গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সংলাপে নির্বাচন কমিশন
https://www.obolokon24.com/2017/08/ec.html
ডেস্ক-
আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে দুই দিনব্যাপী সংলাপ শুরু হয়েছে। আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে সকাল সোয়া ১০টায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বে এ সভা শুরু হয়। আজকের সভায় গণমাধ্যমের ২০ জন প্রতিনিধি উপস্থিত হন বলে জানা গেছে।
সভায় আরো উপস্থিত রয়েছেন চার নির্বাচন কমিশনার, ইসির ভারপ্রাপ্ত সচিব, অতিরিক্ত সচিব, জনসংযোগ পরিচালক এএসএম আসাদুজ্জামানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, দুই দিনব্যাপী এই সভায় গণমাধ্যমের ৩৭ জন প্রতিনিধিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।
সূত্র আরো জানায়, গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সংলাপে ইসি যেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করবে তা হচ্ছে- বিদ্যমান ইংরেজি আইন কাঠামো বিশেষ করে 'দ্য রিপ্রেজেন্টেশন অব দ্য পিপল অর্ডার ১৯৭২' এবং 'দ্য ডিলিমিটেশন অব কনস্টিটিউশন অরডিন্যান্স ১৯৭৬' যুগোপযোগী করে বাংলা ভাষায় প্রণয়ন। বিগত নির্বাচনসমূহের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে অবৈধ অর্থ এবং পেশী শক্তির ব্যবহার রোধকল্পে আইনি কাঠামো সংস্কারসংক্রান্ত প্রস্তাবনা।
সংসদীয় এলাকার সীমানা নির্ধারণকল্পে জনসংখ্যার পাশাপাশি ভোটার সংখ্যা, সংসদীয় এলাকার আয়তন, প্রশাসনিক অখণ্ডতা এবং যোগাযোগ ব্যবস্থাকে গুরুত্ব দিয়ে ডিজিটাল টেকনোলজি ব্যবহারের মাধ্যমে সীমানা নির্ধারণ।
নির্বাচন প্রক্রিয়া যুগোপযোগী ও সহজীকরণের বিষয়ে আইনি কাঠামো ও প্রক্রিয়ায় প্রয়োজনীয় সংস্কার সাধন। প্রবাসী ভোটারদের ভোটদান নিশ্চিত করার বিষয়ে একটি আইন কাঠামোসহ প্রক্রিয়া প্রণয়নের জন্য প্রস্তাবনা।
এজেন্ডার মধ্যে আরো রয়েছে- কর্ম পরিকল্পনায় বর্ণিত অন্য কাঠামোকে যুগোপযোগী করার প্রস্তাবনা।
নির্ভুল ভোটার তালিকা প্রণয়ন ও বিতরণ নিশ্চিত করার জন্য পরামর্শ। ভোট কেন্দ্র স্থাপন সংক্রান্ত কার্যক্রম যুগোপযোগী করার জন্য পরামর্শ। নতুন রাজনৈতিক দল নিবন্ধন এবং নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল নিরীক্ষা সংক্রান্ত প্রস্তাবনা। সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য কর্ম পরিকল্পনার অতিরিক্ত কোনো প্রস্তাবনা।
এর আগে গত ৩১ জুলাই সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে এ সংলাপ শুরু হয়। সেদিন ৫৯ জন প্রতিনিধিকে আমন্ত্রণ জানানো হলে সেখান থেকে অন্তত ৩৫ জন প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে দুই দিনব্যাপী সংলাপ শুরু হয়েছে। আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে সকাল সোয়া ১০টায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বে এ সভা শুরু হয়। আজকের সভায় গণমাধ্যমের ২০ জন প্রতিনিধি উপস্থিত হন বলে জানা গেছে।
সভায় আরো উপস্থিত রয়েছেন চার নির্বাচন কমিশনার, ইসির ভারপ্রাপ্ত সচিব, অতিরিক্ত সচিব, জনসংযোগ পরিচালক এএসএম আসাদুজ্জামানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, দুই দিনব্যাপী এই সভায় গণমাধ্যমের ৩৭ জন প্রতিনিধিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।
সূত্র আরো জানায়, গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সংলাপে ইসি যেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করবে তা হচ্ছে- বিদ্যমান ইংরেজি আইন কাঠামো বিশেষ করে 'দ্য রিপ্রেজেন্টেশন অব দ্য পিপল অর্ডার ১৯৭২' এবং 'দ্য ডিলিমিটেশন অব কনস্টিটিউশন অরডিন্যান্স ১৯৭৬' যুগোপযোগী করে বাংলা ভাষায় প্রণয়ন। বিগত নির্বাচনসমূহের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে অবৈধ অর্থ এবং পেশী শক্তির ব্যবহার রোধকল্পে আইনি কাঠামো সংস্কারসংক্রান্ত প্রস্তাবনা।
সংসদীয় এলাকার সীমানা নির্ধারণকল্পে জনসংখ্যার পাশাপাশি ভোটার সংখ্যা, সংসদীয় এলাকার আয়তন, প্রশাসনিক অখণ্ডতা এবং যোগাযোগ ব্যবস্থাকে গুরুত্ব দিয়ে ডিজিটাল টেকনোলজি ব্যবহারের মাধ্যমে সীমানা নির্ধারণ।
নির্বাচন প্রক্রিয়া যুগোপযোগী ও সহজীকরণের বিষয়ে আইনি কাঠামো ও প্রক্রিয়ায় প্রয়োজনীয় সংস্কার সাধন। প্রবাসী ভোটারদের ভোটদান নিশ্চিত করার বিষয়ে একটি আইন কাঠামোসহ প্রক্রিয়া প্রণয়নের জন্য প্রস্তাবনা।
এজেন্ডার মধ্যে আরো রয়েছে- কর্ম পরিকল্পনায় বর্ণিত অন্য কাঠামোকে যুগোপযোগী করার প্রস্তাবনা।
নির্ভুল ভোটার তালিকা প্রণয়ন ও বিতরণ নিশ্চিত করার জন্য পরামর্শ। ভোট কেন্দ্র স্থাপন সংক্রান্ত কার্যক্রম যুগোপযোগী করার জন্য পরামর্শ। নতুন রাজনৈতিক দল নিবন্ধন এবং নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল নিরীক্ষা সংক্রান্ত প্রস্তাবনা। সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য কর্ম পরিকল্পনার অতিরিক্ত কোনো প্রস্তাবনা।
এর আগে গত ৩১ জুলাই সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে এ সংলাপ শুরু হয়। সেদিন ৫৯ জন প্রতিনিধিকে আমন্ত্রণ জানানো হলে সেখান থেকে অন্তত ৩৫ জন প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।