ডোমারের জোড়াবাড়ীতে চলছে মাদক ও জুয়ার জমজমাট আসর।
https://www.obolokon24.com/2016/10/domar_83.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার(নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ-
নীলফামারী ডোমার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নে চলছে মাদক ও জুয়ার জমজমাট আসর। টাকা জোগাড় করতে জড়িয়ে পড়ছে নানা অপরাধ কর্মে। এদের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাওয়ায় অভিভাবক মহল তাদের স্কুল-কলেজগামী সন্তানদের নিয়ে দারুন দুশ্চিন্তা দিনাতিপাত করছেন। ডোমার থানার মাদক জুয়া অভিযানে পৌর এলাকা বেশ কিছু ব্যবসায়ী আটকরে পর তা এখন গড়েছে গ্রামের দিকে। জোড়াবাড়ী ইউনিয়নে গত ২সপ্তাহে প্রায় ৮জনের মতো চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি ও মাদক মামলার আসামী আটক করেছে থানা পুলিশ। দীর্ঘদিন ধরেই সেখানে আসা ফেন্সিডিল, বিভিন্ন ব্রান্ডের মদ, হিরোইন, গাঁজা সহ জুয়ার রমরমা ব্যাবসা কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। এর সাথে নতুন করে যুক্ত হয়েছে ইয়াবা সহ যৌন উত্তেজক পানীয়। এতে চুরি ছিনতাই ও ডাকাতির ঘটনা দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এমনকি স্কুল-কলেজগামী ছাত্ররাও আসক্ত হয়ে পড়ছে এই মরণ নেশা ও জুয়ায়। সন্ধ্যা হলেই শুরু হয় মাদক বিক্রেতা ও মাদক সেবিদের আনাগোনা। উল্লেখযোগ্য স্পট গুলির মধ্যে মিরজাগঞ্জ রেল স্টেশন বাজার, মিরজাগঞ্জ হাট, বহুমূখী স্কুলের মাঠ, একরামিয়া মাদ্রাসা ও রেল স্টেশন এলাকা অন্যতম। জুয়ার আসর হিসাবে বেছে নিয়েছে, আজিজার মিয়ার হাট বাগডোকরা উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন বাশঁ বাগান, জামিয়ারের স্কুল সামনে বাশঁ বাগান, গইন্নাবাড়ীর ডাঙ্গা, মিরজাগঞ্জ হাট রাখালের বাড়ী, জোড়াবাড়ী বালিকা বিদ্যালয়ের পিছনে রেল লাইনের পাড় অন্যতম। অপর দিকে একাধিক চা ও পানের দোকানে ক্রিকেট বাজীর নামে বড় জুয়ার আসর জমজমাট হয়ে উঠেছে। গত ১৯সেপ্টেম্বর ডাকাতি মামলায় আজিমুল, মাহবুব আলম, ২৯সেপ্টেম্বর রওশনআরা বেগমকে ১১পিছ ইয়াবা ট্যাবলেট ও ৭বোতল ফেন্সিডিল সহ আটক করে পুলিশ, ৩ অক্টোম্বর চুরি মামলায় সালাম, রাজু আহমেদ ও বিশিস্ট মাদক ব্যবসায়ী সামসুল হককে গাঁজা সহ আটক করে গ্রাম পুলিশ। এছাড়াও এলাকার চিহিৃত মাদক বিক্রেতা রমজান ও রুবেল বহাল তবিয়াতে তাদের ব্যবসা চালিয়ে আসছে। এবিষয়ে ডোমার থানা অফিসার ইনচার্জ আহমেদ রাজিউর রহমান জানান, মাদক ও জুয়ার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান চলমান আছে। কোথাও মাদক জুয়ার খরব থাকলে, জানালে তাৎক্ষনিক আইনগত ব্যবস্থা নিবে।
নীলফামারী ডোমার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নে চলছে মাদক ও জুয়ার জমজমাট আসর। টাকা জোগাড় করতে জড়িয়ে পড়ছে নানা অপরাধ কর্মে। এদের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাওয়ায় অভিভাবক মহল তাদের স্কুল-কলেজগামী সন্তানদের নিয়ে দারুন দুশ্চিন্তা দিনাতিপাত করছেন। ডোমার থানার মাদক জুয়া অভিযানে পৌর এলাকা বেশ কিছু ব্যবসায়ী আটকরে পর তা এখন গড়েছে গ্রামের দিকে। জোড়াবাড়ী ইউনিয়নে গত ২সপ্তাহে প্রায় ৮জনের মতো চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি ও মাদক মামলার আসামী আটক করেছে থানা পুলিশ। দীর্ঘদিন ধরেই সেখানে আসা ফেন্সিডিল, বিভিন্ন ব্রান্ডের মদ, হিরোইন, গাঁজা সহ জুয়ার রমরমা ব্যাবসা কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। এর সাথে নতুন করে যুক্ত হয়েছে ইয়াবা সহ যৌন উত্তেজক পানীয়। এতে চুরি ছিনতাই ও ডাকাতির ঘটনা দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এমনকি স্কুল-কলেজগামী ছাত্ররাও আসক্ত হয়ে পড়ছে এই মরণ নেশা ও জুয়ায়। সন্ধ্যা হলেই শুরু হয় মাদক বিক্রেতা ও মাদক সেবিদের আনাগোনা। উল্লেখযোগ্য স্পট গুলির মধ্যে মিরজাগঞ্জ রেল স্টেশন বাজার, মিরজাগঞ্জ হাট, বহুমূখী স্কুলের মাঠ, একরামিয়া মাদ্রাসা ও রেল স্টেশন এলাকা অন্যতম। জুয়ার আসর হিসাবে বেছে নিয়েছে, আজিজার মিয়ার হাট বাগডোকরা উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন বাশঁ বাগান, জামিয়ারের স্কুল সামনে বাশঁ বাগান, গইন্নাবাড়ীর ডাঙ্গা, মিরজাগঞ্জ হাট রাখালের বাড়ী, জোড়াবাড়ী বালিকা বিদ্যালয়ের পিছনে রেল লাইনের পাড় অন্যতম। অপর দিকে একাধিক চা ও পানের দোকানে ক্রিকেট বাজীর নামে বড় জুয়ার আসর জমজমাট হয়ে উঠেছে। গত ১৯সেপ্টেম্বর ডাকাতি মামলায় আজিমুল, মাহবুব আলম, ২৯সেপ্টেম্বর রওশনআরা বেগমকে ১১পিছ ইয়াবা ট্যাবলেট ও ৭বোতল ফেন্সিডিল সহ আটক করে পুলিশ, ৩ অক্টোম্বর চুরি মামলায় সালাম, রাজু আহমেদ ও বিশিস্ট মাদক ব্যবসায়ী সামসুল হককে গাঁজা সহ আটক করে গ্রাম পুলিশ। এছাড়াও এলাকার চিহিৃত মাদক বিক্রেতা রমজান ও রুবেল বহাল তবিয়াতে তাদের ব্যবসা চালিয়ে আসছে। এবিষয়ে ডোমার থানা অফিসার ইনচার্জ আহমেদ রাজিউর রহমান জানান, মাদক ও জুয়ার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান চলমান আছে। কোথাও মাদক জুয়ার খরব থাকলে, জানালে তাৎক্ষনিক আইনগত ব্যবস্থা নিবে।