ডোমার সদর পোষ্ট অফিস ভবনের বেহালদশা
https://www.obolokon24.com/2017/08/domar_23.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার(নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর ডোমার উপজেলা সদরের পোষ্ট অফিস ভবনের বেহালদশায় আতংকিত সেবা নিতে আসা গ্রাহক ও সেখানে কর্মরত কর্মকর্তা কর্মচারীরা। ভবনটির ছাদের অবস্থা এতোটাই খারাপ যে, যে কোন মূহুর্তে বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটে রানা প্লাজা ট্রাজেটির মতো বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে এমন আশংকাও অনেকের। এখানে প্রতিনিয়ত জীবনের ঝুকি নিয়ে কাজ করলেও এ যেন দেখার কেউ নেই। সরেজমিনে দেখা যায়, গতরাতের সামান্য বৃষ্টিতে এ ভবনের ভিতরে বিভিন্ন জায়গা থেকে পানি চুইয়ে পড়ছে। দেয়ালের ফাঁটা অংশ ভিজে স্যাত স্যাত হয়ে আছে। আকাশে মেঘ দেখলেই গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র সামলাতে কর্মকর্তা কর্মচারী সকলের শুরু হয় দৌড়ঝাপ। ভবনটির ছাদের দিকে তাকালে ভয়ে আতংকে উঠতে হয়। ছাদের অধিকাংশ জায়গায় পলেস্টারাসহ ঢালাইয়ের অংশ বিশেষ খসে পড়েছে। দেয়াল থেকে বিদ্যুৎলাইনের তার সহ বোর্ড খুলে বিপদজনক ভাবে ঝুলে আছে। অনেক জায়গায় দেয়ালে ফেটে গেছে। ছাদের রড জং ধরে এতোটাই ক্ষয়ে গেছে, দেখে মনে হতেই পারে মাথার উপরের ফ্যানসহ পুরো ছাদ এখন শুধু ধসে পড়ার অপেক্ষায়। এবিষয়ে এখানে সেবা নিতে আসা গ্রাহক কমরেড মফিজার রহমান দুলাল প্রতিনিধিকে জানান, ডোমার পোষ্ট অফিস ভবনের বেহাল দশা দেখে মনে হয় এগুলোর দেখভালের জন্য কেউ নেই। তিনি আরো বলেন, ভবনের ছাদ ও দেয়ালের যা অবস্থা যে কোন মূহূর্তে ধসে বড় ধরনের বিপদ ডেকে আনতে পারে। কর্তৃপক্ষের উচিৎ অতিদ্রুত সংস্কারের ব্যবস্থা নেয়া। অপর গ্রাহক গোলাম কুদ্দুস আইয়ুব বলেন, আমি যতক্ষন ডোমার পোষ্ট অফিস ভবনের ভিতরে কাজে থাকি আতংকের মধ্যে থাকি। এটাকে বিপদ বলবো না মহা বিপদ বলবো ভেবে কূল পাইনা। এখানে কর্মরত পোষ্টম্যান জাহাঙ্গীর আলম জানান, সবসময় বিপদ মাথায় নিয়েই কাজ করতে হয়। ছাদের ঢালাইয়ের অংশ খসে মাঝে মাঝেই আমাদের ও গ্রাহকের মাথায় পড়ার ঘটনা অহরহ ঘটছে। কিন্তু কি করার আছে এভাইে চলতে হচ্ছে। সদর পোষ্টমাষ্টার কাজী মেজতাহুল হক প্রতিনিধিকে জানান, ভবনটির বেহালদশা সম্পর্কে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে একাধিক বার জানিয়েও কোন ফল হয়নি। এর ভিতরে কাজ করা মানে সর্বদা আতংকের সাথে বসবাস করা। এখানে সেবা নিতে আসাগ্রাহক ও কর্মচারীদের নিরাপত্তার জন্য বিধাতার কাছে প্রার্থনা করা ছাড়া এখন কোন উপায় নাই। ভিতরে বৃষ্টি পড়া ঠেকাতে নিজ উদ্যেগে সিমেন্টর প্রলেপ দিয়ে কোন রকমে কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। তিনি এবিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু দৃষ্টি কামনা করেন।
নীলফামারীর ডোমার উপজেলা সদরের পোষ্ট অফিস ভবনের বেহালদশায় আতংকিত সেবা নিতে আসা গ্রাহক ও সেখানে কর্মরত কর্মকর্তা কর্মচারীরা। ভবনটির ছাদের অবস্থা এতোটাই খারাপ যে, যে কোন মূহুর্তে বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটে রানা প্লাজা ট্রাজেটির মতো বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে এমন আশংকাও অনেকের। এখানে প্রতিনিয়ত জীবনের ঝুকি নিয়ে কাজ করলেও এ যেন দেখার কেউ নেই। সরেজমিনে দেখা যায়, গতরাতের সামান্য বৃষ্টিতে এ ভবনের ভিতরে বিভিন্ন জায়গা থেকে পানি চুইয়ে পড়ছে। দেয়ালের ফাঁটা অংশ ভিজে স্যাত স্যাত হয়ে আছে। আকাশে মেঘ দেখলেই গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র সামলাতে কর্মকর্তা কর্মচারী সকলের শুরু হয় দৌড়ঝাপ। ভবনটির ছাদের দিকে তাকালে ভয়ে আতংকে উঠতে হয়। ছাদের অধিকাংশ জায়গায় পলেস্টারাসহ ঢালাইয়ের অংশ বিশেষ খসে পড়েছে। দেয়াল থেকে বিদ্যুৎলাইনের তার সহ বোর্ড খুলে বিপদজনক ভাবে ঝুলে আছে। অনেক জায়গায় দেয়ালে ফেটে গেছে। ছাদের রড জং ধরে এতোটাই ক্ষয়ে গেছে, দেখে মনে হতেই পারে মাথার উপরের ফ্যানসহ পুরো ছাদ এখন শুধু ধসে পড়ার অপেক্ষায়। এবিষয়ে এখানে সেবা নিতে আসা গ্রাহক কমরেড মফিজার রহমান দুলাল প্রতিনিধিকে জানান, ডোমার পোষ্ট অফিস ভবনের বেহাল দশা দেখে মনে হয় এগুলোর দেখভালের জন্য কেউ নেই। তিনি আরো বলেন, ভবনের ছাদ ও দেয়ালের যা অবস্থা যে কোন মূহূর্তে ধসে বড় ধরনের বিপদ ডেকে আনতে পারে। কর্তৃপক্ষের উচিৎ অতিদ্রুত সংস্কারের ব্যবস্থা নেয়া। অপর গ্রাহক গোলাম কুদ্দুস আইয়ুব বলেন, আমি যতক্ষন ডোমার পোষ্ট অফিস ভবনের ভিতরে কাজে থাকি আতংকের মধ্যে থাকি। এটাকে বিপদ বলবো না মহা বিপদ বলবো ভেবে কূল পাইনা। এখানে কর্মরত পোষ্টম্যান জাহাঙ্গীর আলম জানান, সবসময় বিপদ মাথায় নিয়েই কাজ করতে হয়। ছাদের ঢালাইয়ের অংশ খসে মাঝে মাঝেই আমাদের ও গ্রাহকের মাথায় পড়ার ঘটনা অহরহ ঘটছে। কিন্তু কি করার আছে এভাইে চলতে হচ্ছে। সদর পোষ্টমাষ্টার কাজী মেজতাহুল হক প্রতিনিধিকে জানান, ভবনটির বেহালদশা সম্পর্কে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে একাধিক বার জানিয়েও কোন ফল হয়নি। এর ভিতরে কাজ করা মানে সর্বদা আতংকের সাথে বসবাস করা। এখানে সেবা নিতে আসাগ্রাহক ও কর্মচারীদের নিরাপত্তার জন্য বিধাতার কাছে প্রার্থনা করা ছাড়া এখন কোন উপায় নাই। ভিতরে বৃষ্টি পড়া ঠেকাতে নিজ উদ্যেগে সিমেন্টর প্রলেপ দিয়ে কোন রকমে কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। তিনি এবিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু দৃষ্টি কামনা করেন।