পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নেও কাজ করছে সরকার : প্রধানমন্ত্রী
https://www.obolokon24.com/2018/01/pm_21.html
ডেস্ক-
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সরকার সব এলাকার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নেও কাজ করছে সরকার। পার্বত্য চট্টগ্রামের অঞ্চল বলে কোনো এলাকা পিছিয়ে থাকবে না।
আজ রবিবার রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে ৪০০০তম পাড়াকেন্দ্রের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
২০ বছর পার্বত্য চট্টগ্রামের মানুষ উন্নয়নবঞ্চিত হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে এক সময় রক্তক্ষয়-সংঘাত ছিল। এ সংঘাতের কারণ-সমস্যা চিহ্নিত করেই আওয়ামী লীগ শান্তি চুক্তি করে। চুক্তিতে বাধা এলেও এর বাস্তবায়ন বেশিরভাগই হয়ে গেছে। এ চুক্তি পুরোপুরি বাস্তবায়নে কাজ চলছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগের সরকারগুলো সমতল ভূমি থেকে মানুষদের সেখানে নিয়ে সংঘাত উস্কে দিয়েছিল। কিন্তু শান্তি চুক্তির মাধ্যমে এই সংঘাতের পথ বন্ধ করে দেয় আওয়ামী লীগ সরকার।
তিনি বলেন, ‘চাকমা, মারমা ত্রিপুরা ভাষায় যে অক্ষর আছে, আমরা সেই অক্ষরে তাদের নিজস্ব ভাষায় বই ছাপিয়ে দিয়েছি। পাহাড়ে শিক্ষাকে আমরা সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছি।’
ঢাকার বেইলি রোডে পাবর্ত্য এলাকার মানুষদের জন্য কমপ্লেক্স তৈরির কাজ শুরু হচ্ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেখানে তাদের জন্য প্রশাসনিক ভবন ডরমেটরিসহ সব করা হবে। ঢাকায় কাজে আসলে সেখানে পার্বত্য এলাকার লোকজন স্বল্পখরচে থাকতে পারবেন। পার্বত্য চট্টগ্রামে যেমন ঘরবাড়ি হয় তেমন দৃষ্টিনন্দন হবে এ কমপ্লেক্স।
শেখ হাসিনা বলেন, পার্বত্য অঞ্চলে যেন মাদক উৎপাদন না হয়। পপির বদলে সেখানে পাহাড়ি ফলের চাষ করুন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী পার্বত্য এলাকার উন্নয়নে যেসব উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে সেসব বিষয়ে জানান।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সরকার সব এলাকার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নেও কাজ করছে সরকার। পার্বত্য চট্টগ্রামের অঞ্চল বলে কোনো এলাকা পিছিয়ে থাকবে না।
আজ রবিবার রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে ৪০০০তম পাড়াকেন্দ্রের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
২০ বছর পার্বত্য চট্টগ্রামের মানুষ উন্নয়নবঞ্চিত হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে এক সময় রক্তক্ষয়-সংঘাত ছিল। এ সংঘাতের কারণ-সমস্যা চিহ্নিত করেই আওয়ামী লীগ শান্তি চুক্তি করে। চুক্তিতে বাধা এলেও এর বাস্তবায়ন বেশিরভাগই হয়ে গেছে। এ চুক্তি পুরোপুরি বাস্তবায়নে কাজ চলছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগের সরকারগুলো সমতল ভূমি থেকে মানুষদের সেখানে নিয়ে সংঘাত উস্কে দিয়েছিল। কিন্তু শান্তি চুক্তির মাধ্যমে এই সংঘাতের পথ বন্ধ করে দেয় আওয়ামী লীগ সরকার।
তিনি বলেন, ‘চাকমা, মারমা ত্রিপুরা ভাষায় যে অক্ষর আছে, আমরা সেই অক্ষরে তাদের নিজস্ব ভাষায় বই ছাপিয়ে দিয়েছি। পাহাড়ে শিক্ষাকে আমরা সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছি।’
ঢাকার বেইলি রোডে পাবর্ত্য এলাকার মানুষদের জন্য কমপ্লেক্স তৈরির কাজ শুরু হচ্ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেখানে তাদের জন্য প্রশাসনিক ভবন ডরমেটরিসহ সব করা হবে। ঢাকায় কাজে আসলে সেখানে পার্বত্য এলাকার লোকজন স্বল্পখরচে থাকতে পারবেন। পার্বত্য চট্টগ্রামে যেমন ঘরবাড়ি হয় তেমন দৃষ্টিনন্দন হবে এ কমপ্লেক্স।
শেখ হাসিনা বলেন, পার্বত্য অঞ্চলে যেন মাদক উৎপাদন না হয়। পপির বদলে সেখানে পাহাড়ি ফলের চাষ করুন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী পার্বত্য এলাকার উন্নয়নে যেসব উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে সেসব বিষয়ে জানান।