ছেলে ও ছেলের বউয়ের হাতে বিতারিত বৃদ্ধা অবিলা খাতুন
https://www.obolokon24.com/2017/01/kisargang_17.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারী কিশোরগঞ্জ উপজেলার পূর্ব দলিরাম ডিসির মোড় গ্রামের মরহুম তোজাম্মেল হোসেনের বৃদ্ধা স্ত্রী অবিলা খাতুন ওরফে বাচ্চামাইকে (৮০) বাড়ী থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে তার ছেলে ও ছেলের বউ। ফলে এ অবস্থায় সে তার কাঠ ব্যবসায়ী ভাগিনা রোস্তম আলীর বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে।
থানায় দায়েরকৃত একটি লিখিত অভিযোগে জানা যায়, অবিলা খাতুনের স্বামী তোজাম্মেল হোসেন ২০১৪ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারী মারা যান। মারা যাওয়ার সময় তোজাম্মেল হোসেন তিন ছেলে ,এক মেয়ে রেখে যান।এর মধ্যে মেয়েটি স্বামীর ঘর সংসার করছে,আর এক ছেলে মানসিক বিকারগ্রস্থ।বড় ছেলে বাবুল মিয়া (৫০) ও মেজো ছেলে আব্দুল বাকী মিয়া (৪৩) বাবার রেখে যাওয়া ১২ বিঘা সম্পত্তি ভাগাভাগী করে নেয়।এসময় অবিলা তার স্বামীর সম্পত্তির অংশের দাবি করলে দুই ছেলে ও ছেলের বউরা তাকে ঘার ধরে বাড়ী থেকে বের করে দেয়। এই বৃদ্ধার শ্বাসকষ্ঠ সহ শরীরে এখন কয়েকটি রোগ বাসা বেঁধেছে। কাঠ ব্যবসায়ী ভাগিনা দুবেলা এক মুষ্টি ভাত দিতেই হিমশিম খাচ্ছে। তার চিকিৎসার খরচ বহন করতে পারছেনা। গত ২১ জানুয়ারী সন্ধ্যায় থানায় ছেলের বিরোদ্ধে অভিযোগ দিতে এসে সাংবাদিকদের সাথে দেখা হলে অঝর নয়নে কেঁদে ফেলে একথা গুলো বলেন বৃদ্ধা।এ বিষয়ে কিশোরগঞ্জ থানার অফিসার ইনর্চাজ বজলুর রশিদের সাথে কথা হলে তিনি জানান,আমি অভিযোগ হাতে পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
নীলফামারী কিশোরগঞ্জ উপজেলার পূর্ব দলিরাম ডিসির মোড় গ্রামের মরহুম তোজাম্মেল হোসেনের বৃদ্ধা স্ত্রী অবিলা খাতুন ওরফে বাচ্চামাইকে (৮০) বাড়ী থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে তার ছেলে ও ছেলের বউ। ফলে এ অবস্থায় সে তার কাঠ ব্যবসায়ী ভাগিনা রোস্তম আলীর বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে।
থানায় দায়েরকৃত একটি লিখিত অভিযোগে জানা যায়, অবিলা খাতুনের স্বামী তোজাম্মেল হোসেন ২০১৪ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারী মারা যান। মারা যাওয়ার সময় তোজাম্মেল হোসেন তিন ছেলে ,এক মেয়ে রেখে যান।এর মধ্যে মেয়েটি স্বামীর ঘর সংসার করছে,আর এক ছেলে মানসিক বিকারগ্রস্থ।বড় ছেলে বাবুল মিয়া (৫০) ও মেজো ছেলে আব্দুল বাকী মিয়া (৪৩) বাবার রেখে যাওয়া ১২ বিঘা সম্পত্তি ভাগাভাগী করে নেয়।এসময় অবিলা তার স্বামীর সম্পত্তির অংশের দাবি করলে দুই ছেলে ও ছেলের বউরা তাকে ঘার ধরে বাড়ী থেকে বের করে দেয়। এই বৃদ্ধার শ্বাসকষ্ঠ সহ শরীরে এখন কয়েকটি রোগ বাসা বেঁধেছে। কাঠ ব্যবসায়ী ভাগিনা দুবেলা এক মুষ্টি ভাত দিতেই হিমশিম খাচ্ছে। তার চিকিৎসার খরচ বহন করতে পারছেনা। গত ২১ জানুয়ারী সন্ধ্যায় থানায় ছেলের বিরোদ্ধে অভিযোগ দিতে এসে সাংবাদিকদের সাথে দেখা হলে অঝর নয়নে কেঁদে ফেলে একথা গুলো বলেন বৃদ্ধা।এ বিষয়ে কিশোরগঞ্জ থানার অফিসার ইনর্চাজ বজলুর রশিদের সাথে কথা হলে তিনি জানান,আমি অভিযোগ হাতে পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।