ডোমারে সন্ন্যাসী মন্দিরের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন
https://www.obolokon24.com/2017/04/domar_14.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার, (নীলফামারী) প্রতিনিধি>>>
নীলফামারী ডোমারে বটতলী শ্রীশ্রী সন্ন্যাসী মন্দিরের ৬ষ্ঠ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে র্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলার ৭নং বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের বটতলী মন্দিরে ৩মার্চ সোমবার ভোররাত্রী থেকে শ্রীমদ্ভগবত গীতা পাঠ অন্তে, মঙ্গলঘট স্থাপন, শুভ অধিবাস, তুলসি আরতি ও নগর পরিক্রমার মধ্যদিয়ে যজ্ঞানুষ্ঠানের শুভ সুচনা করেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের এ্যাডভোকেট আলহাজ্ব মনোয়ার হোসেন। দুপুরে মন্দির প্রাঙ্গন হতে এক বর্নাঢ্য র্যালী ও আনন্দ শোভাযাত্রা শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে সন্ধ্যায় আলোচনা সভায় মিলিত হয়। মন্দিরের জমিদাতা দুখী রাম রায়ের সভাপতিত্বে ইউপি সদস্য রাশেদুজ্জামান রাশেদ, সাংবাদিক আনিছুর রহমান মানিক, আব্দুর রাজ্জাক, পরিচালনা কমিটির সভাপতি বিপ্লব অধিকারী খোকন, ফেরেন ঠাকুর, তাপস কুমার অধিকারী প্রমূখ বক্তব্য রাখেন। মন্দিরের পুজারী অধির রায় ও অনিলা রাণী জানান, দির্ঘ ৬বছর যাবত এই মন্দিরে পুজাপাঠ, যজ্ঞানুষ্ঠান, কির্ত্তন, হিন্দু ধর্ম সভা সহ নানা উৎসব পরিচালনা করে আসছি, শুধুমাত্র আর্ধিক অসশ্চলতা ও পৃষ্টপোষকতার অভাবে এধরণের অনুষ্ঠান করতে আমাদের ভিষনভাবে হিমসিম খেতে হচ্ছে। এলাকার জনপ্রতিনিধি বা সরকারী ভাবে, কোনো প্রকার সাহায্য সহযোগিতা পেলে আগামীতে এর চেয়ে আরো বড় ধরণের অনুষ্ঠান করা সম্ভব বলে আশা করেন।
নীলফামারী ডোমারে বটতলী শ্রীশ্রী সন্ন্যাসী মন্দিরের ৬ষ্ঠ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে র্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলার ৭নং বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের বটতলী মন্দিরে ৩মার্চ সোমবার ভোররাত্রী থেকে শ্রীমদ্ভগবত গীতা পাঠ অন্তে, মঙ্গলঘট স্থাপন, শুভ অধিবাস, তুলসি আরতি ও নগর পরিক্রমার মধ্যদিয়ে যজ্ঞানুষ্ঠানের শুভ সুচনা করেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের এ্যাডভোকেট আলহাজ্ব মনোয়ার হোসেন। দুপুরে মন্দির প্রাঙ্গন হতে এক বর্নাঢ্য র্যালী ও আনন্দ শোভাযাত্রা শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে সন্ধ্যায় আলোচনা সভায় মিলিত হয়। মন্দিরের জমিদাতা দুখী রাম রায়ের সভাপতিত্বে ইউপি সদস্য রাশেদুজ্জামান রাশেদ, সাংবাদিক আনিছুর রহমান মানিক, আব্দুর রাজ্জাক, পরিচালনা কমিটির সভাপতি বিপ্লব অধিকারী খোকন, ফেরেন ঠাকুর, তাপস কুমার অধিকারী প্রমূখ বক্তব্য রাখেন। মন্দিরের পুজারী অধির রায় ও অনিলা রাণী জানান, দির্ঘ ৬বছর যাবত এই মন্দিরে পুজাপাঠ, যজ্ঞানুষ্ঠান, কির্ত্তন, হিন্দু ধর্ম সভা সহ নানা উৎসব পরিচালনা করে আসছি, শুধুমাত্র আর্ধিক অসশ্চলতা ও পৃষ্টপোষকতার অভাবে এধরণের অনুষ্ঠান করতে আমাদের ভিষনভাবে হিমসিম খেতে হচ্ছে। এলাকার জনপ্রতিনিধি বা সরকারী ভাবে, কোনো প্রকার সাহায্য সহযোগিতা পেলে আগামীতে এর চেয়ে আরো বড় ধরণের অনুষ্ঠান করা সম্ভব বলে আশা করেন।