রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক বড়পুকুরিয়া শাখা ব্যবস্থাপকের বিরুদ্ধে কৃষকদের হয়রানির অভিযোগ ॥
https://www.obolokon24.com/2016/11/dinajpur_79.html
মোঃ মেহেদী হাসান উজ্জল ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া হামিদপুর রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক শাখার ব্যবস্থাপক কৃষিঋণ না দিয়ে কৃষকদেরকে হয়রানীর অভিযোগ । দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া হামিদপুর রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক শাখার ব্যাবস্থাপক অরুনকুমার রায় গত ২রা মার্চ ২০১৬ইং তারিখে যোগদান করেন। যোগদান করার পর এলাকার কৃষকদেরকে নতুন কোন কৃষিঋণ অথবা সিসি ঋন প্রদান করছেন না বলে তার বিরুদ্ধে নানা রকম অভিযোগ তুলেছেন পূর্বের ঋণ গ্রহিতরা। হামিদপুর ইউনিয়নের পাতিগ্রামের মোঃ আমচার উদ্দিন মন্ডল এর পুত্র মোঃ আশরাফুল ঋণ নেওয়ার পর ঋণ এর টাকা পরিশোধ করার পরেও তাকে নতুন করে ঋন প্রদান করেননি। হামিদপুর ইউনিয়নের শিবকৃষ্টপুর গ্রামের লালমিয়ার পুত্র মোঃ জাকের উদ্দিন সিসিঋন নেওয়ার জন্য ৬মাস ব্যাংক এ ঘুরেও ঋন পাননি।একই অবস্থা ঐ এলাকার মৃতঃ রহমানের পুত্র মোঃ ময়েন উদ্দিনের ।
শিবনগর ইউপির সুলতানপুর গ্রামের মোঃ আজিজার রহমানের পুত্র মোঃ আবু হেলাল সরকার অভিযোগ করে বলেন আমার ঋনছিলো ব্যাংক ম্যানেজার নতুন ঋন দেওয়ার কথাবলে চালাকি করে ঋন পরিশোধ করে নিয়েছেন । একই এলাকার চককবির গ্রামের মোঃ শহিদুল এর পুত্র মোঃ আল আমীন এর বর্তমান ব্যাংকে ঋন আছে ঋন পরিশোধের জন্য ব্যাংক কর্মকর্তা ভয়ভীতি দেখান বলে অভিযোগ করেছেন। বৈদ্যনাথপুর গ্রামের মোঃ আফা উদ্দিন এর পুত্র মোঃ শফি উদ্দিন ঋন নিতে গেলে তাকে ঋন দেওয়া হয়নি।
এ দিকে ব্যাংক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে তিনি কোন ভাবে কৃষকদেরকে নতুন করে কোন ঋন দিচ্ছেন না। উপরন্ত পুর্বে যাদেরকে ঋনদিয়েছেন তাদেরকে বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি দেখিয়ে ঋনের টাকা আদায় করছেন।
এ ব্যাপারে বড়পুকুরিয়া হামিদপুর শাখার রাজশাহী কৃষিউন্নয়ন ব্যাংক ব্যবস্থাপক অরুন কুমার রায় এর সাথে এ বিষয়ে কথা বললে তিনি জানান,কাগজপত্র সঠিক থাকলে কাউকে হয়রানি করা হয়না। ১লা জুলাই থেকে ১৭ই নভেম্বর পর্যন্ত এই ব্যাংক থেকে ১ কোটি ২৩ লাখ ৫৭ হাজার টাকা কৃষি ঋন প্রদান করা হয়েছে।
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া হামিদপুর রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক শাখার ব্যবস্থাপক কৃষিঋণ না দিয়ে কৃষকদেরকে হয়রানীর অভিযোগ । দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া হামিদপুর রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক শাখার ব্যাবস্থাপক অরুনকুমার রায় গত ২রা মার্চ ২০১৬ইং তারিখে যোগদান করেন। যোগদান করার পর এলাকার কৃষকদেরকে নতুন কোন কৃষিঋণ অথবা সিসি ঋন প্রদান করছেন না বলে তার বিরুদ্ধে নানা রকম অভিযোগ তুলেছেন পূর্বের ঋণ গ্রহিতরা। হামিদপুর ইউনিয়নের পাতিগ্রামের মোঃ আমচার উদ্দিন মন্ডল এর পুত্র মোঃ আশরাফুল ঋণ নেওয়ার পর ঋণ এর টাকা পরিশোধ করার পরেও তাকে নতুন করে ঋন প্রদান করেননি। হামিদপুর ইউনিয়নের শিবকৃষ্টপুর গ্রামের লালমিয়ার পুত্র মোঃ জাকের উদ্দিন সিসিঋন নেওয়ার জন্য ৬মাস ব্যাংক এ ঘুরেও ঋন পাননি।একই অবস্থা ঐ এলাকার মৃতঃ রহমানের পুত্র মোঃ ময়েন উদ্দিনের ।
শিবনগর ইউপির সুলতানপুর গ্রামের মোঃ আজিজার রহমানের পুত্র মোঃ আবু হেলাল সরকার অভিযোগ করে বলেন আমার ঋনছিলো ব্যাংক ম্যানেজার নতুন ঋন দেওয়ার কথাবলে চালাকি করে ঋন পরিশোধ করে নিয়েছেন । একই এলাকার চককবির গ্রামের মোঃ শহিদুল এর পুত্র মোঃ আল আমীন এর বর্তমান ব্যাংকে ঋন আছে ঋন পরিশোধের জন্য ব্যাংক কর্মকর্তা ভয়ভীতি দেখান বলে অভিযোগ করেছেন। বৈদ্যনাথপুর গ্রামের মোঃ আফা উদ্দিন এর পুত্র মোঃ শফি উদ্দিন ঋন নিতে গেলে তাকে ঋন দেওয়া হয়নি।
এ দিকে ব্যাংক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে তিনি কোন ভাবে কৃষকদেরকে নতুন করে কোন ঋন দিচ্ছেন না। উপরন্ত পুর্বে যাদেরকে ঋনদিয়েছেন তাদেরকে বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি দেখিয়ে ঋনের টাকা আদায় করছেন।
এ ব্যাপারে বড়পুকুরিয়া হামিদপুর শাখার রাজশাহী কৃষিউন্নয়ন ব্যাংক ব্যবস্থাপক অরুন কুমার রায় এর সাথে এ বিষয়ে কথা বললে তিনি জানান,কাগজপত্র সঠিক থাকলে কাউকে হয়রানি করা হয়না। ১লা জুলাই থেকে ১৭ই নভেম্বর পর্যন্ত এই ব্যাংক থেকে ১ কোটি ২৩ লাখ ৫৭ হাজার টাকা কৃষি ঋন প্রদান করা হয়েছে।