পঞ্চগড় অঞ্চলে এবার ইরি বোরো মৌসুমে চারা সংকটের আশঙ্কা
https://www.obolokon24.com/2018/02/plant.html
মো: তোতা মিয়া পঞ্চগড় প্রতিনিধি:
পঞ্চগড় অঞ্চলে এবার ইরি বোরো মৌসুমে চারা সংকটের আশঙ্কা, তীব্র শীত আর ঘন কুয়াশার কারনে পঞ্চগড়ে বোরো ধানের বীজতলা ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ায় কৃষকরা জেলার বিভিন্ন হাট থেকে বেশি দামে বোরো ধানের চারা কিনে জমিতে রোপন করছে এতে করে তাদের বাড়তি অর্থ গুনতে হচ্ছে। কৃষকরা জানায় শীতের সময় পঞ্চগড় অঞ্চলের এক টানা ২০ দিনের শৈত্য প্রবাহের কারণে বোরো ধানের বীজতলা কোল্ড ইনজুরি রোগে আক্রান্ত হয়ে ক্ষতিগ্রস্থ হয়। এতে করে বিপাকে পরতে কৃষকদের। ক্ষতি পুসিয়ে নিতে কৃষকরা নতুন করে বোরো ধানের বীজের চারা রোপন করে। সঠিক ভাবে পরিচর্যা করার পরেও বীজতলা সাদা ও হলুদ হয়ে মরে যাচ্ছে। পঞ্চগড়ের সদর উপজেলার বেংহাড়ি গ্রামের কৃষক মো: জাকির হোসেন বলেন বোরো বীজতলা তৈরীর পর শীত ও কুয়াশার কারনে ক্ষতি হলেও পরবর্তীতে বীজতলা তৈরীর পর হলুদ হয়ে যায়। কীটনাশক ব্যবহার করেও কোন প্রতিকার মেলেনি। একই এলাকার কৃষক আকবর আলী মিয়া জানান এবার চারা নষ্ট হওয়ায় হাট থেকে বোরো ধানের চারা কিনতে হবে। প্রতি বছর জমিতে বোরো ধানের চারা রোপন করেও আমি হাটে বিক্রি করি। কিন্তু এ বছর আমাকেই ইরি বোরো ধানের চারা কিনতে হবে। পঞ্চগড় কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের সূত্রে জানা গেছে চলতি বোরো মৌসুমে পঞ্চগড় অঞ্চলের ৫ উপজেলায় প্রায় ১০ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো ধানের বীজের চারা রোপন করা হয়েছে। যার লক্ষ্য মাত্রা ছিল অনেক বেশি এছাড়াও বোরো ধানের লক্ষ্য মাত্রা নির্ধারন করা হয়েছে প্রায় ২ লক্ষ ১০ হাজার ৮ শত হেক্টর জমিতে। এখন পর্যন্ত প্রায ১ লক্ষ ২ হজার হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চারা রোপন করা হয়েছে। এর মধ্যে পঞ্চগড়ে ১৫ হাজার ৫ হেক্টর, বোদায় ৪১ হাজার ১ শত হেক্টর, দেবীগঞ্জে ২০ হাজার ৩ শত হেক্টর, এদিকে আটোয়ারীতে ১০ হাজার হেক্টর জমিতে ইরি বোরো ধান রোপন করা হচ্ছে। পঞ্চগড় কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর কর্মকর্তা জানান অতিরিক্ত শীতের কারনে কিছু জায়গায় বোরো ধানের বীজ তলার ক্ষতি হয়েছে। কিন্তু আমার জানামতে চারা সংকট হওয়ার মত কোন পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর পঞ্চগড় অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক জানান ঘনকুয়াশার কারনে অনেক সময় ধানের চারা হলুদ ও ফেকাশে হয়ে মরে যায়। তবে শীতের মাঝামাঝি সময়ের বোরো ধানের বীজতলা তৈরি করলে চারার কোন ক্ষতি হয় না। তবে ইরি বোরো ধানের আবাদে চারা সংকটে পরার কোন আশঙ্কা করা কথা নয়।
পঞ্চগড় অঞ্চলে এবার ইরি বোরো মৌসুমে চারা সংকটের আশঙ্কা, তীব্র শীত আর ঘন কুয়াশার কারনে পঞ্চগড়ে বোরো ধানের বীজতলা ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ায় কৃষকরা জেলার বিভিন্ন হাট থেকে বেশি দামে বোরো ধানের চারা কিনে জমিতে রোপন করছে এতে করে তাদের বাড়তি অর্থ গুনতে হচ্ছে। কৃষকরা জানায় শীতের সময় পঞ্চগড় অঞ্চলের এক টানা ২০ দিনের শৈত্য প্রবাহের কারণে বোরো ধানের বীজতলা কোল্ড ইনজুরি রোগে আক্রান্ত হয়ে ক্ষতিগ্রস্থ হয়। এতে করে বিপাকে পরতে কৃষকদের। ক্ষতি পুসিয়ে নিতে কৃষকরা নতুন করে বোরো ধানের বীজের চারা রোপন করে। সঠিক ভাবে পরিচর্যা করার পরেও বীজতলা সাদা ও হলুদ হয়ে মরে যাচ্ছে। পঞ্চগড়ের সদর উপজেলার বেংহাড়ি গ্রামের কৃষক মো: জাকির হোসেন বলেন বোরো বীজতলা তৈরীর পর শীত ও কুয়াশার কারনে ক্ষতি হলেও পরবর্তীতে বীজতলা তৈরীর পর হলুদ হয়ে যায়। কীটনাশক ব্যবহার করেও কোন প্রতিকার মেলেনি। একই এলাকার কৃষক আকবর আলী মিয়া জানান এবার চারা নষ্ট হওয়ায় হাট থেকে বোরো ধানের চারা কিনতে হবে। প্রতি বছর জমিতে বোরো ধানের চারা রোপন করেও আমি হাটে বিক্রি করি। কিন্তু এ বছর আমাকেই ইরি বোরো ধানের চারা কিনতে হবে। পঞ্চগড় কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের সূত্রে জানা গেছে চলতি বোরো মৌসুমে পঞ্চগড় অঞ্চলের ৫ উপজেলায় প্রায় ১০ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো ধানের বীজের চারা রোপন করা হয়েছে। যার লক্ষ্য মাত্রা ছিল অনেক বেশি এছাড়াও বোরো ধানের লক্ষ্য মাত্রা নির্ধারন করা হয়েছে প্রায় ২ লক্ষ ১০ হাজার ৮ শত হেক্টর জমিতে। এখন পর্যন্ত প্রায ১ লক্ষ ২ হজার হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চারা রোপন করা হয়েছে। এর মধ্যে পঞ্চগড়ে ১৫ হাজার ৫ হেক্টর, বোদায় ৪১ হাজার ১ শত হেক্টর, দেবীগঞ্জে ২০ হাজার ৩ শত হেক্টর, এদিকে আটোয়ারীতে ১০ হাজার হেক্টর জমিতে ইরি বোরো ধান রোপন করা হচ্ছে। পঞ্চগড় কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর কর্মকর্তা জানান অতিরিক্ত শীতের কারনে কিছু জায়গায় বোরো ধানের বীজ তলার ক্ষতি হয়েছে। কিন্তু আমার জানামতে চারা সংকট হওয়ার মত কোন পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর পঞ্চগড় অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক জানান ঘনকুয়াশার কারনে অনেক সময় ধানের চারা হলুদ ও ফেকাশে হয়ে মরে যায়। তবে শীতের মাঝামাঝি সময়ের বোরো ধানের বীজতলা তৈরি করলে চারার কোন ক্ষতি হয় না। তবে ইরি বোরো ধানের আবাদে চারা সংকটে পরার কোন আশঙ্কা করা কথা নয়।