রংপুরে ৪ মাসে শতাধিক জঙ্গি গ্রেপ্তার
https://www.obolokon24.com/2016/09/rangpur_76.html
মামুনুর রশিদমেরাজুল-রংপুরথেকেঃ
গেল চার মাসে জঙ্গি সম্পৃতার অভিযোগ রংপুর বিভাগের ৮ জেলায় প্রায় শতাধিক জঙ্গি সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি খন্দকার গোলাম ফারুক।
বৃহস্পতিবার (১লা সেপ্টেম্বর) মাসিক আইন-শ্ঙ্খৃলা ও অপরাধ পর্যালোচনা সভায় তিনি সাংবাদিকদের এতথ্য জানান।
তিনি বলেন, অর্থনৈতিকভাবে মঙ্গাপীড়িত রংপুর অঞ্চলে জঙ্গিরা যাতে মাথা চাড়া দিতে না পারে, সেজন্য গ্রেপ্তার জঙ্গিদের সাংগঠিক কার্যক্রমসহ বিভিন্ন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ন তথ্য উদ্ধারে কাজ করছে। বর্তমানে গ্রেপ্তার জঙ্গিরা কারাগারে রয়েছেন।
ডিআইজি খন্দকার গোলাম ফারুক আরো বলেন, ঈদুল আযহা উৎসব মুখর পরিবেশে সম্পন্ন করার জন্য র্যাব, পুলিশ হাইওয়ে পুলিশ ও রেলওয়ে পুলিশের সমন্ময়ে সভা করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
পশুর হাটগুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার সকল পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে জানিয়ে ডিআইজি বলেন, মহাসড়কে গরু বোঝাই গাড়ি থামানো যাবে না সেখান থেকে চাঁদাবাজি করা যাবে না এমনকি শ্রমিক সংগঠনের নামেও চাঁদাবাজি করা যাবে না।
চাঁদাবাজির সাথে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর কেউ জড়িত থাকলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবার হুশিয়ারী দেন তিনি। ঈদের আগে ও পরে সাধারণ মানুষ নির্বিঘ্নে ঘরে ফেরা, পশু পরিবহন, ঈদের নামাজ আদায় , পশু কোরবানী ও চামড়া পাচার রোধসহ আইনশৃঙ্খলা বিষয়ে আলোচনা হয়।
ডিআইজ বলেন, রংপুর বিভাগে ২০১টি স্থায়ী ও ১২৪টি অস্থায়ী কোরবানী পশুর হাটে চাঁদাবাজি ও ছিনতাই রোধ ও জাল টাকার ব্যবহার বন্ধ এবং নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ ওয়াচ টাওয়ার নির্মাণ করা হবে।
এছাড়াও রংপুর বিভাগের ৬ হাজার ৯৯৫টি ঈদগাহ মাঠে নিরাপদে উৎসব মুখর পরিবেশে ঈদ জামাত ও পশুর চামড়া পাচার রোধে কঠোর নিরাপত্তা নেয়া হয়েছে বলে জানান ডিআইজি।
রংপুর বিভাগের মাসিক আইন-শৃঙ্খলা ও অপরাধ পর্যালোচনা সভায় অতিরিক্ত ডিআইজি বশির আহাম্মেদ, অতিরিক্ত ডিআইজি প্রশাসন ও অর্থ মজ্ঞুরুল কবীর, র্যাব-১৩ পরিচালক কমান্ডার এটিএম আতিকুল্লা, সৈয়দপুর রেলওয়ে পুলিশ সুপার ছিদ্দিকী তাজ্ঞিলুর রহমান, বগুড়া হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহিদুল ইসলামসহ রংপুর বিভাগের ৮ জেলার পুলিশ সুপারসহ উর্ধতন পুলিশ কর্মকর্তারা অংশ নেন।
গেল চার মাসে জঙ্গি সম্পৃতার অভিযোগ রংপুর বিভাগের ৮ জেলায় প্রায় শতাধিক জঙ্গি সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি খন্দকার গোলাম ফারুক।
বৃহস্পতিবার (১লা সেপ্টেম্বর) মাসিক আইন-শ্ঙ্খৃলা ও অপরাধ পর্যালোচনা সভায় তিনি সাংবাদিকদের এতথ্য জানান।
তিনি বলেন, অর্থনৈতিকভাবে মঙ্গাপীড়িত রংপুর অঞ্চলে জঙ্গিরা যাতে মাথা চাড়া দিতে না পারে, সেজন্য গ্রেপ্তার জঙ্গিদের সাংগঠিক কার্যক্রমসহ বিভিন্ন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ন তথ্য উদ্ধারে কাজ করছে। বর্তমানে গ্রেপ্তার জঙ্গিরা কারাগারে রয়েছেন।
ডিআইজি খন্দকার গোলাম ফারুক আরো বলেন, ঈদুল আযহা উৎসব মুখর পরিবেশে সম্পন্ন করার জন্য র্যাব, পুলিশ হাইওয়ে পুলিশ ও রেলওয়ে পুলিশের সমন্ময়ে সভা করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
পশুর হাটগুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার সকল পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে জানিয়ে ডিআইজি বলেন, মহাসড়কে গরু বোঝাই গাড়ি থামানো যাবে না সেখান থেকে চাঁদাবাজি করা যাবে না এমনকি শ্রমিক সংগঠনের নামেও চাঁদাবাজি করা যাবে না।
চাঁদাবাজির সাথে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর কেউ জড়িত থাকলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবার হুশিয়ারী দেন তিনি। ঈদের আগে ও পরে সাধারণ মানুষ নির্বিঘ্নে ঘরে ফেরা, পশু পরিবহন, ঈদের নামাজ আদায় , পশু কোরবানী ও চামড়া পাচার রোধসহ আইনশৃঙ্খলা বিষয়ে আলোচনা হয়।
ডিআইজ বলেন, রংপুর বিভাগে ২০১টি স্থায়ী ও ১২৪টি অস্থায়ী কোরবানী পশুর হাটে চাঁদাবাজি ও ছিনতাই রোধ ও জাল টাকার ব্যবহার বন্ধ এবং নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ ওয়াচ টাওয়ার নির্মাণ করা হবে।
এছাড়াও রংপুর বিভাগের ৬ হাজার ৯৯৫টি ঈদগাহ মাঠে নিরাপদে উৎসব মুখর পরিবেশে ঈদ জামাত ও পশুর চামড়া পাচার রোধে কঠোর নিরাপত্তা নেয়া হয়েছে বলে জানান ডিআইজি।
রংপুর বিভাগের মাসিক আইন-শৃঙ্খলা ও অপরাধ পর্যালোচনা সভায় অতিরিক্ত ডিআইজি বশির আহাম্মেদ, অতিরিক্ত ডিআইজি প্রশাসন ও অর্থ মজ্ঞুরুল কবীর, র্যাব-১৩ পরিচালক কমান্ডার এটিএম আতিকুল্লা, সৈয়দপুর রেলওয়ে পুলিশ সুপার ছিদ্দিকী তাজ্ঞিলুর রহমান, বগুড়া হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহিদুল ইসলামসহ রংপুর বিভাগের ৮ জেলার পুলিশ সুপারসহ উর্ধতন পুলিশ কর্মকর্তারা অংশ নেন।