েইন। ৮৮ মিনিটে মাসচেরানোকে সহজে রুখে দেন হ্যালডোরসন। শেষ বাঁশি বাজার আগে মেসির ফ্রি কিক আটকে দেয় আইসল্যান্ডের রক্ষণ দেয়াল।