ঠাকুরগাঁওয়ে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
https://www.obolokon24.com/2020/02/thakurgaon_23.html
আব্দুল আউয়াল ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধিঃ
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ৫ নং বালিয়া ইউনিয়নের বড়বালিয়া শিমুলতলী গ্রামে এক গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৮ টায় নিজ ঘরে পা বাধা লাশ ঝুলে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয় স্থানীয় বাসিন্দারা ।
পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে নিজ ঘর থেকে গৃহবধূ নুর নেহার(১৮) এর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।
স্থানীয় বাসিন্দাদের বরাতে পুলিশ জানায়,ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ৬ নং আউলিয়াপুর ইউনিয়নের মোলানী পাড়া গ্রামের বাসিন্দা আশরাফ আলীর দ্বিতীয় মেয়ে নুর নেহার (১৮) এর সাথে পাশের ইউনিয়ন বড় বালিয়া শিমুলতলী গ্রামের বাসিন্দা দুলাল এর ছেলে রাজু ইসলাম বিশু(২২) এর সাথে ৩ বছর আগে বিয়ে হয়।
নুর নেহারের বাবা আশরাফ আলী বলেন,”আমার জামাই রাজু নেশা করে। সে আমার মেয়েকে হত্যা করেছে। আমার মেয়ে কয়েকদিন আগে আমার বাসায় মেহমান খেতে গেছিলো। রাজু আমার মেয়েকে বাসায় আসার জন্য চাপ দেয়। রাজু ও তার পরিবার আমার মেয়েকে দেখতে পারতো না। আমি এর সুষ্ট তদন্ত চাই দোষীদের বিচার চাই।
স্থানীয় এক বাসিন্দা আমাদের প্রতিনিধিকে বলেন, রাজু পেশায় ভ্যান চালক। সে অনেক সময় নেশা করতো। তাদের স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে প্রায় ঝগড়া হতো।”
তদন্তকারী কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক (এসআই) নাজমুল বলেন, “গৃহবধূ নুরনেহারের মরদের উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ৫ নং বালিয়া ইউনিয়নের বড়বালিয়া শিমুলতলী গ্রামে এক গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৮ টায় নিজ ঘরে পা বাধা লাশ ঝুলে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয় স্থানীয় বাসিন্দারা ।
পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে নিজ ঘর থেকে গৃহবধূ নুর নেহার(১৮) এর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।
স্থানীয় বাসিন্দাদের বরাতে পুলিশ জানায়,ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ৬ নং আউলিয়াপুর ইউনিয়নের মোলানী পাড়া গ্রামের বাসিন্দা আশরাফ আলীর দ্বিতীয় মেয়ে নুর নেহার (১৮) এর সাথে পাশের ইউনিয়ন বড় বালিয়া শিমুলতলী গ্রামের বাসিন্দা দুলাল এর ছেলে রাজু ইসলাম বিশু(২২) এর সাথে ৩ বছর আগে বিয়ে হয়।
নুর নেহারের বাবা আশরাফ আলী বলেন,”আমার জামাই রাজু নেশা করে। সে আমার মেয়েকে হত্যা করেছে। আমার মেয়ে কয়েকদিন আগে আমার বাসায় মেহমান খেতে গেছিলো। রাজু আমার মেয়েকে বাসায় আসার জন্য চাপ দেয়। রাজু ও তার পরিবার আমার মেয়েকে দেখতে পারতো না। আমি এর সুষ্ট তদন্ত চাই দোষীদের বিচার চাই।
স্থানীয় এক বাসিন্দা আমাদের প্রতিনিধিকে বলেন, রাজু পেশায় ভ্যান চালক। সে অনেক সময় নেশা করতো। তাদের স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে প্রায় ঝগড়া হতো।”
তদন্তকারী কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক (এসআই) নাজমুল বলেন, “গৃহবধূ নুরনেহারের মরদের উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।