ডিমলায় ৫৫ বছরের বৃদ্ধার বিষপানে আত্মহত্যা
https://www.obolokon24.com/2020/03/DEATH.html
ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি : নীলফামারীর ডিমলায় নিজ বাড়িতে বিষ পানে রহিমা বেগম (৫৫) নামে বৃদ্ধা আত্মহত্যা করেছে বলে জানা গেছে। রহিমা বেগম উপজেলার খালিশা চাপানাী ইউনিয়নের ছোট খাতা নামক এলাকার রহিদুলের স্ত্রী।
বৃহস্পতিবার (১৯-মার্চ) সকালে ডিমলা থানা পুলিশের এসআই বাকিনুর, এএসআই সিরাজ ও মহিলা পুলিশ সদস্য মিলে প্রাথমিক সুরতহাল রিপোর্ট তৈরী করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগ থেকে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নীলফামারী আধুনিক হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
এলাকাবাসীর ও মৃতর পরিবার সূত্রে জানা যায়, রহিমা বেশ কয়েকদিন ধরে অসুস্থতায় ভুগছিল, সে প্রতিদিনের ন্যায় আজও বিছানায় শুয়ে ছিলো। কিন্তু সবার অজান্তে সকাল আনুমানিক ১০ টায় হঠাৎ বিষ পান করে বিছানার পাশে পরে থাকা দেখে এলাকাবাসী দ্রুত উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষনা করেন।
জানা যায়, তার স্বামী একজন হতদরিদ্র সে পাবনায় কায়িক শ্রমিকের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে এবং সংসারের জন্য সামান্য কিছু টাকা বাড়িতে পাঠান। এ ঘটনার আগের দিনও বিকাশের মাধ্যমে এক হাজার টাকা পাঠিয়েছেন। অভাব অনটনের কারনে আত্মহত্যা করতে পারে বলে ধারনা করা যাচ্ছে।
ডিমলা থানার (ভারপ্রাপ্ত) কর্মকর্তা মফিজ উদ্দিন শেখ ওই আত্মহত্যার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মৃত্যুর কারন হিসেবে কোন কিছু জানা যায়নি তবে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়না তদন্তের রিপোর্ট আসলে মৃত্যুর আসল ঘটনা জানা যাবে। এ ব্যাপারে ডিমলা থানায় একটি ইউডি মামলা দায়ের করা হয়।
বৃহস্পতিবার (১৯-মার্চ) সকালে ডিমলা থানা পুলিশের এসআই বাকিনুর, এএসআই সিরাজ ও মহিলা পুলিশ সদস্য মিলে প্রাথমিক সুরতহাল রিপোর্ট তৈরী করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগ থেকে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নীলফামারী আধুনিক হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
এলাকাবাসীর ও মৃতর পরিবার সূত্রে জানা যায়, রহিমা বেশ কয়েকদিন ধরে অসুস্থতায় ভুগছিল, সে প্রতিদিনের ন্যায় আজও বিছানায় শুয়ে ছিলো। কিন্তু সবার অজান্তে সকাল আনুমানিক ১০ টায় হঠাৎ বিষ পান করে বিছানার পাশে পরে থাকা দেখে এলাকাবাসী দ্রুত উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষনা করেন।
জানা যায়, তার স্বামী একজন হতদরিদ্র সে পাবনায় কায়িক শ্রমিকের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে এবং সংসারের জন্য সামান্য কিছু টাকা বাড়িতে পাঠান। এ ঘটনার আগের দিনও বিকাশের মাধ্যমে এক হাজার টাকা পাঠিয়েছেন। অভাব অনটনের কারনে আত্মহত্যা করতে পারে বলে ধারনা করা যাচ্ছে।
ডিমলা থানার (ভারপ্রাপ্ত) কর্মকর্তা মফিজ উদ্দিন শেখ ওই আত্মহত্যার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মৃত্যুর কারন হিসেবে কোন কিছু জানা যায়নি তবে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়না তদন্তের রিপোর্ট আসলে মৃত্যুর আসল ঘটনা জানা যাবে। এ ব্যাপারে ডিমলা থানায় একটি ইউডি মামলা দায়ের করা হয়।