ফলো আপ - জলঢাকায় বন্ধু হত্যায় আদালতে স্বীকারোক্তিমুলক জবানবন্দি
https://www.obolokon24.com/2016/02/jaldhaka_2.html
নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার গোলনা ইউনিয়নের কালীগঞ্জ গ্রামে ঝালমুড়ি বিক্রেতা সাহাব উদ্দিন ওরফে ঘুটু(১৪) নামের কিশোরের ময়না তদন্ত মঙ্গলবার দুপুরে সম্পন্ন হয়েছে। অপরদিকে হত্যার দায় স্বীকার করে গ্রেফতারকৃত তিন কিশোর ১৬৪ ধারায় আদালতের কাছে স্বীকারোক্তিমুলক জবানবন্দি দিয়েছে। নীলফামারী জ্যোষ্ঠ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সামিউল ইসলামের আদালতে তাদের স্বীকারোক্তিমুলক জবানবন্দি গ্রহন করা হয়। এ সময় আদালত তাদের কিশোর সংশোধনী কেন্দ্র পুলের হাট যশোরে প্রেরণের নির্দেশ দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন জলঢাকা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দিলওয়ার হাসান ইনাম ও নীলফামারী আদালত পুলিশের পরিদর্শক সুকুমার মোহন্ত।
সুত্র মতে গ্রেফতারকৃত তিন শিশু একই গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে মনোয়ার হোসেন (১৪), হযরত আলীর ছেলে সালাউদ্দিন (১৪) ও আইয়ুব খানের ছেলে টিটু (১৩)। তা কি ভাবে তাদের বন্ধু ঝালমুড়ি বিক্রেতা সাহাব উদ্দিন ওরফে ঘুট কে হত্যা করেছে বিস্তারিতভাবে আদালতের কাছে তুলে ধরে। তবে হত্যার কারন সর্ম্পকে আদালতে কিছু বলেনি।
উল্লেখ্য গত রবিবার ( ৩১ জানুয়ারী) রাতে নীলফামারী জলঢাকা উপজেলার গোলনা ইউনিয়নের কালীগঞ্জ গ্রামে ৪৮০ টাকার জন্য হত্যাকা-ের শিকার হয় ঝালমুড়ি বিক্রেতা বাদশা মামুদের ছেলে সাহাব উদ্দিন (১৪)। সোমবার দুপুরের পর পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে এবং ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে উক্ত তিন কিশোর কে গ্রেফতার করে। এ ঘটনায় হত্যার শিকার সাহাব উদ্দিনের বাবা বাদশা মামুদ বাদী হয়ে ওই তিন শিশুকে আসামী করে জলঢাকা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
গ্রেফতারের পর তারা পুলিশের কাছে বলে, সাহাব উদ্দিন তার বাবার ঝালমুড়ির দোকানে বসে ৪৮০ টাকা গননার সময় তারা দেখেছিল। সে বাড়ি ফেরার সময় ওই টাকা হাতিয়ে নেয়ার জন্য তারা তাকে পরিকল্পিত ভাবে বিড়ি খাওয়ার কথা বলে ভূট্টা খেতে নিয়ে গলা টিপে হত্যা করে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন জলঢাকা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দিলওয়ার হাসান ইনাম ও নীলফামারী আদালত পুলিশের পরিদর্শক সুকুমার মোহন্ত।
সুত্র মতে গ্রেফতারকৃত তিন শিশু একই গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে মনোয়ার হোসেন (১৪), হযরত আলীর ছেলে সালাউদ্দিন (১৪) ও আইয়ুব খানের ছেলে টিটু (১৩)। তা কি ভাবে তাদের বন্ধু ঝালমুড়ি বিক্রেতা সাহাব উদ্দিন ওরফে ঘুট কে হত্যা করেছে বিস্তারিতভাবে আদালতের কাছে তুলে ধরে। তবে হত্যার কারন সর্ম্পকে আদালতে কিছু বলেনি।
উল্লেখ্য গত রবিবার ( ৩১ জানুয়ারী) রাতে নীলফামারী জলঢাকা উপজেলার গোলনা ইউনিয়নের কালীগঞ্জ গ্রামে ৪৮০ টাকার জন্য হত্যাকা-ের শিকার হয় ঝালমুড়ি বিক্রেতা বাদশা মামুদের ছেলে সাহাব উদ্দিন (১৪)। সোমবার দুপুরের পর পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে এবং ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে উক্ত তিন কিশোর কে গ্রেফতার করে। এ ঘটনায় হত্যার শিকার সাহাব উদ্দিনের বাবা বাদশা মামুদ বাদী হয়ে ওই তিন শিশুকে আসামী করে জলঢাকা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
গ্রেফতারের পর তারা পুলিশের কাছে বলে, সাহাব উদ্দিন তার বাবার ঝালমুড়ির দোকানে বসে ৪৮০ টাকা গননার সময় তারা দেখেছিল। সে বাড়ি ফেরার সময় ওই টাকা হাতিয়ে নেয়ার জন্য তারা তাকে পরিকল্পিত ভাবে বিড়ি খাওয়ার কথা বলে ভূট্টা খেতে নিয়ে গলা টিপে হত্যা করে।