কিশোরগঞ্জে ভয়াবহ অগ্নিকান্ড লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি
https://www.obolokon24.com/2015/03/-post9_9.html
বিপিএম জয়,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী) প্রতিনিধি।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার গাড়াগ্রাম ইউনিয়নের পশ্চিম দলিরাম ছয় ঘড়িয়া গ্রামে রোববার রাতে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ১২টি পরিবারের ঘর বাড়ি পুড়ে ছাই হয়েছে। ক্ষতির পরিমান প্রায় লক্ষাধিক টাকা।
ইউপি চেয়ারম্যান বিপ্লব কুমার সরকার দিপু জানান, রোববার রাত সাড়ে ১১টার সময় পশ্চিম দলিরাম ছয় ঘড়িয়া গ্রামের খরকু মামুদের পুত্র বাবুলের গোয়াল ঘরের কয়েলের আগুন থেকে আগুনের সুত্রপাত হলে গ্রামের ১২ পরিবারের ২০টি টিনের ও খড়ের ঘর পুড়ে ছাই হয়। পরে নীলফামারী ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে করে।
এতে ওই সব পরিবারের ২০টি টিনের ও খড়ের ঘর ও ঘরে থাকা সকল আসবাবপত্র,যন্ত্রপাতি,ধান চাল,আলু ও নগদ ১০ হাজার টাকা পুড়ে ছাই হয়। এছাড়া ৩টি গরু ও হাঁস,মুরগী অগ্নিদ্বগ্ধ হয়ে মারা যায়। ক্ষয়ক্ষতির পরিমান প্রায় লক্ষাধিক টাকা বলে ধারনা করা হচ্ছে। এতে গ্রামের ১২টি পরিবারের সকলেই সর্ব শান্ত হয়।
রোববার রাতে উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ রশিদুল ইসলাম ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিদ্দিকুর রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ক্ষতিগ্রস্থ ব্যক্তিদের তাৎক্ষনিক কাপড় ও খাদ্য সহায়তা দিয়েছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ সাইফুর রহমান জানান,ক্ষতিগ্রস্থ ব্যক্তিদের ক্ষতির পরিমান তাালিকা প্রনয়ন করা হচ্ছে।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার গাড়াগ্রাম ইউনিয়নের পশ্চিম দলিরাম ছয় ঘড়িয়া গ্রামে রোববার রাতে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ১২টি পরিবারের ঘর বাড়ি পুড়ে ছাই হয়েছে। ক্ষতির পরিমান প্রায় লক্ষাধিক টাকা।
ইউপি চেয়ারম্যান বিপ্লব কুমার সরকার দিপু জানান, রোববার রাত সাড়ে ১১টার সময় পশ্চিম দলিরাম ছয় ঘড়িয়া গ্রামের খরকু মামুদের পুত্র বাবুলের গোয়াল ঘরের কয়েলের আগুন থেকে আগুনের সুত্রপাত হলে গ্রামের ১২ পরিবারের ২০টি টিনের ও খড়ের ঘর পুড়ে ছাই হয়। পরে নীলফামারী ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে করে।
এতে ওই সব পরিবারের ২০টি টিনের ও খড়ের ঘর ও ঘরে থাকা সকল আসবাবপত্র,যন্ত্রপাতি,ধান চাল,আলু ও নগদ ১০ হাজার টাকা পুড়ে ছাই হয়। এছাড়া ৩টি গরু ও হাঁস,মুরগী অগ্নিদ্বগ্ধ হয়ে মারা যায়। ক্ষয়ক্ষতির পরিমান প্রায় লক্ষাধিক টাকা বলে ধারনা করা হচ্ছে। এতে গ্রামের ১২টি পরিবারের সকলেই সর্ব শান্ত হয়।
রোববার রাতে উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ রশিদুল ইসলাম ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিদ্দিকুর রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ক্ষতিগ্রস্থ ব্যক্তিদের তাৎক্ষনিক কাপড় ও খাদ্য সহায়তা দিয়েছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ সাইফুর রহমান জানান,ক্ষতিগ্রস্থ ব্যক্তিদের ক্ষতির পরিমান তাালিকা প্রনয়ন করা হচ্ছে।