সৈয়দপুরে পুলিশের সাথে বন্দুক যুদ্ধে দুই মাদক ব্যবসায়ী নিহত, আহত ৪ পুলিশ সদস্য
https://www.obolokon24.com/2018/05/saidpur_22.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু,সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে দুই মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছে। সোমবার দিবাগত রাতে শহরের উপকন্ঠে রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়কের সড়কের গোলাহাট বধ্যভূমি এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটেছে। এতে আহত হয় চার পুলিশ সদস্য। নিহত মাদক ব্যবসায়ীরা হচ্ছে শহরের ইসলামবাগের আব্দুল হান্নানের ছেলে শাহিন হোসেন (৩০) ও নিচু কলোনী এলাকার ইউসুফের ছেলে জনি আহমেদ (২৮)। এ ঘটনায় সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি আহত পুলিশ সদস্যরা হলো আব্দুল ওয়াদুদ, মোকারম হোসেন, রাশেদুল ইসলাম ও আমিনুজ্জামান।
পুলিশ জানায়, গত সোমবার সন্ধ্যায় শহরের চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী ইসলামবাগের শাহিন হোসেন ও নীচু কলোনীর জনি আহমেদকে গ্রেফতার করা হয়। তারা জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশকে জানায় মাদক ব্যবসায়ী জসিয়ার রহমান জসি ও নুর বাবুর কাছ থেকে ইয়াবা ক্রয় করে। মাদক ব্যবসায়ী জসি ও বাবু তাদের ইয়াবা ও অন্যান্য মাদক সৈয়দপুর বাইপাস মহাসড়কের গোলাহাট বধ্যভূমিতে লুকিয়ে রাখে। তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী পুলিশ রাত আড়াইটার দিকে শাহিন ও জনিকে সাথে নিয়ে শহরের উল্লিখিত এলাকায় মাদক উদ্ধারে যায়। এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক ব্যবসায়ীর সহযোগিরা আকস্মিক পুলিশের ওপর গুলি চালায়। এ সময় পুলিশ সদস্যরাও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালায়। এ সুযোগে সেখান থেকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চালালে উভয় পক্ষের বন্দুকযুদ্ধে গুলিবিদ্ধ হয় শাহিন ও জনি। গোলাগুলির এক পর্যায়ে মাদক ব্যবসায়ীর সহযোগিরা পালিয়ে যায়। উদ্ধার করা হয় তাদের ফেলে যাওয়া ১২৩ পিস ইয়াবাসহ ৪টি দেশীয় অস্ত্র। ঘটনাস্থলের কিছু দূরে আহত অবস্থায় পড়ে থাকা গুলিবিদ্ধ শাহিন ও জনিকে উদ্ধার করে পুলিশ সদস্যরাও স্থানীয় ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত বলে ঘোষণা করে। অন্যদিকে আহত ৪ পুলিশ সদস্যদেরও একই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. শাহজাহান পাশা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন । তিনি জানান, নিহতদের নামে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠনো হয়েছে।
এ ব্যাপারে সৈয়দপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক কুমার পালের সাথে কথা হলে তিনি জানান, সৈয়দপুর থেকে মাদক নির্মূল করতে অভিযান অব্যাহত থাকবে।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে দুই মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছে। সোমবার দিবাগত রাতে শহরের উপকন্ঠে রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়কের সড়কের গোলাহাট বধ্যভূমি এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটেছে। এতে আহত হয় চার পুলিশ সদস্য। নিহত মাদক ব্যবসায়ীরা হচ্ছে শহরের ইসলামবাগের আব্দুল হান্নানের ছেলে শাহিন হোসেন (৩০) ও নিচু কলোনী এলাকার ইউসুফের ছেলে জনি আহমেদ (২৮)। এ ঘটনায় সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি আহত পুলিশ সদস্যরা হলো আব্দুল ওয়াদুদ, মোকারম হোসেন, রাশেদুল ইসলাম ও আমিনুজ্জামান।
পুলিশ জানায়, গত সোমবার সন্ধ্যায় শহরের চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী ইসলামবাগের শাহিন হোসেন ও নীচু কলোনীর জনি আহমেদকে গ্রেফতার করা হয়। তারা জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশকে জানায় মাদক ব্যবসায়ী জসিয়ার রহমান জসি ও নুর বাবুর কাছ থেকে ইয়াবা ক্রয় করে। মাদক ব্যবসায়ী জসি ও বাবু তাদের ইয়াবা ও অন্যান্য মাদক সৈয়দপুর বাইপাস মহাসড়কের গোলাহাট বধ্যভূমিতে লুকিয়ে রাখে। তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী পুলিশ রাত আড়াইটার দিকে শাহিন ও জনিকে সাথে নিয়ে শহরের উল্লিখিত এলাকায় মাদক উদ্ধারে যায়। এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক ব্যবসায়ীর সহযোগিরা আকস্মিক পুলিশের ওপর গুলি চালায়। এ সময় পুলিশ সদস্যরাও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালায়। এ সুযোগে সেখান থেকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চালালে উভয় পক্ষের বন্দুকযুদ্ধে গুলিবিদ্ধ হয় শাহিন ও জনি। গোলাগুলির এক পর্যায়ে মাদক ব্যবসায়ীর সহযোগিরা পালিয়ে যায়। উদ্ধার করা হয় তাদের ফেলে যাওয়া ১২৩ পিস ইয়াবাসহ ৪টি দেশীয় অস্ত্র। ঘটনাস্থলের কিছু দূরে আহত অবস্থায় পড়ে থাকা গুলিবিদ্ধ শাহিন ও জনিকে উদ্ধার করে পুলিশ সদস্যরাও স্থানীয় ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত বলে ঘোষণা করে। অন্যদিকে আহত ৪ পুলিশ সদস্যদেরও একই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. শাহজাহান পাশা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন । তিনি জানান, নিহতদের নামে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠনো হয়েছে।
এ ব্যাপারে সৈয়দপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক কুমার পালের সাথে কথা হলে তিনি জানান, সৈয়দপুর থেকে মাদক নির্মূল করতে অভিযান অব্যাহত থাকবে।