রাণীশংকৈলে ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক ঈমাম সম্মেলন ওরিয়েন্টশন কোর্স, সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ প্রতিরোধ শীর্ষক আলোচনা
https://www.obolokon24.com/2018/03/thakurgaon_14.html
সফিকুল ইসলাম শিল্পী, রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) সংবাদদাতা ॥
উপজেলা পর্যায়ে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ঈমাম সম্মেলন, ওরিয়েন্টশন কোর্স ও জঙ্গীবাদ প্রতিরোধ শীর্ষক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ১৪ মার্চ বুধবার দুপুরে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ইউএনও মৌসুমী আফরিদা এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংরক্ষিত আসনের এমপি সেলিনা জাহান লিটা। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওসি (তদন্ত) সালাউদ্দিন, উপজেলা ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাপতি-সম্পাদক, প্রশিক্ষন প্রাপ্ত ঈমামগণ, সাংবাদিকবৃন্দ। এসময় এমপি সেলিনা জাহান লিটা তার বক্তব্যে বলেন-দেশ এখন উন্নয়নের দ্বারগোড়ায় পৌচ্ছেছে, বিশেষ করে একটি কু-চক্রীমোহল দেশের মানুষকে নিয়ে বিভ্রান্ত সৃষ্টি করতে চায়। আপনারা ঈমামরা জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাস থেকে সাধারন মানুষকে মসজিদে খুদবা পড়ার সময় সচেতন করে তুলবেন। কারন প্রধানমন্ত্রী শেখহাসিনা ক্ষমতায় আসার পর আপনাদের ঈমামদের নিয়েও সমাবেশ করেছেন। তিনি নিজেও (প্রধানমন্ত্রী) পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ছাড়াও তাহাজুদের নামাজ আদায় করেন। সেহেতু আপনাদের উচিত একজন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কথা ভেবে জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাস থেকে সমাজের সাধারন মানুষের মাঝে সচেতনতা সম্পর্কে ধারনা দেওয়া। আপনাদের সাথেই সাধারন মানুষ সবধরনের আলাপ আলোচনা ও পরামর্শ বেশি নিয়ে থাকে। আপনাদের উপর তাদের যথেষ্ট আস্থা আছে। মোনাজাতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।
উপজেলা পর্যায়ে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ঈমাম সম্মেলন, ওরিয়েন্টশন কোর্স ও জঙ্গীবাদ প্রতিরোধ শীর্ষক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ১৪ মার্চ বুধবার দুপুরে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ইউএনও মৌসুমী আফরিদা এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংরক্ষিত আসনের এমপি সেলিনা জাহান লিটা। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওসি (তদন্ত) সালাউদ্দিন, উপজেলা ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাপতি-সম্পাদক, প্রশিক্ষন প্রাপ্ত ঈমামগণ, সাংবাদিকবৃন্দ। এসময় এমপি সেলিনা জাহান লিটা তার বক্তব্যে বলেন-দেশ এখন উন্নয়নের দ্বারগোড়ায় পৌচ্ছেছে, বিশেষ করে একটি কু-চক্রীমোহল দেশের মানুষকে নিয়ে বিভ্রান্ত সৃষ্টি করতে চায়। আপনারা ঈমামরা জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাস থেকে সাধারন মানুষকে মসজিদে খুদবা পড়ার সময় সচেতন করে তুলবেন। কারন প্রধানমন্ত্রী শেখহাসিনা ক্ষমতায় আসার পর আপনাদের ঈমামদের নিয়েও সমাবেশ করেছেন। তিনি নিজেও (প্রধানমন্ত্রী) পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ছাড়াও তাহাজুদের নামাজ আদায় করেন। সেহেতু আপনাদের উচিত একজন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কথা ভেবে জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাস থেকে সমাজের সাধারন মানুষের মাঝে সচেতনতা সম্পর্কে ধারনা দেওয়া। আপনাদের সাথেই সাধারন মানুষ সবধরনের আলাপ আলোচনা ও পরামর্শ বেশি নিয়ে থাকে। আপনাদের উপর তাদের যথেষ্ট আস্থা আছে। মোনাজাতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।