ডোমারে ভোগডাবুড়ি ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব
https://www.obolokon24.com/2018/01/domar_23.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ২৩ জানুয়ারী॥
নীলফামারীর ডোমার উপজেলার ভোগডাবুড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান একরামুল হকের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব করেছেন ১১ জন সদস্য। আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত ওই অনাস্থা প্রস্তাব প্রদান করেন। জেলা প্রশাসকের পক্ষে অনাস্থা প্রস্তাব পত্রটি গ্রহন করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শাহিনুর আলম।
ইউপি সদস্যরা জানান, চেয়ারম্যান একরামুল হক ইউনিয়নের হাট ইজারার ২০১৬-২০১৭ অর্থবছরের দুই লাখ টাকা, গোসাইগঞ্জ বাজারে গণশৌচাগার নির্মানের এক লাখ টাকা, বিভিন্ন সময়ের কাবিটা প্রকল্পের টাকা ও সোলার আত্মসাৎ, ইউনিয়ন পরিষদের পশু বিক্রির রশিদ ভারতীয় গরু চোরাকারবারীদের কাছে গোপনে বিক্রি, সরকারী খাদ্য গুদামে ধান ও গম সরবরাহের স্লিপ প্রকৃত কৃষকদের না দিয়ে কালোবাজারে বিক্রি, গরীব শীতার্তের জন্য সরকারের দেওয়া কম্বল বিতরণ না করে আত্মসাৎ করেছেন। তিনি ইউনিয়ন পরিষদের ভেতরে মাদকাসক্ত বন্ধুদের নিয়ে নিয়মিত মাদকে আসর বসান।
ইউপি সদস্য সহিদুল হোসেন লিটন বলেন, এসব অনিয়মের বিষয়ে একাধিবার আমরা চেয়ারম্যানকে বলেছি। কিন্তু তিনি আমাদের কোন কথার গুরুত্ব না দিয়ে ইচ্ছেমত পরিষদ চালাচ্ছেন। এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে আমরা ওই অনাস্থা প্রস্তাব দাখিল করেছি।
ভোগডাবুড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান একরামুল হক অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ইউনিয়নের শীতার্তদের মাঝে বিতরণের জন্য উপজেলা পরিষদ হতে প্রথম দফায় পাওয়া চারশ কম্বলের মধ্যে প্রতি সদস্যকে ১৭টি করে দেওয়া হয়েছিল। পরের দফায় একশ কম্বল ইউপি সদস্যদের না দিয়ে প্রকাশ্যে বিতরণ করায় তারা আমার বিরুদ্ধে বানোয়াট অভিযোগ করেছেন। #
নীলফামারীর ডোমার উপজেলার ভোগডাবুড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান একরামুল হকের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব করেছেন ১১ জন সদস্য। আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত ওই অনাস্থা প্রস্তাব প্রদান করেন। জেলা প্রশাসকের পক্ষে অনাস্থা প্রস্তাব পত্রটি গ্রহন করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শাহিনুর আলম।
ইউপি সদস্যরা জানান, চেয়ারম্যান একরামুল হক ইউনিয়নের হাট ইজারার ২০১৬-২০১৭ অর্থবছরের দুই লাখ টাকা, গোসাইগঞ্জ বাজারে গণশৌচাগার নির্মানের এক লাখ টাকা, বিভিন্ন সময়ের কাবিটা প্রকল্পের টাকা ও সোলার আত্মসাৎ, ইউনিয়ন পরিষদের পশু বিক্রির রশিদ ভারতীয় গরু চোরাকারবারীদের কাছে গোপনে বিক্রি, সরকারী খাদ্য গুদামে ধান ও গম সরবরাহের স্লিপ প্রকৃত কৃষকদের না দিয়ে কালোবাজারে বিক্রি, গরীব শীতার্তের জন্য সরকারের দেওয়া কম্বল বিতরণ না করে আত্মসাৎ করেছেন। তিনি ইউনিয়ন পরিষদের ভেতরে মাদকাসক্ত বন্ধুদের নিয়ে নিয়মিত মাদকে আসর বসান।
ইউপি সদস্য সহিদুল হোসেন লিটন বলেন, এসব অনিয়মের বিষয়ে একাধিবার আমরা চেয়ারম্যানকে বলেছি। কিন্তু তিনি আমাদের কোন কথার গুরুত্ব না দিয়ে ইচ্ছেমত পরিষদ চালাচ্ছেন। এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে আমরা ওই অনাস্থা প্রস্তাব দাখিল করেছি।
ভোগডাবুড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান একরামুল হক অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ইউনিয়নের শীতার্তদের মাঝে বিতরণের জন্য উপজেলা পরিষদ হতে প্রথম দফায় পাওয়া চারশ কম্বলের মধ্যে প্রতি সদস্যকে ১৭টি করে দেওয়া হয়েছিল। পরের দফায় একশ কম্বল ইউপি সদস্যদের না দিয়ে প্রকাশ্যে বিতরণ করায় তারা আমার বিরুদ্ধে বানোয়াট অভিযোগ করেছেন। #