ডোমার বেতগাড়ায় মেহেদীর রং না শুকাতেই সংসার ভাংলো লাইলীর।
https://www.obolokon24.com/2016/09/domar_28.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ-
নীলফামারী ডোমার বেতগাড়ায় ২মেম্বারের সহযোগিতায় মেহেদীর রং না শুকাতেই সংসার ভাংলো লাইলী বেগমের। অনুসন্ধানে যানাযায়, গত ১৬ সেপ্টেম্বর সকালে উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড বেতগাড়া বাবুপাড়া গ্রামের মৃত নুর ইসলামের কন্যা নবম শ্রেনীর ছাত্রী লাইলী বেগম(১৬)’কে প্রতারক ঘটকের মাধ্যমে দেখতে আসে বোদা উপজেলার টোকরাভাসা দামরা দিঘি এলাকার আব্দুস সালামের ছেলে ময়নুল হক(২১) কনে দেখে পছন্দ না হওয়ায় এলাকার ইউপি সদস্য আব্দুস সোবাহান ও জাহিরুল ইসলামের জোগসাজসে বর পক্ষের লোকদের আটক করে জোরপূর্বক বিয়ে দেয়ার চেষ্টা চালায়। এতে তারা রাজি না হওয়ায় লাঠি শোটা ও অস্ত্রের ভয় দেখীয়ে বরের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কাবিন নামায় সাক্ষর নেয়। ৪দিন আটক থাকার পরে বরের বাবা ডোমার থানায় অভিযোগ দায়ের করলে এসআই ফজলু গিয়ে কনের বাড়ি থেকে বর ময়নুল সহ তার বন্ধুদের উদ্ধার করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে। উভয় পক্ষের মধ্যে বনিবনা না হওয়ায় কনের ভাই হাবুল ইসলাম মামলার ভয়ভীতি দেখীয়ে বর পক্ষের কাছ থেকে ২লক্ষ ৫০হাজার টাকা আদায় করে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটায়। এধরনের কর্মকান্ডের জন্য ২ মেম্বরকে দায়ী করেছে এলাকাবাসী।
নীলফামারী ডোমার বেতগাড়ায় ২মেম্বারের সহযোগিতায় মেহেদীর রং না শুকাতেই সংসার ভাংলো লাইলী বেগমের। অনুসন্ধানে যানাযায়, গত ১৬ সেপ্টেম্বর সকালে উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড বেতগাড়া বাবুপাড়া গ্রামের মৃত নুর ইসলামের কন্যা নবম শ্রেনীর ছাত্রী লাইলী বেগম(১৬)’কে প্রতারক ঘটকের মাধ্যমে দেখতে আসে বোদা উপজেলার টোকরাভাসা দামরা দিঘি এলাকার আব্দুস সালামের ছেলে ময়নুল হক(২১) কনে দেখে পছন্দ না হওয়ায় এলাকার ইউপি সদস্য আব্দুস সোবাহান ও জাহিরুল ইসলামের জোগসাজসে বর পক্ষের লোকদের আটক করে জোরপূর্বক বিয়ে দেয়ার চেষ্টা চালায়। এতে তারা রাজি না হওয়ায় লাঠি শোটা ও অস্ত্রের ভয় দেখীয়ে বরের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কাবিন নামায় সাক্ষর নেয়। ৪দিন আটক থাকার পরে বরের বাবা ডোমার থানায় অভিযোগ দায়ের করলে এসআই ফজলু গিয়ে কনের বাড়ি থেকে বর ময়নুল সহ তার বন্ধুদের উদ্ধার করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে। উভয় পক্ষের মধ্যে বনিবনা না হওয়ায় কনের ভাই হাবুল ইসলাম মামলার ভয়ভীতি দেখীয়ে বর পক্ষের কাছ থেকে ২লক্ষ ৫০হাজার টাকা আদায় করে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটায়। এধরনের কর্মকান্ডের জন্য ২ মেম্বরকে দায়ী করেছে এলাকাবাসী।