কালবৈশাখী ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের ঋণ মওকুপের দাবীতে ডোমারের ধঞ্চনপুরে মানববন্ধন
https://www.obolokon24.com/2018/05/domar_16.html
আবু ফাত্তাহ্ কামাল (পাখি),স্টাফ রিপোর্টারঃ নীলফামারীর ডোমার উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের ধঞ্চনপুর বাজারে আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১ টায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মাঝে ১০ টাকা কেজি দরে চাল প্রদান ও আমন ধান রোপনে সাহায্যে, কৃষিঋণ,বৈদ্যুতিক বিল, এনজিও ও ব্যাংকঋণ মহকুফের দাবীতে মানববন্ধন করেছে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা ।
বক্তরা জানান, গত বৃহস্পতিবার রাতে (১০ই মে) কাল বৈশাখী ঝড় হলেও এখানে কোন জনপ্রতিনিধিসহ কেউ খবর নেয়নি ।এখন পযর্ন্ত তালিকার জন্য কেউ আসেনি । আমাদের খাবার নেই,থাকার ঘর নেই ,অথচ এনজিওরা ঋণের কিস্তির জন্য চাপ দিচ্ছে ।আগামী ফসল না উঠা পযর্ন্ত সরকারের কাছে সব ধরনের সহযোগিতা চাই ।
এ সময় মানববন্ধন শেষে এক সমাবেশে বক্তব্য দেন কৃষক মতিউর রহমান রুবেল ,রবিউল ইসলাম ভুট্ট, আব্দুর রউফ,মোজাফ্ফর আলী ,আইয়ুব আলী প্রমুখ ।
এ ব্যাপারে ডোমার উপজেলা নিবার্হী অফিসার উম্মে ফাতিমা জানান, চার হাজার পরিবারের ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্তর তালিকা করা হয়েছে । পাংগা মটুকপুর ও বামুনিয়া ইউনিয়ন বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় তাদের পরিবার প্রতি ২০ কেজি করে চাল আগামীকাল থেকে বিতরন করা হবে ।অন্য ইউনিয়নের পরিবার প্রতি ১০ কেজি করে চাল বিতরন করা হবে । কৃষির ক্ষতি এখনও নিরুপন করা যায়নি ।
উল্লেখ্য ,গত বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে আটটায় (১০ই মে) ডোমার উপজেলার ১০ ইউনিয়নের মধ্যে ৯ টিতেই কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ফসল ও ঘরবাড়ির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতিসহ চার জনের মৃত্যু হয়।বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইন ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ হয় । এখন পযর্ন্ত উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইন মেরামত না হওয়ায় স্বাভাবিক হয়নি উপজেলার অনেক এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ।এতে জনজীবন বিপযর্স্ত পড়েছে।
বক্তরা জানান, গত বৃহস্পতিবার রাতে (১০ই মে) কাল বৈশাখী ঝড় হলেও এখানে কোন জনপ্রতিনিধিসহ কেউ খবর নেয়নি ।এখন পযর্ন্ত তালিকার জন্য কেউ আসেনি । আমাদের খাবার নেই,থাকার ঘর নেই ,অথচ এনজিওরা ঋণের কিস্তির জন্য চাপ দিচ্ছে ।আগামী ফসল না উঠা পযর্ন্ত সরকারের কাছে সব ধরনের সহযোগিতা চাই ।
এ সময় মানববন্ধন শেষে এক সমাবেশে বক্তব্য দেন কৃষক মতিউর রহমান রুবেল ,রবিউল ইসলাম ভুট্ট, আব্দুর রউফ,মোজাফ্ফর আলী ,আইয়ুব আলী প্রমুখ ।
এ ব্যাপারে ডোমার উপজেলা নিবার্হী অফিসার উম্মে ফাতিমা জানান, চার হাজার পরিবারের ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্তর তালিকা করা হয়েছে । পাংগা মটুকপুর ও বামুনিয়া ইউনিয়ন বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় তাদের পরিবার প্রতি ২০ কেজি করে চাল আগামীকাল থেকে বিতরন করা হবে ।অন্য ইউনিয়নের পরিবার প্রতি ১০ কেজি করে চাল বিতরন করা হবে । কৃষির ক্ষতি এখনও নিরুপন করা যায়নি ।
উল্লেখ্য ,গত বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে আটটায় (১০ই মে) ডোমার উপজেলার ১০ ইউনিয়নের মধ্যে ৯ টিতেই কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ফসল ও ঘরবাড়ির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতিসহ চার জনের মৃত্যু হয়।বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইন ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ হয় । এখন পযর্ন্ত উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইন মেরামত না হওয়ায় স্বাভাবিক হয়নি উপজেলার অনেক এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ।এতে জনজীবন বিপযর্স্ত পড়েছে।