ডোমারে দশ টাকা কেজির চাল উত্তোলনে দুই সম্পদশালী সুবিধাভোগী গ্রেফতার
https://www.obolokon24.com/2016/11/domar_55.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ৪ নভেম্বর॥
খাদ্যবান্ধব কর্মসুচির দশটাকা কেজির চালের চালবাজিতে নীলফামারীর ডোমার উপজেলার হরিণচড়া ইউনিয়নের নয় নম্বর ওয়ার্ডের শালমারা গ্রামের দুই সম্পদশালী কার্ডধারী গ্রেফতার হয়ে শ্রীঘরে গেছে। এরা হলেন রশিদুল ইসলাম ও বনমালী রায়।
গতকাল বৃহস্পতিবার ( ৩ নভেম্বর) দুপুরে দূর্নীতি দমন কমিশনের দিনাজপুরের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা রাফিউল ইসলাম দিনাজপুরে তাদেরকে গ্রেফতার করে। পরে নীলফামারী চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হলে আদালতের বিচারক সন্ধ্যায় কারাগারে পাঠায় তাদেরকে।
আজ শুক্রবার নীলফামারী আদালতের পুলিশের উপ-পরিদর্শক আমিনূল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান তাদের বিরুদ্ধে প্রতারণা ও সরকারী সম্পদ আত্মসাদের মামলা রয়েছে (মামলা নম্বর ৫, ধারা ৪২০ ও ৪০৯, তারিখ ৬ অক্টোবর/২০১৬)।
এলাকাবাসী জানায়, রশিদুল ইসলাম ও বনমালী রায় গত বৃহস্পতিবার ওই মামলায় দুদকের ডাকে দিনাজপুর কার্যালয়ে যায়। সেখানে হাজির হওয়ার পর তাদেরকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়।
উল্লেখ্য, রশিদুল ইসলাম বিশাল এলাকাজুড়ে চাতাল ওে চাল কলের মালিক। তার রয়েছে দুটি আধাপাকা বাড়িসহ বেশ কিছু আবাদি জমি।
অপরদিকে বনমালী রায়ের রয়েছে আধাপাকা বাড়ি, মোটরসাইকেল, ব্যবসাসহ ১২ বিঘার উর্দ্ধে আবাদি জমি। এরপরও ওই সম্পদশালী নিজ নামে কার্ড বরাদ্দ নিয়ে সুবিধা নিয়েছেন সরকারের খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির ১০ টাকা কেজি দরের চালে।
এ ঘটনায় ৬ অক্টোবর/২০১৬ রাতে ডোমার থানায় ওই দুই সম্পদশালী সুবিধাভোগীসহ হরিণচাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আজিজুল ইসলাম, তিন নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য আহসান হাবিবকে আসামী করে মামলা দায়ের করেন ডোমার উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মৃত্যুঞ্জয় রায় বর্মণ। সেই মামলাটি দুদকে হস্তান্তর করেন ডোমার থানা পুলিশ। মামলার অপর দুই আসামী হরিণচাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আজিজুল ইসলাম ও তিন নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য আহসান হাবিব সময় চেয়ে নিয়ে দুদকে হাজিরা দেয়নি বলে জানা যায়।
খাদ্যবান্ধব কর্মসুচির দশটাকা কেজির চালের চালবাজিতে নীলফামারীর ডোমার উপজেলার হরিণচড়া ইউনিয়নের নয় নম্বর ওয়ার্ডের শালমারা গ্রামের দুই সম্পদশালী কার্ডধারী গ্রেফতার হয়ে শ্রীঘরে গেছে। এরা হলেন রশিদুল ইসলাম ও বনমালী রায়।
গতকাল বৃহস্পতিবার ( ৩ নভেম্বর) দুপুরে দূর্নীতি দমন কমিশনের দিনাজপুরের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা রাফিউল ইসলাম দিনাজপুরে তাদেরকে গ্রেফতার করে। পরে নীলফামারী চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হলে আদালতের বিচারক সন্ধ্যায় কারাগারে পাঠায় তাদেরকে।
আজ শুক্রবার নীলফামারী আদালতের পুলিশের উপ-পরিদর্শক আমিনূল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান তাদের বিরুদ্ধে প্রতারণা ও সরকারী সম্পদ আত্মসাদের মামলা রয়েছে (মামলা নম্বর ৫, ধারা ৪২০ ও ৪০৯, তারিখ ৬ অক্টোবর/২০১৬)।
এলাকাবাসী জানায়, রশিদুল ইসলাম ও বনমালী রায় গত বৃহস্পতিবার ওই মামলায় দুদকের ডাকে দিনাজপুর কার্যালয়ে যায়। সেখানে হাজির হওয়ার পর তাদেরকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়।
উল্লেখ্য, রশিদুল ইসলাম বিশাল এলাকাজুড়ে চাতাল ওে চাল কলের মালিক। তার রয়েছে দুটি আধাপাকা বাড়িসহ বেশ কিছু আবাদি জমি।
অপরদিকে বনমালী রায়ের রয়েছে আধাপাকা বাড়ি, মোটরসাইকেল, ব্যবসাসহ ১২ বিঘার উর্দ্ধে আবাদি জমি। এরপরও ওই সম্পদশালী নিজ নামে কার্ড বরাদ্দ নিয়ে সুবিধা নিয়েছেন সরকারের খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির ১০ টাকা কেজি দরের চালে।
এ ঘটনায় ৬ অক্টোবর/২০১৬ রাতে ডোমার থানায় ওই দুই সম্পদশালী সুবিধাভোগীসহ হরিণচাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আজিজুল ইসলাম, তিন নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য আহসান হাবিবকে আসামী করে মামলা দায়ের করেন ডোমার উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মৃত্যুঞ্জয় রায় বর্মণ। সেই মামলাটি দুদকে হস্তান্তর করেন ডোমার থানা পুলিশ। মামলার অপর দুই আসামী হরিণচাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আজিজুল ইসলাম ও তিন নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য আহসান হাবিব সময় চেয়ে নিয়ে দুদকে হাজিরা দেয়নি বলে জানা যায়।