প্রশাসনের উপস্থিতি টের পেয়ে ঘড়ের বেড়া ভেঙ্গে বরের পলায়ন।বাল্য বিয়ে থেকে রক্ষা পেল মাহাফুজা
https://www.obolokon24.com/2016/12/domar_68.html
আনিছুর রহমান মানিক-ডোমার(নীলফামারী)প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর ডোমারে সহকারী কমিশনার (ভুমি)র হস্তক্ষেপে বাল্য বিয়ে ধেকে রক্ষা পেলো ৫ম শ্রেনীর ছাত্রী মাহাফুজা বেগম (১৩)। প্রশাসনের উপস্থিতি টের পেয়ে ঘড়ের বেড়া ভেঙ্গে পালিয়েছে বর।
ঘটনাটি ঘটে শুক্রবার রাতে উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের দক্ষিণ জোড়াবাড়ী এলাকার আব্দুর রাজ্জাকের বাড়ীতে। বিয়ের সব আয়োজন শেষ। বরযাত্রীদের জন্য দেয়া হয়েছে নাস্তা। নাস্তা শেষে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হওয়ার কথা ঠিক সেই মুহুর্তে উপস্থিত হন ওই ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও এক সাংবাদিক। তাদের দেখেই নাস্তা ফেলে ঘড়ের বেড়া ভেঙ্গে বর এবং বাড়ী থেকে বরযাত্রীরা পালিয়ে যায়।
জানা গেছে, ওই গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের মেয়ে পূর্ব জোড়াবাড়ী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেনীর ছাত্রী মাহাফুজা বেগমের ভোগডাবুড়ী ইউনিয়নের রফিকুল ইসলামের ছেলে সামসুল হকের সাথে রাতে গোপনে বিয়ে দেয়ার চেষ্টা চালায়। এলাকাবাসী এ বিয়য়ে স্থানীয় এক সাংবাদিককে জানালে বিষয়টি তিনি উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) ফুয়ারা খাতুনকে জানান, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) ফুয়ারা খাতুন ওই ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সিরাজুল ইসলামকে বিয়ে বন্ধের নির্দেশ দেন। পরে সাংবাদিকসহ ইউপি সদস্য বিয়ের বাড়িতে গেলে তাদের উপস্থিতি টের পেয়ে বর ঘড়ের বেড়া ভেঙ্গে এবং বাড়ী থেকে বরযাত্রীরা পালিয়ে যায়। মাহাফুজার পিতা আব্দুর রাজ্জাক জানান,বিয়ে নয় মেয়ে পছন্দ হওয়ায় তাকে দেখতে এসেছে। প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বাল্য বিয়ে বন্ধ হওয়ার বিষয়টি নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রশাসনকে সাধুবাদ জানিয়েছে এলাকার সচেতন মহল।
নীলফামারীর ডোমারে সহকারী কমিশনার (ভুমি)র হস্তক্ষেপে বাল্য বিয়ে ধেকে রক্ষা পেলো ৫ম শ্রেনীর ছাত্রী মাহাফুজা বেগম (১৩)। প্রশাসনের উপস্থিতি টের পেয়ে ঘড়ের বেড়া ভেঙ্গে পালিয়েছে বর।
ঘটনাটি ঘটে শুক্রবার রাতে উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের দক্ষিণ জোড়াবাড়ী এলাকার আব্দুর রাজ্জাকের বাড়ীতে। বিয়ের সব আয়োজন শেষ। বরযাত্রীদের জন্য দেয়া হয়েছে নাস্তা। নাস্তা শেষে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হওয়ার কথা ঠিক সেই মুহুর্তে উপস্থিত হন ওই ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও এক সাংবাদিক। তাদের দেখেই নাস্তা ফেলে ঘড়ের বেড়া ভেঙ্গে বর এবং বাড়ী থেকে বরযাত্রীরা পালিয়ে যায়।
জানা গেছে, ওই গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের মেয়ে পূর্ব জোড়াবাড়ী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেনীর ছাত্রী মাহাফুজা বেগমের ভোগডাবুড়ী ইউনিয়নের রফিকুল ইসলামের ছেলে সামসুল হকের সাথে রাতে গোপনে বিয়ে দেয়ার চেষ্টা চালায়। এলাকাবাসী এ বিয়য়ে স্থানীয় এক সাংবাদিককে জানালে বিষয়টি তিনি উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) ফুয়ারা খাতুনকে জানান, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) ফুয়ারা খাতুন ওই ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সিরাজুল ইসলামকে বিয়ে বন্ধের নির্দেশ দেন। পরে সাংবাদিকসহ ইউপি সদস্য বিয়ের বাড়িতে গেলে তাদের উপস্থিতি টের পেয়ে বর ঘড়ের বেড়া ভেঙ্গে এবং বাড়ী থেকে বরযাত্রীরা পালিয়ে যায়। মাহাফুজার পিতা আব্দুর রাজ্জাক জানান,বিয়ে নয় মেয়ে পছন্দ হওয়ায় তাকে দেখতে এসেছে। প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বাল্য বিয়ে বন্ধ হওয়ার বিষয়টি নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রশাসনকে সাধুবাদ জানিয়েছে এলাকার সচেতন মহল।