স্থানীয় কয়লা ব্যবসায়ীদের প্রতিরোধের মুখে বড়পুকুরিয়া খনি থেকে কয়লা পরিবহন বন্ধ।
https://www.obolokon24.com/2016/12/dinajpur_5.html
মেহেদী হাসান উজ্জল ফুলবাড়ী দিনাজপুর প্রতিনিধি
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি কর্তৃপক্ষ, কয়লা ব্যবহারকারী প্রতিষ্ঠান ছাড়া,ট্রেড লাইসেন্সের মাধ্যেমে কয়লা বিক্রি বন্ধ করার প্রতিবাদে, স্থানীয় কয়লা ব্যবসায়ীদের প্রতিরোধের মুখে, খনি থেকে কয়লা বিক্রি ও পরিবহন বন্ধ হয়ে গেছে।
কয়লা ব্যবসায়ীরা বলেন, গত ৪ ডিসেম্বর খনি কর্তৃপক্ষ কয়লা ব্যবসায়ীদের নিকট কয়লা বিক্রি বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিলে, তারা সোমবার সকাল থেকে, তাদের পুর্বের খরিদকৃত কয়লা বিক্রি ও পরিবহন বন্ধ করে দেয়।
এদিকে খনি থেকে কয়লা পরিবহন বন্ধ থাকায়, কয়লা নিতে আসা শত শত ট্রাক খনির গেটে অপেক্ষা করতে দেখা গেছে। অপেক্ষামান ট্রাকের ভিড়ে যানজট হয়ে পড়েছে বড়পুকুরিয়া ফুলবাড়ী সড়কটি।
খনি কর্তৃপক্ষ বলছেন খনির ব্যবস্থাপনা পরিষদের সিদ্ধান্ত মোতাবেক, কয়লা ব্যবহারকারী প্রতিষ্ঠান ছাড়া, কয়লা বিক্রির কোন সুযোগ নাই, কিন্তু স্থানীয় কয়লা ব্যবসায়ী হিসেবে দাবীদার কেই কয়লা ব্যবহারকারী প্রতিষ্ঠানের মালিক নয়। তাই তাদের নিকট কয়লা বিক্রির কোন সুযোগ নাই।
কয়লা ব্যবসায়ী ও পরিবহন মালিকেরা, কয়লা পরিবহন বন্ধ করায়, বন্ধ হয়ে পড়েছে, খনির কয়লা সরবরাহ।
স্থানীয় কয়লা ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আবুল কালাম বলেন, খনির সুচনা লগ্ন থেকে আমরা কয়লার ব্যবসা করে আসছি। খনির যখন কয়লা বিক্রিতে ভাটা পড়েছিল, সেই সময় আমরা বিভিন্ন মালিকের নিকট কয়লা বিক্রি করে দিয়েছি, কয়লা বিক্রয়কারী হিসেবে গত ২০১৫ সালে, খনি কর্তৃপক্ষ আমাদের পুরুস্কৃত করেছে, অথচ এখন তারায় ব্যবসায়ীদের নিকট কয়লা বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছে, এতে আমারা ব্যবসায়ীক ভাবে চরম ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে পড়েছি। একই কথা বলেন, কয়লা ব্যবসায়ী সমিতির সাধারন সম্পাদক লুৎফর রহমান, কয়লা ব্যবসায়ী হাজি রেহমানসহ অনান্য কয়লা ব্যবসায়ীগণ।কয়লা ব্যবসায়ীরা বলেন, কর্তৃপক্ষ যতক্ষন প্রর্যন্ত আমাদের নতুন কয়লা দিবে না, ততদিন প্রর্যন্ত আমাদের( ডিও নেয়া) খরিদ করা মজুদ কৃত কয়লা খনি থেকে সরবরাহ নিবোনা ও এবং সরবরাহ করতে দিবনা।া
পরিবহন শ্রমিক নেতা গোলাম মোস্তফা বলেন, বাহির থেবে ভাটা ব্যবসায়ীরা এই কয়লা ব্যবসায়ীদের মাধ্যেমে কয়লা খরিদ করে, কয়লা ব্যবসায়ীরা কয়লা না দেয়ায়, কয়লা পরিবহন বন্ধ আছে।
বড়পুকুরয়া কোল মাইন কোম্পানী লিঃ এর উপ-মহাব্যবস্থাপক (কয়লা বিক্রয় কর্মকর্তা) জাফর সাদিক বলেন, ব্যবস্থাপনা পরিষোদে সিদ্ধান্ত মোতাবেক কয়লা বিক্রয় চলছে। তিনি বলেন, কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, কেবলমাত্র কয়লা ব্যবহারকারী প্রতিষ্ঠানের নিকট কয়লা বিক্রয় করবে, স্থানীয় কয়লা ব্যবসায়ী দাবীদারেরা কেউ কয়লা ব্যবহারকারী প্রতিষ্ঠানের মালিক নয়, এজন্য তাদের নিকট কয়লা বিক্রির কোন সুযোগ নাই।
এদিকে খনি থেকে কয়লা পরিবহন বন্ধ থাকায়, কয়লা নিতে আসা শত শত ট্রাক খনির গেটে অপেক্ষ করতে দেখা গেছে। ট্রাক চালকেরা জানায় তারা সিলেট, নোয়াখালি, নাটোর, কুমিল্লাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে কয়লা নিতে এসেছেন।
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি কর্তৃপক্ষ, কয়লা ব্যবহারকারী প্রতিষ্ঠান ছাড়া,ট্রেড লাইসেন্সের মাধ্যেমে কয়লা বিক্রি বন্ধ করার প্রতিবাদে, স্থানীয় কয়লা ব্যবসায়ীদের প্রতিরোধের মুখে, খনি থেকে কয়লা বিক্রি ও পরিবহন বন্ধ হয়ে গেছে।
কয়লা ব্যবসায়ীরা বলেন, গত ৪ ডিসেম্বর খনি কর্তৃপক্ষ কয়লা ব্যবসায়ীদের নিকট কয়লা বিক্রি বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিলে, তারা সোমবার সকাল থেকে, তাদের পুর্বের খরিদকৃত কয়লা বিক্রি ও পরিবহন বন্ধ করে দেয়।
এদিকে খনি থেকে কয়লা পরিবহন বন্ধ থাকায়, কয়লা নিতে আসা শত শত ট্রাক খনির গেটে অপেক্ষা করতে দেখা গেছে। অপেক্ষামান ট্রাকের ভিড়ে যানজট হয়ে পড়েছে বড়পুকুরিয়া ফুলবাড়ী সড়কটি।
খনি কর্তৃপক্ষ বলছেন খনির ব্যবস্থাপনা পরিষদের সিদ্ধান্ত মোতাবেক, কয়লা ব্যবহারকারী প্রতিষ্ঠান ছাড়া, কয়লা বিক্রির কোন সুযোগ নাই, কিন্তু স্থানীয় কয়লা ব্যবসায়ী হিসেবে দাবীদার কেই কয়লা ব্যবহারকারী প্রতিষ্ঠানের মালিক নয়। তাই তাদের নিকট কয়লা বিক্রির কোন সুযোগ নাই।
কয়লা ব্যবসায়ী ও পরিবহন মালিকেরা, কয়লা পরিবহন বন্ধ করায়, বন্ধ হয়ে পড়েছে, খনির কয়লা সরবরাহ।
স্থানীয় কয়লা ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আবুল কালাম বলেন, খনির সুচনা লগ্ন থেকে আমরা কয়লার ব্যবসা করে আসছি। খনির যখন কয়লা বিক্রিতে ভাটা পড়েছিল, সেই সময় আমরা বিভিন্ন মালিকের নিকট কয়লা বিক্রি করে দিয়েছি, কয়লা বিক্রয়কারী হিসেবে গত ২০১৫ সালে, খনি কর্তৃপক্ষ আমাদের পুরুস্কৃত করেছে, অথচ এখন তারায় ব্যবসায়ীদের নিকট কয়লা বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছে, এতে আমারা ব্যবসায়ীক ভাবে চরম ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে পড়েছি। একই কথা বলেন, কয়লা ব্যবসায়ী সমিতির সাধারন সম্পাদক লুৎফর রহমান, কয়লা ব্যবসায়ী হাজি রেহমানসহ অনান্য কয়লা ব্যবসায়ীগণ।কয়লা ব্যবসায়ীরা বলেন, কর্তৃপক্ষ যতক্ষন প্রর্যন্ত আমাদের নতুন কয়লা দিবে না, ততদিন প্রর্যন্ত আমাদের( ডিও নেয়া) খরিদ করা মজুদ কৃত কয়লা খনি থেকে সরবরাহ নিবোনা ও এবং সরবরাহ করতে দিবনা।া
পরিবহন শ্রমিক নেতা গোলাম মোস্তফা বলেন, বাহির থেবে ভাটা ব্যবসায়ীরা এই কয়লা ব্যবসায়ীদের মাধ্যেমে কয়লা খরিদ করে, কয়লা ব্যবসায়ীরা কয়লা না দেয়ায়, কয়লা পরিবহন বন্ধ আছে।
বড়পুকুরয়া কোল মাইন কোম্পানী লিঃ এর উপ-মহাব্যবস্থাপক (কয়লা বিক্রয় কর্মকর্তা) জাফর সাদিক বলেন, ব্যবস্থাপনা পরিষোদে সিদ্ধান্ত মোতাবেক কয়লা বিক্রয় চলছে। তিনি বলেন, কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, কেবলমাত্র কয়লা ব্যবহারকারী প্রতিষ্ঠানের নিকট কয়লা বিক্রয় করবে, স্থানীয় কয়লা ব্যবসায়ী দাবীদারেরা কেউ কয়লা ব্যবহারকারী প্রতিষ্ঠানের মালিক নয়, এজন্য তাদের নিকট কয়লা বিক্রির কোন সুযোগ নাই।
এদিকে খনি থেকে কয়লা পরিবহন বন্ধ থাকায়, কয়লা নিতে আসা শত শত ট্রাক খনির গেটে অপেক্ষ করতে দেখা গেছে। ট্রাক চালকেরা জানায় তারা সিলেট, নোয়াখালি, নাটোর, কুমিল্লাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে কয়লা নিতে এসেছেন।