কিশোরীগঞ্জ উপজেলার সহকারী জজ আদালতের সেরেস্তাদার বকুলের এক বছরের কারাদন্ড
https://www.obolokon24.com/2015/05/post_69.html
আবু ফাত্তাহ্ কামাল (পাখি),স্টাফ রিপোর্টারঃ
রবিবার (১৮ মে) বিকালে নীলফামারী জজ আদালতের এক সেরেস্তাদারের এক বছরের কারাদন্ড ও মামলার বাদীর ১০ লাখ টাকা পরিশোধের রায় দিয়েছেন নীলফামারী জেলা ও দায়রা জজ মাহমুদুল কবীর। তবে জামিনে থাকা এই সেরেস্তাদার রায়ের সময় আদালতে উপস্থিত না থেকে পলাতক ছিল।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরনে জানা যায় নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ উপজেলার সহকারী জজ আদালতের সেরেস্তাদার ইসমাইল হোসেন বকুল বাসা কেনার কথা বলে নীলফামারী শহরের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নীলফামারী পৌরসভার তিন নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শামসুল হকের কাছে ২০১২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারী ১০ লাখ টাকার চেক দিয়ে এক দিনের জন্য ১০ লাখ টাকা হাওলাদ করেন।
মামলার বাদী একই বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারী, ১৮ মার্চ ও ৯ এপ্রিল ওই চেক নিয়ে তার ব্যাংক হিসাবে টাকা তুলতে গেলে তিনবারই ওই হিসাবে প্রয়োজনীয় টাকা না থাকায় চেকটি ডিসঅনার হয়।
এর পর বাদী শামসুল হক আসামীর বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ করেন। আসামী একই বছরের ২২ এপ্রিল লিগ্যাল নোটিশ গ্রহন করলেও চেকে উল্লেখিত টাকা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পরিশোধ করেননি।এ অবস্থায় শামসুল হক বাদী হয়ে ইসমাইল হোসেন বকুলের বিরুদ্ধে জেলা ও দায়রা জজ আদালতে মামলা দায়ের করেন।
দীর্ঘ শুনানী শেষে আদালত ইসমাইল হোসেন বকুলের বিরুদ্ধে আনিত ১৮৮১ সালের নেগোশিয়েবল ইন্সট্রমেণ্ট অ্যাক্টের ১৩৮ ধারায় এক বছরের বিনাশ্রম কারাদ-ে দ-িত এবং একই সঙ্গে বাদীর ১০ লাখ টাকা পরিশোধের নির্দেশ প্রদানের রায় প্রদান করে।
রাষ্ট্র পক্ষের কৌসুলী বিজ্ঞ পিপি বাবু অক্ষয় কুমার রায় জানান দ-প্রাপ্ত আসামী ইসমাইল হোসেন বকুল নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ সহকারী জজ আদালতের সেরেস্তাদার। তিনি পলাতক রয়েছেন।
রবিবার (১৮ মে) বিকালে নীলফামারী জজ আদালতের এক সেরেস্তাদারের এক বছরের কারাদন্ড ও মামলার বাদীর ১০ লাখ টাকা পরিশোধের রায় দিয়েছেন নীলফামারী জেলা ও দায়রা জজ মাহমুদুল কবীর। তবে জামিনে থাকা এই সেরেস্তাদার রায়ের সময় আদালতে উপস্থিত না থেকে পলাতক ছিল।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরনে জানা যায় নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ উপজেলার সহকারী জজ আদালতের সেরেস্তাদার ইসমাইল হোসেন বকুল বাসা কেনার কথা বলে নীলফামারী শহরের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নীলফামারী পৌরসভার তিন নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শামসুল হকের কাছে ২০১২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারী ১০ লাখ টাকার চেক দিয়ে এক দিনের জন্য ১০ লাখ টাকা হাওলাদ করেন।
মামলার বাদী একই বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারী, ১৮ মার্চ ও ৯ এপ্রিল ওই চেক নিয়ে তার ব্যাংক হিসাবে টাকা তুলতে গেলে তিনবারই ওই হিসাবে প্রয়োজনীয় টাকা না থাকায় চেকটি ডিসঅনার হয়।
এর পর বাদী শামসুল হক আসামীর বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ করেন। আসামী একই বছরের ২২ এপ্রিল লিগ্যাল নোটিশ গ্রহন করলেও চেকে উল্লেখিত টাকা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পরিশোধ করেননি।এ অবস্থায় শামসুল হক বাদী হয়ে ইসমাইল হোসেন বকুলের বিরুদ্ধে জেলা ও দায়রা জজ আদালতে মামলা দায়ের করেন।
দীর্ঘ শুনানী শেষে আদালত ইসমাইল হোসেন বকুলের বিরুদ্ধে আনিত ১৮৮১ সালের নেগোশিয়েবল ইন্সট্রমেণ্ট অ্যাক্টের ১৩৮ ধারায় এক বছরের বিনাশ্রম কারাদ-ে দ-িত এবং একই সঙ্গে বাদীর ১০ লাখ টাকা পরিশোধের নির্দেশ প্রদানের রায় প্রদান করে।
রাষ্ট্র পক্ষের কৌসুলী বিজ্ঞ পিপি বাবু অক্ষয় কুমার রায় জানান দ-প্রাপ্ত আসামী ইসমাইল হোসেন বকুল নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ সহকারী জজ আদালতের সেরেস্তাদার। তিনি পলাতক রয়েছেন।