টিম মার্চেন্টস্ এর সহযোগীতায় ডবল টিকিটধারীরা ফেরত পেলেন টাকা
https://www.obolokon24.com/2020/06/c_18.html
আশরাফুল হক কাজল ঃ নীলফামারীর চিলাহাটি রেলষ্টেশনে নীলসাগর ট্রেনে একই টিকিট একাধিক যাত্রীর কাছে বিক্রি করে হয়রানীর স্বীকারে ফেলছে অনলাইন ব্যবসায়ীরা। এই সমস্ত ডবল টিকিটধারী যাত্রীদের চিলাহাটিতে বা মাঝপথে নামিয়ে নাজেহালে পড়তে হচ্ছে। মঙ্গলবার রাতে টীম মার্চেন্টস্ সদস্যদের সহযোগীতায় টিকিট হয়রানীর স্বীকারে পড়া দুই ট্রেন যাত্রী টিকিট বিক্রেতা বনালী কম্পিউটারের মুকুলের কাছ থেকে ফেরত পেলেন টিকিটের টাকা।
অভিযোগে জানা গেছে, লকডাউনের পর ৩ জুন চিলাহাটি থেকে ঢাকাগামী নীলসাগর আন্তঃনগর ট্রেন চালু করেন রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। ট্রেন চালু করলেও টিকিট কাউন্টার বন্ধ রেখে অনলাইনে টিকিট ছাড়ায় অনলাইন ব্যবসায়ীরা একই টিকিট একাধিক বার প্রিন্ট করে সাধারণ যাত্রীদের কাছে বিক্রি করার পর সটকে পরে। ডবল টিকিট নিয়ে ট্রেনে উঠার পর বিপদে পরতে হয় যাত্রীদের। ১৬ জুন চিলাহাটি বনানী কম্পিউটার দোকানদার মুকুলের কাছ থেকে যাত্রী মুন্নু মন্ডল নয় শত টাকার বিনিময়ে সিট নং ঞ-৭৩ একটি টিকিট ক্রয় করে একই দিন মিজান নামে এক যাত্রীর কাছে নয়শত টাকা হাতিয়ে নিয়ে আরেকটি টিকিট ঞ-৭৩ বিক্রি করেন। ডবল টিকিট নিয়ে ট্রেনে উঠার পর একই সিট নিয়ে দুই যাত্রীর মধ্যে বাক বির্তক বাধে। এ সময় এ্যাটেনডেন্ট চিলাহাটি ষ্টেশনেই দুই যাত্রীকে নামিয়ে দেন। ট্রেন থেকে নামার পর মুন্নু মন্ডল ও মিজান ছুটে যান টিকিট ক্রয়কৃত চিলাহাটি বনানী কম্পিউটার দোকানদার মুকুলের কাছে। কম্পিউটার দোকানদার তাদেরকে দেখে দোকান বন্ধ করে পালিয়ে যান। ডবল টিকিট হাতে নিয়ে দুই যাত্রীর আর্তনাদ করলে তাদের কাছে এগিয়ে আসেন টীম মার্চেন্টস্। টীম মার্চেন্টস সদস্যরা মুকুলের কাছ থেকে টিকিট ক্রয়ের টাকা মুন্নু মন্ডল ও মিজানের হাতে টাকা তুলে দেন। এ সময় চাঁন্দখানা গ্রামের মোজাফফর আলী জানান, একই দিন চিলাহাটি বাজার অল টাইম কম্পিউটার থেকে যাত্রী ট-৪১ ও ৪৩ দুটি টিকিট ১৮০০ টাকা দিয়ে কিনে ঢাকার উদ্দেশ্য যাত্রা করেন। তাদের টিকিট দুটি ডবল হওয়ায় ট্রেনে টিটিই তাদেরকে সান্তাহার ষ্টেশনে নামিয়ে দিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দেন। তিনি আরো বলেন, চিলাহাটিতে দীর্ঘদিন থেকে অনলাইনে টিকিট কিনে যাত্রীরা বিভিন্ন ভাবে হয়রানীর স্বীকারে পড়লেও দেখার কেই নাই। এভাবে আর কত দিন চলবে ট্রেনে যাত্রী হয়রানী।
অভিযোগে জানা গেছে, লকডাউনের পর ৩ জুন চিলাহাটি থেকে ঢাকাগামী নীলসাগর আন্তঃনগর ট্রেন চালু করেন রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। ট্রেন চালু করলেও টিকিট কাউন্টার বন্ধ রেখে অনলাইনে টিকিট ছাড়ায় অনলাইন ব্যবসায়ীরা একই টিকিট একাধিক বার প্রিন্ট করে সাধারণ যাত্রীদের কাছে বিক্রি করার পর সটকে পরে। ডবল টিকিট নিয়ে ট্রেনে উঠার পর বিপদে পরতে হয় যাত্রীদের। ১৬ জুন চিলাহাটি বনানী কম্পিউটার দোকানদার মুকুলের কাছ থেকে যাত্রী মুন্নু মন্ডল নয় শত টাকার বিনিময়ে সিট নং ঞ-৭৩ একটি টিকিট ক্রয় করে একই দিন মিজান নামে এক যাত্রীর কাছে নয়শত টাকা হাতিয়ে নিয়ে আরেকটি টিকিট ঞ-৭৩ বিক্রি করেন। ডবল টিকিট নিয়ে ট্রেনে উঠার পর একই সিট নিয়ে দুই যাত্রীর মধ্যে বাক বির্তক বাধে। এ সময় এ্যাটেনডেন্ট চিলাহাটি ষ্টেশনেই দুই যাত্রীকে নামিয়ে দেন। ট্রেন থেকে নামার পর মুন্নু মন্ডল ও মিজান ছুটে যান টিকিট ক্রয়কৃত চিলাহাটি বনানী কম্পিউটার দোকানদার মুকুলের কাছে। কম্পিউটার দোকানদার তাদেরকে দেখে দোকান বন্ধ করে পালিয়ে যান। ডবল টিকিট হাতে নিয়ে দুই যাত্রীর আর্তনাদ করলে তাদের কাছে এগিয়ে আসেন টীম মার্চেন্টস্। টীম মার্চেন্টস সদস্যরা মুকুলের কাছ থেকে টিকিট ক্রয়ের টাকা মুন্নু মন্ডল ও মিজানের হাতে টাকা তুলে দেন। এ সময় চাঁন্দখানা গ্রামের মোজাফফর আলী জানান, একই দিন চিলাহাটি বাজার অল টাইম কম্পিউটার থেকে যাত্রী ট-৪১ ও ৪৩ দুটি টিকিট ১৮০০ টাকা দিয়ে কিনে ঢাকার উদ্দেশ্য যাত্রা করেন। তাদের টিকিট দুটি ডবল হওয়ায় ট্রেনে টিটিই তাদেরকে সান্তাহার ষ্টেশনে নামিয়ে দিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দেন। তিনি আরো বলেন, চিলাহাটিতে দীর্ঘদিন থেকে অনলাইনে টিকিট কিনে যাত্রীরা বিভিন্ন ভাবে হয়রানীর স্বীকারে পড়লেও দেখার কেই নাই। এভাবে আর কত দিন চলবে ট্রেনে যাত্রী হয়রানী।