নীলফামারীতে ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলার সমাপনী
https://www.obolokon24.com/2017/01/nilphamari_62.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ১৪ জানুয়ারী॥
বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রিয় সোনার বাংলাদেশের রূপকল্প ২০২১ ঘিরে দীপ্তিমান নীলফামারীতে তিন দিন ব্যাপী ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলা /২০১৭ শেষ হয়েছে। আজ সোমবার (১৬ জানুয়ারী) বিকালে বড় মাঠে মেলার মঞ্চে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরনীর মধ্যে দিয়ে সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন নীলফামারী জেলা প্রশাসক জাকীর হোসেন।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) আনোয়ার ইমামের সভাপতিত্বে এ সময় বক্তব্য রাখেন সিভিল সার্জন ডাঃ আব্দুর রশিদ, জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সফিকুল ইসলাম ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা দিলীপ কুমার বনিক প্রমুখ।
আলোচনা শেষে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে আটটি স্টলকে পুরস্কৃত করা হয়। ইউনিয়ন পর্যায়ের শ্রেষ্ঠ ডিজিটাল সেন্টারের পুরস্কার লাভ করে জেলা সদরের পলাশবাড়ি ইউনিয়নের দুই উদ্যোক্তা আনারুল ইসলাম ও রুখছানা আক্তার, জেলা সদরের পঞ্চপুকুর ইউনিয়নে ডিজিটাল সেন্টারের আজহারুল ইসলাম ও ফাতিমা বেগম ও ডিমলা উপজেলার ঝুনাগাছ চাঁপানী ইউনিয়নের ডিজিটাল সেন্টারের শফিকুল ইসলাম ও মিলকি আক্তার।
পোষ্ট ই সেন্টারের শ্রেষ্ঠ পুরস্কার পায় জেলা সদরের কচুকাটা ইউনিয়নের দুহুলী পোষ্ট ই সেন্টারের উদ্যোক্তা সাজুদার রহমান।
শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসাবে পুরস্কায় পেয়েছে সৈয়দপুর সরকারী কারিগড়ি স্কুল এন্ড কলেজ, নীলফামারী সরকারী বালক উচ্চ বিদ্যালয় ও জলঢাকা উপজেলার টেঙ্গনমারী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়।
নাগরিক সেবায় উদ্ভাবন বাস্তবায়নকারীর পুরস্কার পায় জেলা সদর উপজেলার সমবায় কর্মকর্তা আবতাবুজ্জামান। শ্রেষ্ঠ উপজেলা টিমের পুরস্কার লাভ করে ডিমলা উপজেলা প্রশাসন। শ্রেষ্ঠ ই-সেবা প্রদানকারী দপ্তরের পুরস্কার পেয়েছে জেলা শিক্ষা অফিস। শ্রেষ্ঠ পোর্টালে পুরস্কার পায় জেলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর। এ ছাড়া ডিজিটাল মেলায় শ্রেষ্ঠ সেবাদানকারী স্টলের পুরস্কার লাভ করে সিভিল সার্জন অফিস।
উল্লেখ যে একসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রধান মন্ত্রীর কার্যালয়ের সহযোগীতায়ও নীলফামারী জেলা প্রশাসনের আয়োজনে স্থানীয় বড় মাঠে গত শনিবার (১৪ জানুয়ারী ) বেলা ১১টায় তিনদিন ব্যাপী এ মেলার আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্ধোধন করেছিলেন রংপুর বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার কাজী হাসান আহমেদ। মেলায় চারটি প্যাভেলিয়ানের মাধ্যমে মোট ৫৮টি স্টল স্থান পেয়েছিল। উক্ত মেলায় এই তিন দিন দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় পরিলক্ষিত হয়।
বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রিয় সোনার বাংলাদেশের রূপকল্প ২০২১ ঘিরে দীপ্তিমান নীলফামারীতে তিন দিন ব্যাপী ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলা /২০১৭ শেষ হয়েছে। আজ সোমবার (১৬ জানুয়ারী) বিকালে বড় মাঠে মেলার মঞ্চে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরনীর মধ্যে দিয়ে সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন নীলফামারী জেলা প্রশাসক জাকীর হোসেন।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) আনোয়ার ইমামের সভাপতিত্বে এ সময় বক্তব্য রাখেন সিভিল সার্জন ডাঃ আব্দুর রশিদ, জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সফিকুল ইসলাম ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা দিলীপ কুমার বনিক প্রমুখ।
আলোচনা শেষে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে আটটি স্টলকে পুরস্কৃত করা হয়। ইউনিয়ন পর্যায়ের শ্রেষ্ঠ ডিজিটাল সেন্টারের পুরস্কার লাভ করে জেলা সদরের পলাশবাড়ি ইউনিয়নের দুই উদ্যোক্তা আনারুল ইসলাম ও রুখছানা আক্তার, জেলা সদরের পঞ্চপুকুর ইউনিয়নে ডিজিটাল সেন্টারের আজহারুল ইসলাম ও ফাতিমা বেগম ও ডিমলা উপজেলার ঝুনাগাছ চাঁপানী ইউনিয়নের ডিজিটাল সেন্টারের শফিকুল ইসলাম ও মিলকি আক্তার।
পোষ্ট ই সেন্টারের শ্রেষ্ঠ পুরস্কার পায় জেলা সদরের কচুকাটা ইউনিয়নের দুহুলী পোষ্ট ই সেন্টারের উদ্যোক্তা সাজুদার রহমান।
শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসাবে পুরস্কায় পেয়েছে সৈয়দপুর সরকারী কারিগড়ি স্কুল এন্ড কলেজ, নীলফামারী সরকারী বালক উচ্চ বিদ্যালয় ও জলঢাকা উপজেলার টেঙ্গনমারী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়।
নাগরিক সেবায় উদ্ভাবন বাস্তবায়নকারীর পুরস্কার পায় জেলা সদর উপজেলার সমবায় কর্মকর্তা আবতাবুজ্জামান। শ্রেষ্ঠ উপজেলা টিমের পুরস্কার লাভ করে ডিমলা উপজেলা প্রশাসন। শ্রেষ্ঠ ই-সেবা প্রদানকারী দপ্তরের পুরস্কার পেয়েছে জেলা শিক্ষা অফিস। শ্রেষ্ঠ পোর্টালে পুরস্কার পায় জেলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর। এ ছাড়া ডিজিটাল মেলায় শ্রেষ্ঠ সেবাদানকারী স্টলের পুরস্কার লাভ করে সিভিল সার্জন অফিস।
উল্লেখ যে একসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রধান মন্ত্রীর কার্যালয়ের সহযোগীতায়ও নীলফামারী জেলা প্রশাসনের আয়োজনে স্থানীয় বড় মাঠে গত শনিবার (১৪ জানুয়ারী ) বেলা ১১টায় তিনদিন ব্যাপী এ মেলার আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্ধোধন করেছিলেন রংপুর বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার কাজী হাসান আহমেদ। মেলায় চারটি প্যাভেলিয়ানের মাধ্যমে মোট ৫৮টি স্টল স্থান পেয়েছিল। উক্ত মেলায় এই তিন দিন দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় পরিলক্ষিত হয়।