এগারো বছরের অপেক্ষায় অবসান,দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের সঙ্গে যুক্ত হলো বাংলাদেশ
https://www.obolokon24.com/2017/02/sub-merin.html
ডেস্কঃ
অবশেষে দীর্ঘ এগারো বছরের অপেক্ষায় অবসান ঘটিয়ে দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ। যদিও এখনও পুরোপুরি যুক্ত হওয়া সম্ভব হয়নি। কুয়াকাটা ল্যান্ডিং স্টেশন পর্যন্ত এসেছে সংযোগ। এই ক্যাবল দিয়ে ঢাকা পর্যন্ত ব্যান্ডউইথ আসতে সময় লাগবে আরও কয়েক সপ্তাহ।দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল সংযোগ প্রকল্পের পরিচালক পারভেজ মনন আশরাফ তথ্যটি নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, আগামী মার্চ মাসের প্রথমার্ধে দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের বাণিজ্যিকভাবে উদ্বোধন হতে পারে। এটি উদ্বোধন করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে সময় চাওয়া হয়েছে।তবে মঙ্গলবার ইস্তাম্বুলে সিম-মি-উই-৫ ক্যাবলটির ব্যবস্থাপনা কমিটির বৈঠকের পর আনুষ্ঠানিকভাবে এর যাত্রা শুরু হয় বলে জানান পারভেজ মনন।পারভেজ মনন আশরাফ বলেন, প্রথম দিকে দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল থেকে ২০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ পাওয়া যাবে। ক্রমান্বয়ে এটি বেড়ে দেড় হাজার জিবিপিএস হবে। এদিকে, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিসিএল) সূত্রে জানা গেছে, কুয়াকাটা-ঢাকা লিংক তৈরি হওয়ার পর এ ব্যান্ডউইথের বিক্রি শুরু হবে। তবে কয়েক মাস আগে ওই লিংক নির্মাণ কাজ শুরু হলেও তা শেষ করতে পারেনি বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল)।উল্লেখ্য, বাংলাদেশ প্রথম ক্যাবলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল ২০০৬ সালে। ভারতের সাবমেরিন ক্যাবলের সংখ্যা ১৯টি। পাকিস্তানে তা আটটি। আর শ্রীলংকাও আছে সাতটি ক্যাবলের সংযোগে। সেখানে দ্বিতীয় ক্যাবলের সংযোগ পেল বাংলাদেশ।
অবশেষে দীর্ঘ এগারো বছরের অপেক্ষায় অবসান ঘটিয়ে দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ। যদিও এখনও পুরোপুরি যুক্ত হওয়া সম্ভব হয়নি। কুয়াকাটা ল্যান্ডিং স্টেশন পর্যন্ত এসেছে সংযোগ। এই ক্যাবল দিয়ে ঢাকা পর্যন্ত ব্যান্ডউইথ আসতে সময় লাগবে আরও কয়েক সপ্তাহ।দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল সংযোগ প্রকল্পের পরিচালক পারভেজ মনন আশরাফ তথ্যটি নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, আগামী মার্চ মাসের প্রথমার্ধে দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের বাণিজ্যিকভাবে উদ্বোধন হতে পারে। এটি উদ্বোধন করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে সময় চাওয়া হয়েছে।তবে মঙ্গলবার ইস্তাম্বুলে সিম-মি-উই-৫ ক্যাবলটির ব্যবস্থাপনা কমিটির বৈঠকের পর আনুষ্ঠানিকভাবে এর যাত্রা শুরু হয় বলে জানান পারভেজ মনন।পারভেজ মনন আশরাফ বলেন, প্রথম দিকে দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল থেকে ২০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ পাওয়া যাবে। ক্রমান্বয়ে এটি বেড়ে দেড় হাজার জিবিপিএস হবে। এদিকে, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিসিএল) সূত্রে জানা গেছে, কুয়াকাটা-ঢাকা লিংক তৈরি হওয়ার পর এ ব্যান্ডউইথের বিক্রি শুরু হবে। তবে কয়েক মাস আগে ওই লিংক নির্মাণ কাজ শুরু হলেও তা শেষ করতে পারেনি বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল)।উল্লেখ্য, বাংলাদেশ প্রথম ক্যাবলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল ২০০৬ সালে। ভারতের সাবমেরিন ক্যাবলের সংখ্যা ১৯টি। পাকিস্তানে তা আটটি। আর শ্রীলংকাও আছে সাতটি ক্যাবলের সংযোগে। সেখানে দ্বিতীয় ক্যাবলের সংযোগ পেল বাংলাদেশ।