গঙ্গাচড়ায় কর্মসৃজন কর্মসূচিতে ব্যাপক অনিয়ম।
https://www.obolokon24.com/2018/01/rangpur_8.html
সফিয়ার কাজল গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি ঃ
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় কর্মসৃজন কর্মসূচিতে চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য, সদস্যা কর্তৃক উৎকোচ গ্রহনের মাধ্যমে লোক নিয়োগ, লটারীর নামে ধোকাবাজি সহ নানা অনিয়ম থাকায় উপজেলার নোহালী ইউনিয়ন সহ অপর ২ টি ইউনিয়নের ৫টি ওয়ার্ডের কাজ বন্ধ করে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যদের এসব দূর্নীতির কারনে ভেস্তে যেতে বসেছে সরকারী মহৎ উদ্যোগ। ভূক্তভূগী শ্রমিক ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস সূত্রে জানা যায় চলতি বছরে কর্মসৃজন কর্মসূচিতে পূর্বের তালিকায় কর্মরত শ্রমিকরা কাজ করবে। শুধু মাত্র স্বচ্ছল ও সরকারের বিভিন্ন ভাতা, ভিজিডি কার্ড ধারীরা ওই তালিকা থেকে বাদ যাবে । বাদ যাওয়া শ্রমিকদের স্থলে ইউপি চেয়ারম্যান ও সদস্যরা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসের সাথে সমন্বয় করে নতুন শ্রমিক নিয়োগ করবে। কিন্তু সরকারী এ আদেশ অমান্য করে ইউপি চেয়ারম্যান ও সদস্যরা নতুন শ্রমিক নিয়োগের নামে জন প্রতি ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা উৎকোচ গ্রহন করে শুধু মাত্র যে কয়জন শ্রমিক কাজ করবে তাদের নাম দিয়ে লটারী করে ধোকাবাজি করেছেন। চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যদের এসব ধোকাবাজি সহ উৎকোচ গ্রহন ও স্বচ্ছল ব্যক্তিদের নিয়োগ দেয়ার অভিযোগ পাওয়ায় উপজেলার নোহালী ও গজঘন্টা ইউনিয়নের ১,৫,৬,৯নং ওয়ার্ড সহ বড়বিল ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের কাজ বন্ধ করে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। এ বিষয়ে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম জানান অভিযোগের ভিত্তিতে কাজ বন্ধ করে দিয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় কর্মসৃজন কর্মসূচিতে চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য, সদস্যা কর্তৃক উৎকোচ গ্রহনের মাধ্যমে লোক নিয়োগ, লটারীর নামে ধোকাবাজি সহ নানা অনিয়ম থাকায় উপজেলার নোহালী ইউনিয়ন সহ অপর ২ টি ইউনিয়নের ৫টি ওয়ার্ডের কাজ বন্ধ করে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যদের এসব দূর্নীতির কারনে ভেস্তে যেতে বসেছে সরকারী মহৎ উদ্যোগ। ভূক্তভূগী শ্রমিক ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস সূত্রে জানা যায় চলতি বছরে কর্মসৃজন কর্মসূচিতে পূর্বের তালিকায় কর্মরত শ্রমিকরা কাজ করবে। শুধু মাত্র স্বচ্ছল ও সরকারের বিভিন্ন ভাতা, ভিজিডি কার্ড ধারীরা ওই তালিকা থেকে বাদ যাবে । বাদ যাওয়া শ্রমিকদের স্থলে ইউপি চেয়ারম্যান ও সদস্যরা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসের সাথে সমন্বয় করে নতুন শ্রমিক নিয়োগ করবে। কিন্তু সরকারী এ আদেশ অমান্য করে ইউপি চেয়ারম্যান ও সদস্যরা নতুন শ্রমিক নিয়োগের নামে জন প্রতি ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা উৎকোচ গ্রহন করে শুধু মাত্র যে কয়জন শ্রমিক কাজ করবে তাদের নাম দিয়ে লটারী করে ধোকাবাজি করেছেন। চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যদের এসব ধোকাবাজি সহ উৎকোচ গ্রহন ও স্বচ্ছল ব্যক্তিদের নিয়োগ দেয়ার অভিযোগ পাওয়ায় উপজেলার নোহালী ও গজঘন্টা ইউনিয়নের ১,৫,৬,৯নং ওয়ার্ড সহ বড়বিল ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের কাজ বন্ধ করে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। এ বিষয়ে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম জানান অভিযোগের ভিত্তিতে কাজ বন্ধ করে দিয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।