‘বাংলাদেশে ৯৮ ভাগ মানুষ নিরাপদ পানির আওতায় এসেছে’
https://www.obolokon24.com/2017/07/seakh-hasina_29.html
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিশ্বব্যাপী নিরাপদ পানির সহজলভ্যতা দিন দিন সংকুচিত হলেও বাংলাদেশে ৯৮ ভাগ মানুষ নিরাপদ পানির আওতায় এসেছে। ২০৩০ সালের আগেই শতভাগ মানুষকে নিরাপদ পানির ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে চাই।
আজ শনিবার সকালে রাজধানীর প্যান প্যাসেফিক সোনারগাঁও হোটেলে আযোজিত ‘ঢাকা পানি সম্মেলন’-২০১৭ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ভূউপরিস্থ পানি ব্যবহারে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছি। পানি সম্পদের সমন্বিত ব্যবহারের জন্য ১০০ বছরের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোল (এমডিজি) অর্জনে বাংলাদেশ এখন মডেল। ইতোমধ্যে আমরা শিশুমৃত্যু হার কমিয়েছি, মাতৃমৃত্যু হার কমিয়েছি। প্রাথমিক শিক্ষার হার বাড়িয়েছি, নারীর ক্ষমতায়নেও আমরা অনেক এগিয়েছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, পানি দূষণ রোধে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এ লক্ষ্যে সরকার ৩২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প হাতে নিয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, সুপেয় পানির জন্য সারাবিশ্বে নানা ধরনের তৎপরতা চালানো হলেও এখন পর্যন্ত ১০০ কোটি মানুষের সুপেয় পানির প্রাপ্যতা নিশ্চিত করা যায়নি।
আমাদের ধারাবাহিক সচেতনতামূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি অনিরাপদ পানিজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পেয়েছে।
সম্মেলনে অন্যরে মধ্যে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী খোন্দকার মোশররফ হোসেন, পানি সম্পদমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন আবুল কালাম আজাদ। স্বাগত বক্তব্যের পর পরই থিম সং পরিবেশন করে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির শিক্ষার্থীরা। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের উন্নয়নের ওপর একটি ভিডিও চিত্র প্রদর্শন করা হয়। বিশ্বের ২৮টি দেশের অংশগ্রহণে এই সম্মেলন শুরু হয়েছে।
সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, বিশ্বের ১০০ কোটি মানুষ সুপেয় পানির সুবিধার বাইরে আছে। এসব মানুষের জন্য নিরাপদ পানির ব্যবস্থা করাই বিশ্বনেতাদের কাছে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
আজ শনিবার সকালে রাজধানীর প্যান প্যাসেফিক সোনারগাঁও হোটেলে আযোজিত ‘ঢাকা পানি সম্মেলন’-২০১৭ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ভূউপরিস্থ পানি ব্যবহারে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছি। পানি সম্পদের সমন্বিত ব্যবহারের জন্য ১০০ বছরের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোল (এমডিজি) অর্জনে বাংলাদেশ এখন মডেল। ইতোমধ্যে আমরা শিশুমৃত্যু হার কমিয়েছি, মাতৃমৃত্যু হার কমিয়েছি। প্রাথমিক শিক্ষার হার বাড়িয়েছি, নারীর ক্ষমতায়নেও আমরা অনেক এগিয়েছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, পানি দূষণ রোধে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এ লক্ষ্যে সরকার ৩২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প হাতে নিয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, সুপেয় পানির জন্য সারাবিশ্বে নানা ধরনের তৎপরতা চালানো হলেও এখন পর্যন্ত ১০০ কোটি মানুষের সুপেয় পানির প্রাপ্যতা নিশ্চিত করা যায়নি।
আমাদের ধারাবাহিক সচেতনতামূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি অনিরাপদ পানিজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পেয়েছে।
সম্মেলনে অন্যরে মধ্যে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী খোন্দকার মোশররফ হোসেন, পানি সম্পদমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন আবুল কালাম আজাদ। স্বাগত বক্তব্যের পর পরই থিম সং পরিবেশন করে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির শিক্ষার্থীরা। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের উন্নয়নের ওপর একটি ভিডিও চিত্র প্রদর্শন করা হয়। বিশ্বের ২৮টি দেশের অংশগ্রহণে এই সম্মেলন শুরু হয়েছে।
সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, বিশ্বের ১০০ কোটি মানুষ সুপেয় পানির সুবিধার বাইরে আছে। এসব মানুষের জন্য নিরাপদ পানির ব্যবস্থা করাই বিশ্বনেতাদের কাছে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।