ডোমারে গ্রাম পুলিশের পাহাড়ায় বন্ধ হলো একটি বাল্য বিয়ে।
https://www.obolokon24.com/2015/06/post_336.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার(নীলফামারী)প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর ডোমারে গ্রাম পুলিশের পাহাড়ায় ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)’র হস্তেেপ বন্ধ হলো একটি বাল্য বিয়ে। শিা জীবন ফিরে পেয়ে মেয়েটি এখন তার জীবনের ক্যানভাসে বড় হওয়ার রঙ্গীন স্বপ্ন দেখছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলা সোনারায় ইউনিয়নের পশ্চিম সোনারায় টংবান্ধা গ্রামে। জানাগেছে, উক্ত গ্রামের খলিলুর রহমানের কন্যা ডোমার মডেল পাবলিক স্কুলের ৯ম শ্রেনীর ছাত্রী লাবনী আক্তার(১৫)’র সাথে বোদা উপজেলার চন্দন বাড়ী মুন্সি পাড়া গ্রামের শফিকুল ইসলামের ছেলে মোমিনুর ইসলামের সাথে ১৩ জুন বিয়ে ঠিক হয়। ওই দিন সন্ধায় বর বেসে বিয়ের উদ্দেশ্যে আসার কথা ছিল তার। কিন্তু তাতে বাদ সাধে নিয়তি।
সংবাদ পেয়ে ব্র্যাক মানবাধিকার ও আইন সহায়তা কর্মসূচির ফিল্ড অর্গানাইজার (লিগ্যাল এইড) কাজুলী আক্তার ও সাংবাদিক আনিছুর রহমান মানিক বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শফিউর রহমানকে জানালে তিনি সংশ্লিষ্ট চেয়ারম্যান ফজলুল করিম সরকারকে বিয়ে বন্ধের নির্দেশ দেয়। বিকাল ৪টায় চেয়াম্যান সংশ্লিষ্ট ২ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য তৈয়বুর রহমান বাবুকে পাঠালে বিয়ে বাড়ীর লোকজনের সাথে বাকবিতর্কের সৃষ্টি হয়। অবস্থা বেগতিক দেখে চেয়ারম্যান পরিষদের ৪জন গ্রাম পুলিশ পাঠিয়ে রাত ১২টা পর্যন্ত বাড়ীর গেটে পাহাড়া বসিয়ে বাল্য বিয়ে দেয়া অপরাধ সে বিষয়টি বরপওে লোকদের বুঝিয়ে তাদের ফেরত আঠায়। এবং বিয়ে বন্ধ করেন।