বিড়ি শিল্পরক্ষায় নীলফামারীতে মানববন্ধন ও সমাবেশ
https://www.obolokon24.com/2018/03/nilphamari_0.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ৭ মার্চ॥
বিড়ি শিল্পকে রক্ষার দাবিতে প্রধানমন্ত্রী হস্তক্ষেপ কামনা করে নীলফামারীতে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে বৃহত্তর রংপুর অঞ্চলের বিড়ি ভোক্তারা।
আজ বুধবার বিকালে জেলা শহরের গাছবাড়ি মোড়ে মানববন্ধনের আযোজন করে বিড়ি ভোক্তা পক্ষ বৃহত্তর অঞ্চল।
ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধনে রংপুর ও ঠাকুরগাঁও, নীলফামারীসহ বিভিন্ন জেলার প্রায় দুই সহ্রসাধিক বিড়ি ভোক্তা অংশ গ্রহণ করে। পরে সেখানে বিক্ষোভ সমাবেশ করে অনুষ্ঠিত হয়।
বিড়ি ভোক্তা পক্ষ রংপুর অঞ্চলের সভাপতি মফিজুল ইসলামের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, সাধারণ সম্পাদক জয়দেব রাম, প্রচার সম্পাদক পলাশ রায়, ভোক্তা নজরুল ইসলাম, জগদীশ রায় প্রমূখ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন , জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশের বিড়ি শিল্পকে কুটির শিল্প হিসেবে ঘোষনা করেছিলেন। আর বর্তমান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মহিত দেশের বিড়ির ওপড় প্রতিবছর অধিকহারে কর আরোপ করে বিড়ি শিল্পকে ধ্বংশের প্রচেষ্টা করে যাচ্ছেন। শুধু তাই নয় ২০১৭ সালের ৩০ জুলাই মহান জাতীয় সংসদে অর্থ মন্ত্রী বক্তব্য দিয়েছেন আগামী দুই বছরের মধ্যে দেশে বিড়ি শিল্পকে বন্ধ করে দিবেন।
বক্তরা প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানে ঘোষণাকৃত এই কুটির শিল্প ধ্বংস হলে এই বিড়ি শিল্প পেশার সাথে জড়িত দেশের প্রায় ২০ লক্ষ মানুষ বেকার হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করবে।তাই তারা বিড়ি শিল্পকে রক্ষার জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করে।#
বিড়ি শিল্পকে রক্ষার দাবিতে প্রধানমন্ত্রী হস্তক্ষেপ কামনা করে নীলফামারীতে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে বৃহত্তর রংপুর অঞ্চলের বিড়ি ভোক্তারা।
আজ বুধবার বিকালে জেলা শহরের গাছবাড়ি মোড়ে মানববন্ধনের আযোজন করে বিড়ি ভোক্তা পক্ষ বৃহত্তর অঞ্চল।
ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধনে রংপুর ও ঠাকুরগাঁও, নীলফামারীসহ বিভিন্ন জেলার প্রায় দুই সহ্রসাধিক বিড়ি ভোক্তা অংশ গ্রহণ করে। পরে সেখানে বিক্ষোভ সমাবেশ করে অনুষ্ঠিত হয়।
বিড়ি ভোক্তা পক্ষ রংপুর অঞ্চলের সভাপতি মফিজুল ইসলামের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, সাধারণ সম্পাদক জয়দেব রাম, প্রচার সম্পাদক পলাশ রায়, ভোক্তা নজরুল ইসলাম, জগদীশ রায় প্রমূখ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন , জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশের বিড়ি শিল্পকে কুটির শিল্প হিসেবে ঘোষনা করেছিলেন। আর বর্তমান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মহিত দেশের বিড়ির ওপড় প্রতিবছর অধিকহারে কর আরোপ করে বিড়ি শিল্পকে ধ্বংশের প্রচেষ্টা করে যাচ্ছেন। শুধু তাই নয় ২০১৭ সালের ৩০ জুলাই মহান জাতীয় সংসদে অর্থ মন্ত্রী বক্তব্য দিয়েছেন আগামী দুই বছরের মধ্যে দেশে বিড়ি শিল্পকে বন্ধ করে দিবেন।
বক্তরা প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানে ঘোষণাকৃত এই কুটির শিল্প ধ্বংস হলে এই বিড়ি শিল্প পেশার সাথে জড়িত দেশের প্রায় ২০ লক্ষ মানুষ বেকার হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করবে।তাই তারা বিড়ি শিল্পকে রক্ষার জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করে।#