ডোমারের মিরজাগঞ্জে শিক্ষকের বাঁধা নিষেধ উপেক্ষা করে বাল্য বিয়ে সম্পন্ন।
https://www.obolokon24.com/2017/02/domar_34.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
এসইচএসসি পাশের স্বপ্ন ছিল জেসমিনের ? শতবার বাঁধা নিষেধ করেও তারই বিদ্যালয়ের নৈশ্য প্রহরী আব্দুর রশিদের কন্যা, ৮ম শ্রেনীর ছাত্রীর বিয়ে দিলেন তারা বাবা ও ভাইয়েরা।এমনি কথা বলেন মিরজাগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এএসএম আব্দুল কাদের। ডোমার উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের মিরজাগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন ওই বিদ্যালয়ের নৈশ্য প্রহরী আব্দুর রশিদের কন্যা ৮ম শ্রেনীর ছাত্রী জেসমিন আক্তার(১৪)’র বিয়ে ঠিক হয় গোমনাতী ইউনিয়নের উত্তর আমবাড়ী মাস্টার পাড়া গ্রামের মহুবার রহমানের ছেলে শিমুল(২০)’র সাথে। বিষয়টি জেনে বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক মিলে তাদের বাঁধা নিষেধ করে। এর পরেও সোমবার দুপুরে বরযাত্রীরা আসে তাদের বাড়িতে। বিয়ে দিতে শিক্ষকরা বারণ করলে বিয়ে দিবেনা বলে জানান। কিন্তু খাওয়া শেষে বরযাত্রী চলে গেলেও ঠিক গভীর রাতে গোপনে এসে কনেকে নিয়ে চলে যায় বরের লোকেরা। এনিয়ে ওই বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষকদের মাঝে ক্ষোপের সঞ্চার হয়েছে।
এসইচএসসি পাশের স্বপ্ন ছিল জেসমিনের ? শতবার বাঁধা নিষেধ করেও তারই বিদ্যালয়ের নৈশ্য প্রহরী আব্দুর রশিদের কন্যা, ৮ম শ্রেনীর ছাত্রীর বিয়ে দিলেন তারা বাবা ও ভাইয়েরা।এমনি কথা বলেন মিরজাগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এএসএম আব্দুল কাদের। ডোমার উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের মিরজাগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন ওই বিদ্যালয়ের নৈশ্য প্রহরী আব্দুর রশিদের কন্যা ৮ম শ্রেনীর ছাত্রী জেসমিন আক্তার(১৪)’র বিয়ে ঠিক হয় গোমনাতী ইউনিয়নের উত্তর আমবাড়ী মাস্টার পাড়া গ্রামের মহুবার রহমানের ছেলে শিমুল(২০)’র সাথে। বিষয়টি জেনে বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক মিলে তাদের বাঁধা নিষেধ করে। এর পরেও সোমবার দুপুরে বরযাত্রীরা আসে তাদের বাড়িতে। বিয়ে দিতে শিক্ষকরা বারণ করলে বিয়ে দিবেনা বলে জানান। কিন্তু খাওয়া শেষে বরযাত্রী চলে গেলেও ঠিক গভীর রাতে গোপনে এসে কনেকে নিয়ে চলে যায় বরের লোকেরা। এনিয়ে ওই বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষকদের মাঝে ক্ষোপের সঞ্চার হয়েছে।