রংপুরের গঙ্গাচড়ায় অশ্লীল নগ্ন নৃত্য ও জুয়ার আসর পুড়িয়ে দিলো পুলিশ-চরবাসী!
https://www.obolokon24.com/2017/09/rangpur.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল, পীরগঞ্জ (রংপুর) থেকে ঃ
জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় ২ ঘন্টা পথ পাড়ি দিয়ে দুর্গম চরে অভিযান চালিয়ে চরবাসীকে সাথে নিয়ে অশ্লীল নৃত্যের ও জুয়ার আসর ভেঙ্গে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে পুলিশ ও এলাকাবাসী। এরপর ওই আসর থেকে এক মহিলা বাউল শিল্পীসহ ৭ জুয়াড়ীকে হাতেনাতে আটক করেছে। রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার নোহালী ইউনিয়নের দূর্গম চর মিনার বাজার এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছে।
পুলিশ ও চরবাসীর সুত্রে জানা গেছে, রংপুরের গঙ্গাচড়া ও লালমনিরহাটের কালিগঞ্জের সীমান্তবর্তী এলাকায় তিস্তা নদীর চর মিনার বাজারে কয়েকদিন ধরে অশ¬ীল নৃত্য ও জুয়ার আসর চলছে। গত বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩ টার দিকে রংপুর ‘এ’ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলামের নেতৃত্বে গঙ্গাচড়া সদর থেকে ২৫ কি. মি দুরে থানার এসআই ওয়াহাব, আলী ও মিজানসহ ২০ জনের একটি পুলিশ দল অভিযান পরিচালনা করে অশ¬ীল নৃত্য ও জুয়ার আসর ভেঙ্গে দিয়ে আগুন ধরিয়ে দিলে চরবাসী আনন্দ উল¬াস করে। এ সময় পুলিশ বাউল শিল্পী সোহাগী বেগম, জুয়াড়ী- মফিজুল ইসলাম, মনোয়ার হোসেন, আশরাফুল ইসলাম, নাসির উদ্দিন, শহিদুল ইসলাম, এন্তাজ আলী ও শফিয়ার রহমানকে আটক করে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চরবাসী জানায়, ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে কয়েকদিন ধরে জুয়া ও অশ¬ীল নৃত্যের আসর চলছে। এসআই আলী বলেন, তিস্তা নদীতে নৌকায় ২ ঘন্টার পথ পেরিয়ে বালুচরে প্রায় পৌনে এক ঘন্টা পায়ে হেঁটে ওই জুয়া আসরে যাই। এ সময় স্থানীয়দের সহযোগিতায় নৃত্য ও জুয়া আসর ভেঙ্গে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। চরের লোকজন হিংস্র হয়, তারপরও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ওই স্থানে অভিযান চালিয়েছি। ওসি (তদন্ত) নজরুল ইসলাম বলেন, এ উপজেলাকে জুয়ামুক্ত করতেই দুর্গম এলাকাতেও অভিযান চালানো হয়েছে। আটককৃতদের জুয়াড়ীদেরকে ইউএনও আমিনুল ইসলাম এর কক্ষে ভ্রাম্যমান আদালতে জুয়াড়ী শফিয়ার রহমানের ১৫ দিনের কারাদন্ড এবং প্রত্যেকের ১ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয় এবং বাউল শিল্পী সোহাগী বেগমকে মহিলা ইউপি সদস্য মিনা বেগমের জিম্মায় দেয়া হয়েছে।
জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় ২ ঘন্টা পথ পাড়ি দিয়ে দুর্গম চরে অভিযান চালিয়ে চরবাসীকে সাথে নিয়ে অশ্লীল নৃত্যের ও জুয়ার আসর ভেঙ্গে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে পুলিশ ও এলাকাবাসী। এরপর ওই আসর থেকে এক মহিলা বাউল শিল্পীসহ ৭ জুয়াড়ীকে হাতেনাতে আটক করেছে। রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার নোহালী ইউনিয়নের দূর্গম চর মিনার বাজার এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছে।
পুলিশ ও চরবাসীর সুত্রে জানা গেছে, রংপুরের গঙ্গাচড়া ও লালমনিরহাটের কালিগঞ্জের সীমান্তবর্তী এলাকায় তিস্তা নদীর চর মিনার বাজারে কয়েকদিন ধরে অশ¬ীল নৃত্য ও জুয়ার আসর চলছে। গত বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩ টার দিকে রংপুর ‘এ’ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলামের নেতৃত্বে গঙ্গাচড়া সদর থেকে ২৫ কি. মি দুরে থানার এসআই ওয়াহাব, আলী ও মিজানসহ ২০ জনের একটি পুলিশ দল অভিযান পরিচালনা করে অশ¬ীল নৃত্য ও জুয়ার আসর ভেঙ্গে দিয়ে আগুন ধরিয়ে দিলে চরবাসী আনন্দ উল¬াস করে। এ সময় পুলিশ বাউল শিল্পী সোহাগী বেগম, জুয়াড়ী- মফিজুল ইসলাম, মনোয়ার হোসেন, আশরাফুল ইসলাম, নাসির উদ্দিন, শহিদুল ইসলাম, এন্তাজ আলী ও শফিয়ার রহমানকে আটক করে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চরবাসী জানায়, ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে কয়েকদিন ধরে জুয়া ও অশ¬ীল নৃত্যের আসর চলছে। এসআই আলী বলেন, তিস্তা নদীতে নৌকায় ২ ঘন্টার পথ পেরিয়ে বালুচরে প্রায় পৌনে এক ঘন্টা পায়ে হেঁটে ওই জুয়া আসরে যাই। এ সময় স্থানীয়দের সহযোগিতায় নৃত্য ও জুয়া আসর ভেঙ্গে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। চরের লোকজন হিংস্র হয়, তারপরও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ওই স্থানে অভিযান চালিয়েছি। ওসি (তদন্ত) নজরুল ইসলাম বলেন, এ উপজেলাকে জুয়ামুক্ত করতেই দুর্গম এলাকাতেও অভিযান চালানো হয়েছে। আটককৃতদের জুয়াড়ীদেরকে ইউএনও আমিনুল ইসলাম এর কক্ষে ভ্রাম্যমান আদালতে জুয়াড়ী শফিয়ার রহমানের ১৫ দিনের কারাদন্ড এবং প্রত্যেকের ১ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয় এবং বাউল শিল্পী সোহাগী বেগমকে মহিলা ইউপি সদস্য মিনা বেগমের জিম্মায় দেয়া হয়েছে।