দায়িত্ব নিয়ে প্রথম দিনই টিপিপি বাতিল করবেন ট্রাম্প
https://www.obolokon24.com/2016/11/tramp_22.html
যুক্তরাষ্ট্রের হবু প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন,
এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ১১টি দেশকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রান্স প্যাসিফিক পার্টনারশিপ (টিপিপি) নামে যে চুক্তিটি রয়েছে হোয়াইট হাউসে অফিসের প্রথম দিনেই তিনি তা বাতিল করবেন।
নভেম্বরে এই চুক্তির বিষয়ে উদ্বেগ জানিয়েছিল বাংলাদেশ। বাংলাদেশের উদ্বেগের পেছনে যুক্তি ছিল- টিপিপি চুক্তির ফলে বাংলাদেশের মতো স্বল্পোন্নত দেশ তৈরি পোশাক পণ্য যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়বে।
জানুয়ারিতে দায়িত্ব নেয়ার পর কী কী করবেন তার একটি রূপরেখা দিতে গিয়ে এক ভিডিও বার্তায় চুক্তি বাতিলের কথা জানিয়েছেন ট্রাম্প।
গত বছর অক্টোবরে যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, জাপান, ব্রুনাই, কানাডা, চিলি, মালয়েশিয়া, মেক্সিকো, নিউজিল্যান্ড, পেরু, সিঙ্গাপুর ও ভিয়েতনাম টিপিপি চুক্তি সই করে। এই চুক্তির ফলে বিশ্ববাণিজ্যের ৪০ শতাংশের নিয়ন্ত্রক এই দেশগুলো দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বিনাশুল্ক সুবিধা পাবে।
অর্থনৈতিক বন্ধন গভীরতর এবং প্রবৃদ্ধি সমৃদ্ধ করা চুক্তিটির উদ্দেশ্য বলে জানানো হয়।
টিপিপির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে বড় ধরনের বিরোধিতা রয়েছে। সমালোচকেরা বলছেন, এই চুক্তি থেকে বহুজাতিক বড় বড় করপোরেট প্রতিষ্ঠান লাভবান হবে। এতে বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের করপোরেট কোম্পানিগুলোর ব্যবসা ব্যাপকভাবে সম্প্রসারিত হবে।
এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ১১টি দেশকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রান্স প্যাসিফিক পার্টনারশিপ (টিপিপি) নামে যে চুক্তিটি রয়েছে হোয়াইট হাউসে অফিসের প্রথম দিনেই তিনি তা বাতিল করবেন।
নভেম্বরে এই চুক্তির বিষয়ে উদ্বেগ জানিয়েছিল বাংলাদেশ। বাংলাদেশের উদ্বেগের পেছনে যুক্তি ছিল- টিপিপি চুক্তির ফলে বাংলাদেশের মতো স্বল্পোন্নত দেশ তৈরি পোশাক পণ্য যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়বে।
জানুয়ারিতে দায়িত্ব নেয়ার পর কী কী করবেন তার একটি রূপরেখা দিতে গিয়ে এক ভিডিও বার্তায় চুক্তি বাতিলের কথা জানিয়েছেন ট্রাম্প।
গত বছর অক্টোবরে যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, জাপান, ব্রুনাই, কানাডা, চিলি, মালয়েশিয়া, মেক্সিকো, নিউজিল্যান্ড, পেরু, সিঙ্গাপুর ও ভিয়েতনাম টিপিপি চুক্তি সই করে। এই চুক্তির ফলে বিশ্ববাণিজ্যের ৪০ শতাংশের নিয়ন্ত্রক এই দেশগুলো দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বিনাশুল্ক সুবিধা পাবে।
অর্থনৈতিক বন্ধন গভীরতর এবং প্রবৃদ্ধি সমৃদ্ধ করা চুক্তিটির উদ্দেশ্য বলে জানানো হয়।
টিপিপির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে বড় ধরনের বিরোধিতা রয়েছে। সমালোচকেরা বলছেন, এই চুক্তি থেকে বহুজাতিক বড় বড় করপোরেট প্রতিষ্ঠান লাভবান হবে। এতে বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের করপোরেট কোম্পানিগুলোর ব্যবসা ব্যাপকভাবে সম্প্রসারিত হবে।