নীলফামারীতে মা ও শিশু স্বাস্থ্য ও পুষ্টি শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
https://www.obolokon24.com/2018/06/nilphamari_18.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ৬ জুন॥
নীলফামারীতে বিবাহিত কিশোরীদের যৌন প্রজনন স্বাস্থ্য, মা ও শিশু স্বাস্থ্য ও পুষ্টি বিষয়ক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার সকাল ১১টায় সদর হাসপাতালের সম্মেলন কক্ষে নীলফামারী পল্লী-শ্রী ইয়েজ প্লাস প্রকল্প ওই সভার আয়োজন করেন।
সিভিল সার্জন ডা. রনজিৎ কুমার বর্মনের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ খালেদ রহীম।
বিশেষ অতিথি ছিলেন, পরিবার পরিকল্পনা দপ্তরের উপপরিচালক (ডিডি) আফরোজা বেগম, সদরের মা ও শিশু কল্যান কেন্দ্রের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. রোখশানা বেগম, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা, আবু হেনা মোস্তফা কামাল, সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান কেন্দ্রের কর্মকর্তা ডা. আবু জাফর মো. কামরুল ইমান, স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল কাদের সোহেল।
এসময় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা পল্লী শ্রীর কর্মসুচি সন্বয়কারী সুরাইয়া আখতার, প্রকল্প সমন্বয়কারী ফারহানা জেসমিন হাসান, ইয়েজ প্লাস প্রকল্পের জেলা সমন্বয়কারী মতিয়া বেগম মুক্তি, প্রকল্প ব্যবস্থাপক লিলিমা রানী প্রমুখ।
সভায় বক্তারা জানান, “আঠারোর আগে বিয়ে নয়, বিশের আগে সন্তান নয়” এই শ্লোগানকে সফলভাবে বাস্তায়ন করতে হলে বিবাহিত কিশোরীদের প্রতি যতœশীল হতে হবে। সেই সাথে বিবাহিত কিশোর স্বামীদের পরিবার সম্পর্কে সচেতন করতে হবে। স্বাস্থ্য শিক্ষা ও স্বাস্থ্য পরিচর্চায় তাদের জ্ঞান থাকতে হবে। তা না হলে অকাল মৃত্যুসহ নানা রোগে আক্রন্ত হয়ে সংসারে অশান্তি দেখা দিবে।
পল্লী-শ্রীর কর্মসুচি সম্ময়কারী সুরাইয়া আখতার বলেন, নীলফামারীতে ২০১৪ সাল থেকে দুইটি উপজেলায় বিবাহিত কিশোরীদের নিয়ে কর্মসুচি চলছে। এর মধ্যে সদরের সংগলশী ইউনিয়ন ও সৈয়দপুরের বোতলাগাড়ী ইউনিয়ন। এখানে বিবাহিত কিশোরীর সংখ্যা দুই হাজার ৯৮৯ জন ও বিবাহিত কিশোর স্বামী দুই হাজার ৯৮৯ জনকে নিয়ে কাজ করছি।
নীলফামারীতে বিবাহিত কিশোরীদের যৌন প্রজনন স্বাস্থ্য, মা ও শিশু স্বাস্থ্য ও পুষ্টি বিষয়ক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার সকাল ১১টায় সদর হাসপাতালের সম্মেলন কক্ষে নীলফামারী পল্লী-শ্রী ইয়েজ প্লাস প্রকল্প ওই সভার আয়োজন করেন।
সিভিল সার্জন ডা. রনজিৎ কুমার বর্মনের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ খালেদ রহীম।
বিশেষ অতিথি ছিলেন, পরিবার পরিকল্পনা দপ্তরের উপপরিচালক (ডিডি) আফরোজা বেগম, সদরের মা ও শিশু কল্যান কেন্দ্রের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. রোখশানা বেগম, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা, আবু হেনা মোস্তফা কামাল, সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান কেন্দ্রের কর্মকর্তা ডা. আবু জাফর মো. কামরুল ইমান, স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল কাদের সোহেল।
এসময় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা পল্লী শ্রীর কর্মসুচি সন্বয়কারী সুরাইয়া আখতার, প্রকল্প সমন্বয়কারী ফারহানা জেসমিন হাসান, ইয়েজ প্লাস প্রকল্পের জেলা সমন্বয়কারী মতিয়া বেগম মুক্তি, প্রকল্প ব্যবস্থাপক লিলিমা রানী প্রমুখ।
সভায় বক্তারা জানান, “আঠারোর আগে বিয়ে নয়, বিশের আগে সন্তান নয়” এই শ্লোগানকে সফলভাবে বাস্তায়ন করতে হলে বিবাহিত কিশোরীদের প্রতি যতœশীল হতে হবে। সেই সাথে বিবাহিত কিশোর স্বামীদের পরিবার সম্পর্কে সচেতন করতে হবে। স্বাস্থ্য শিক্ষা ও স্বাস্থ্য পরিচর্চায় তাদের জ্ঞান থাকতে হবে। তা না হলে অকাল মৃত্যুসহ নানা রোগে আক্রন্ত হয়ে সংসারে অশান্তি দেখা দিবে।
পল্লী-শ্রীর কর্মসুচি সম্ময়কারী সুরাইয়া আখতার বলেন, নীলফামারীতে ২০১৪ সাল থেকে দুইটি উপজেলায় বিবাহিত কিশোরীদের নিয়ে কর্মসুচি চলছে। এর মধ্যে সদরের সংগলশী ইউনিয়ন ও সৈয়দপুরের বোতলাগাড়ী ইউনিয়ন। এখানে বিবাহিত কিশোরীর সংখ্যা দুই হাজার ৯৮৯ জন ও বিবাহিত কিশোর স্বামী দুই হাজার ৯৮৯ জনকে নিয়ে কাজ করছি।