ডিমলায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মাঝে সার ও বীজ বিতরন।
https://www.obolokon24.com/2016/11/dimla_75.html
জাহাঙ্গীর আলম রেজা,ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার উপজেলা পরিষদ মাঠে ৩১ অক্টোবর কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর এর আয়োজনে ২০১৬ এর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মাঝে সার ও বীজ বিতরন করা হয়।
উপজেলার ১০ টি ইউনিয়নের মধ্যে বিশেষ করে টেপাখড়িবাড়ী, ঝুনাগাছ চাপানী ও খালিশা চাপানীর বেশ কিছু এলাকা বন্যায় প্রাবিত হয়। এতে করে লক্ষ মানুষ হয় ঘর ও ভিটেমাটি ছাড়া। বিনষ্ট হয়েছে প্রায় হাজার হাজার একর আবাদী ফসল । রবি শষ্য মৌসুমে কৃষকদের মাঝে বাংলাদেশ সরকারের ব্যবস্থাপনায় ৯ নং টেপাখড়িবাড়ী ইউনিয়নের ক্ষতিগ্রস্ত ৪ হাজার ২ শত অপরদিকে ৮ নং ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়নের ২ হাজার ১ শত ২৫ টি পরিবারের মাঝে নগদ ফসপেট ২০ কেজি, পটাস ২০ কেজি, গম ২০ কেজি, মাসকালাই ও সরিষা বীজ বিতরন করা হয়।
কৃষকদের মাঝে কৃষি সামগ্রী তুলে দিয়ে চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম সাহিন প্রতিবেদক কে বলেন খরস্রোতা তিস্তার প্রবল বন্যায় ডিমলা উপজেলার মধ্যে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত টেপাখড়িবাড়ী ইউনিয়ন। তিনি আরও বলেন বর্তমান সরকার কৃষি বান্ধব এবং খাদ্যবান্ধব কর্মসূচীর ভূয়শি প্রশংসা করেন এবং তাদের পূণর্বাসনের জন্য স্থানীয় প্রশাসন ও বাংলাদেশ সরকারের প্রতি জোর দাবি জানান।
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার উপজেলা পরিষদ মাঠে ৩১ অক্টোবর কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর এর আয়োজনে ২০১৬ এর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মাঝে সার ও বীজ বিতরন করা হয়।
উপজেলার ১০ টি ইউনিয়নের মধ্যে বিশেষ করে টেপাখড়িবাড়ী, ঝুনাগাছ চাপানী ও খালিশা চাপানীর বেশ কিছু এলাকা বন্যায় প্রাবিত হয়। এতে করে লক্ষ মানুষ হয় ঘর ও ভিটেমাটি ছাড়া। বিনষ্ট হয়েছে প্রায় হাজার হাজার একর আবাদী ফসল । রবি শষ্য মৌসুমে কৃষকদের মাঝে বাংলাদেশ সরকারের ব্যবস্থাপনায় ৯ নং টেপাখড়িবাড়ী ইউনিয়নের ক্ষতিগ্রস্ত ৪ হাজার ২ শত অপরদিকে ৮ নং ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়নের ২ হাজার ১ শত ২৫ টি পরিবারের মাঝে নগদ ফসপেট ২০ কেজি, পটাস ২০ কেজি, গম ২০ কেজি, মাসকালাই ও সরিষা বীজ বিতরন করা হয়।
কৃষকদের মাঝে কৃষি সামগ্রী তুলে দিয়ে চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম সাহিন প্রতিবেদক কে বলেন খরস্রোতা তিস্তার প্রবল বন্যায় ডিমলা উপজেলার মধ্যে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত টেপাখড়িবাড়ী ইউনিয়ন। তিনি আরও বলেন বর্তমান সরকার কৃষি বান্ধব এবং খাদ্যবান্ধব কর্মসূচীর ভূয়শি প্রশংসা করেন এবং তাদের পূণর্বাসনের জন্য স্থানীয় প্রশাসন ও বাংলাদেশ সরকারের প্রতি জোর দাবি জানান।