শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার খবর ‘ভিত্তিহীন’: পিএমও
https://www.obolokon24.com/2017/09/seakh-hasina_24.html
ডেস্ক-
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার ষড়যন্ত্রের যে খবর বিদেশি সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে তা মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর (পিএমও)।
আজ রবিবার প্রধানমন্ত্রীর উপ প্রেসসচিব আশরাফুল আলম খোকন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এই বিজ্ঞপ্তি আসার আগে সচিবালয়ে আইন শৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভাপতি আমির হোসেন আমুও সাংবাদিকদের বলেছিলেন,এই খবরের সত্যতা নেই।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপর গত ২৪ আগস্ট তারিখে হামলার খবরটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন, বিভ্রান্তিমূলক এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপর তথাকথিত ব্যর্থ হামলার সাথে একটি বিশেষ বাহিনীর কতিপয় সদস্যকে সংশ্লিষ্ট করে বাংলাদেশের কয়েকটি টিভি চ্যানেলে খবর প্রচারসহ আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ‘দেশের নিরাপত্তার সার্বিক স্বার্থ পরিপন্থি এরুপ বিভ্রান্তিমূলক সংবাদ প্রচার করা যেকোন দায়িত্বশীল ব্যক্তি ও সচেতন গণমাধ্যমের পক্ষ থেকে মোটেও কাম্য নয়।’
প্রকাশিত ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, চার সপ্তাহ আগে ২৪ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বাইরে ধারাবাহিক বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে শেখ হাসিনাকে হত্যার চক্রান্ত করেছিল জেএমবি জঙ্গিরা। বাংলাদেশ ও ভারতের জঙ্গি-সন্ত্রাসবিরোধী কর্মকর্তারা তা ভেস্তে দেন। ২৪ অগাস্ট শেখ হাসিনা তার কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে সিলেটে জঙ্গিবিরোধী অভিযানে নিহত কর্মকর্তাদের স্বজদের হাতে আর্থিক অনুদানের চেক তুলে দেন। কার্যালয়ে বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে একটি অনুষ্ঠানেও ছিলেন তিনি।
একই দিন তিনি গুলশানে রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিল্লুর রহমানের বাড়িতে গ্রেনেড হামলায় নিহত আইভি রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীর মিলাদে যোগ দিয়েছিলেন। ওই দিন শেখ হাসিনাকে হত্যার ব্যর্থ চেষ্টার খবর ভারতের গণমাধ্যমে আসার পর আলোচনার মধ্যে বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের ভাষ্য এল।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার ষড়যন্ত্রের যে খবর বিদেশি সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে তা মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর (পিএমও)।
আজ রবিবার প্রধানমন্ত্রীর উপ প্রেসসচিব আশরাফুল আলম খোকন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এই বিজ্ঞপ্তি আসার আগে সচিবালয়ে আইন শৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভাপতি আমির হোসেন আমুও সাংবাদিকদের বলেছিলেন,এই খবরের সত্যতা নেই।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপর গত ২৪ আগস্ট তারিখে হামলার খবরটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন, বিভ্রান্তিমূলক এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপর তথাকথিত ব্যর্থ হামলার সাথে একটি বিশেষ বাহিনীর কতিপয় সদস্যকে সংশ্লিষ্ট করে বাংলাদেশের কয়েকটি টিভি চ্যানেলে খবর প্রচারসহ আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ‘দেশের নিরাপত্তার সার্বিক স্বার্থ পরিপন্থি এরুপ বিভ্রান্তিমূলক সংবাদ প্রচার করা যেকোন দায়িত্বশীল ব্যক্তি ও সচেতন গণমাধ্যমের পক্ষ থেকে মোটেও কাম্য নয়।’
প্রকাশিত ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, চার সপ্তাহ আগে ২৪ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বাইরে ধারাবাহিক বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে শেখ হাসিনাকে হত্যার চক্রান্ত করেছিল জেএমবি জঙ্গিরা। বাংলাদেশ ও ভারতের জঙ্গি-সন্ত্রাসবিরোধী কর্মকর্তারা তা ভেস্তে দেন। ২৪ অগাস্ট শেখ হাসিনা তার কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে সিলেটে জঙ্গিবিরোধী অভিযানে নিহত কর্মকর্তাদের স্বজদের হাতে আর্থিক অনুদানের চেক তুলে দেন। কার্যালয়ে বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে একটি অনুষ্ঠানেও ছিলেন তিনি।
একই দিন তিনি গুলশানে রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিল্লুর রহমানের বাড়িতে গ্রেনেড হামলায় নিহত আইভি রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীর মিলাদে যোগ দিয়েছিলেন। ওই দিন শেখ হাসিনাকে হত্যার ব্যর্থ চেষ্টার খবর ভারতের গণমাধ্যমে আসার পর আলোচনার মধ্যে বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের ভাষ্য এল।