জম্ম থেকে দুই পা না থাকলেও শিক্ষা থেকে পিছিয়ে নেই ফাতেমা
https://www.obolokon24.com/2020/02/dinajpur_52.html
অলিউর রহমান মেরাজ দিনাজপুর প্রতিনিধি:
দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে জন্ম থেকে দুই পা না থাকলেও সমাজে শিক্ষা থেকে পিছিয়ে পড়েনি অদম্য শিক্ষার্থী ফাতেমা।নবাবগঞ্জ উপজেলার শাল্টি মুরাদপুর বালিকা বিদালয়ের শিক্ষার্থী ফাতেমা ২০২০ সালে এস.এস.সি পরীক্ষায় ভাদুরিয়া স্কুল এন্ড কলেজ থেকে বিজ্ঞান শাখায় বাবার ভ্যানে চড়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে এসে হামাগুড়ি দিয়ে আসনে বসে স্বাভাবিক শিক্ষার্থীদের মতই পরীক্ষা দিয়ে নিজেকে একজন অদম্য শিক্ষার্থীর পরিচয় দিয়েছে।
ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাহামুদুল হাসান জানান, স্কুলের পার্শ্ববর্তী সাতআনী জামিরা গ্রামের কৃষক হেলাল মিয়ার একমাত্র কন্যা ফাতেমা।
ফাতেমার বাবা জানায়, জন্মের পর থেকেই তার মেয়ে অসাধারণ জ্ঞানের অধিকারী ছিল। সে উচ্চতর লেখাপড়া শেষ করে নিজেকে সমাজে একজন প্রতিষ্ঠিত শিক্ষিত নারী হিসেবে বেঁচে থাকবে। এ কামনা সবসময় তার। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে লেখাপড়া শেষ করে শাল্টি মুরাদপুর বালিকা বিদ্যালয় থেকে ২০২০ সালে এস এসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহন করেছে।
এ বিষয়ে ফাতেমার সাথে কথা বললে সে জানায়, লেখাপড়া শেষে শিক্ষকতা জীবন বেছে নিতে চায়। ভাদুরিয়া স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ ও ওই কেন্দ্রের সচিব মোঃ শহিদুল ইসলাম এ প্রতিবেদকে জানান পরীক্ষায় ভাল ফলাফল করতে পারলে তার সার্বিক লেখাপড়ার সহযোগীতা করবেন তিনি। ওই কলেজের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি উপজেলা আওয়ামীলীগ এর সহ সভাপতি মোঃ আমির হোসেন জানান সরকার শিক্ষা বান্ধব। একজন প্রতিবন্ধি শিক্ষার্থীর উচ্চতর শিক্ষার জন্য তিনিও সহায়তা করবেন।
দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে জন্ম থেকে দুই পা না থাকলেও সমাজে শিক্ষা থেকে পিছিয়ে পড়েনি অদম্য শিক্ষার্থী ফাতেমা।নবাবগঞ্জ উপজেলার শাল্টি মুরাদপুর বালিকা বিদালয়ের শিক্ষার্থী ফাতেমা ২০২০ সালে এস.এস.সি পরীক্ষায় ভাদুরিয়া স্কুল এন্ড কলেজ থেকে বিজ্ঞান শাখায় বাবার ভ্যানে চড়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে এসে হামাগুড়ি দিয়ে আসনে বসে স্বাভাবিক শিক্ষার্থীদের মতই পরীক্ষা দিয়ে নিজেকে একজন অদম্য শিক্ষার্থীর পরিচয় দিয়েছে।
ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাহামুদুল হাসান জানান, স্কুলের পার্শ্ববর্তী সাতআনী জামিরা গ্রামের কৃষক হেলাল মিয়ার একমাত্র কন্যা ফাতেমা।
ফাতেমার বাবা জানায়, জন্মের পর থেকেই তার মেয়ে অসাধারণ জ্ঞানের অধিকারী ছিল। সে উচ্চতর লেখাপড়া শেষ করে নিজেকে সমাজে একজন প্রতিষ্ঠিত শিক্ষিত নারী হিসেবে বেঁচে থাকবে। এ কামনা সবসময় তার। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে লেখাপড়া শেষ করে শাল্টি মুরাদপুর বালিকা বিদ্যালয় থেকে ২০২০ সালে এস এসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহন করেছে।
এ বিষয়ে ফাতেমার সাথে কথা বললে সে জানায়, লেখাপড়া শেষে শিক্ষকতা জীবন বেছে নিতে চায়। ভাদুরিয়া স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ ও ওই কেন্দ্রের সচিব মোঃ শহিদুল ইসলাম এ প্রতিবেদকে জানান পরীক্ষায় ভাল ফলাফল করতে পারলে তার সার্বিক লেখাপড়ার সহযোগীতা করবেন তিনি। ওই কলেজের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি উপজেলা আওয়ামীলীগ এর সহ সভাপতি মোঃ আমির হোসেন জানান সরকার শিক্ষা বান্ধব। একজন প্রতিবন্ধি শিক্ষার্থীর উচ্চতর শিক্ষার জন্য তিনিও সহায়তা করবেন।