বই মেলায় থাকছে ঠাকুরগাঁওয়ের মেয়ে তামান্না মিমির লেখা গল্প ‘নজর’
https://www.obolokon24.com/2020/01/book.html
আব্দুল আউয়াল ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি : জাতি হিসেবে বাঙালির আনন্দ-উৎসবের অন্যতম প্রধান অনুষঙ্গ বইমেলা। ঐতিহ্যবাহী বাংলা একাডেমির উন্মুক্ত প্রান্তর বইপ্রেমী হাজারো মানুষের পদচারণায় মুখর হয়ে উঠে। এই বই মেলায় এবারও ঠাকুরগাঁওয়ের মেয়ে নূর-ই-তামান্না মিমি লেখা গল্প ‘নজর’ প্রকাশ হতে যাচ্ছে। লেখালেখির জগতে তিনি তামান্না মিমি বলেই পরিচিত; অল্প সময়ের মধ্যে তিনি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন।
নূর-ই-তামান্না মিমির জন্ম উত্তরের ঠাকুরগাঁও জেলায়। ছোট থেকেই পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে তিনি পেয়েছেন উৎসাহ। এই উৎসাহকে কাজ লাগিয়ে তিনি নানা সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করে ৃপুরস্কারও পেয়েছেন। বই পড়া ছিল তামান্না মিমির নেশা; বইয়ের প্রতি ছিল তার বিশেষ দুর্বলতা।
তামান্না মিমির আরেকটি পরিচয় তিনি একজন সফল নাটক নির্মাতা। তার লেখা কয়েকটি গল্প ইতিমধ্যে প্রচারও হয়েছে টেলিভিশনে।
এছাড়াও তার লেখা বেশ কয়েকটি বই প্রকাশ হয়েছে। আর সেগুলো ঢাকার ঐতিহ্যবাহী বাংলা একাডেমির বই মেলায় প্রকাশ হয়। গত বছর বই মেলায় প্রকাশ হয় ‘বিকৃত মস্তিস্কের সেই আমি’, এছাড়াও এর আগে তাঁর লেখা ‘মৌলিক’, ‘যে পরীর ডানা নেই’ সহ বেশ কয়েকটি বই প্রকাশ হয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম ছিল ‘মুখোশমানবী’।
বিশেষ করে বই মেলাকে কেন্দ্র করেই তার বেশিরভাগ লেখা প্রকাশিত হয়।
খুব অল্প সময়ের মধ্যে নূর-ই-তামান্না মিমি মিডিয়া জগত দাঁপিয়ে বেড়াচ্ছেন।
এর পাশাপাশি নিয়মিত তিনি ব্লগ এবং স্ক্রিপ্ট লিখছেন। তরুণ লেখিকা তামান্না মিমির সঙ্গে আলাপচারিতায় উঠে এসেছে তাঁর লেখনি জীবনের ব্যস্ততা।
প্রশ্ন- কেমন আছেন?
মিমি- আলহামদুলিল্লাহ ভালো।
প্রশ্ন- এবারের বই মেলাতে নতুন কোন বই আসছে কি?
মিমি- মৌলিক কোন বই বই আসছে না।কিন্তু গল্পসমগ্র তে আমার লিখা গল্প থাকছে।গল্পের নাম ‘নজর’। এটি রোদ্দুর সংখ্যা ৮৪ তে থাকবে।এছাড়াও বাংলা নামা প্রকাশনীতে এবং পূর্বা প্রকাশনীতে আমার পুরনো মৌলিক বই " যে পরীর ডানা নেই" এবং "বিকৃত মস্তিষ্কের সেই আমি" বইটি থাকবে।
প্রশ্ন- এবার বইমেলায় মৌলিক বই থাকছে না কেন?
মিমি- আসলে কিছু পারিবারিক ব্যাস্ততার কারণে এ বছর মৌলিক বই বের করি নি।পরিবার ও আমার সন্তান সবসময় আমার প্রথম গুরুত্ব।আগামীতে ইনশাআল্লাহ মৌলিক বই থাকবে।
প্রশ্ন- আপনার খন্ড গল্প "নজর" এর মূল বিষয়বস্তু কি?
মিমি- এ গল্পটিতে সমাজের কিছু ভ্রান্ত দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।পরবর্তী তে এই গল্পের ওপর একটি নাটক নির্দেশনা দেয়ার ইচ্ছাও রয়েছে।
আপনার লিখালিখির জন্য অনেক শুভকামনা।
মিমি- আপনাকেও ধন্যবাদ।
তরুণ লেখিকা নূর-ই-তামান্না মিমি বলেন, সৃজনশীল কাজ করে যাওয়াই আমার মূল লক্ষ্য। লেখালিখি আমার নেশা; বই আমাকে মানসিক তৃপ্তি দেয়। আমি চেষ্টা করছি সমাজের বাস্তব অভিজ্ঞতাগুলো লেখনির মাধ্যমে সকলের সামনে তুলে ধরার জন্য। যদিও এখন পর্যন্ত খুব বেশি লিখতে পারিনি; তবে সামনের দিনগুলোতে আরও অনেক বেশি লেখার চেষ্টা থাকবে।
নূর-ই-তামান্না মিমির জন্ম উত্তরের ঠাকুরগাঁও জেলায়। ছোট থেকেই পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে তিনি পেয়েছেন উৎসাহ। এই উৎসাহকে কাজ লাগিয়ে তিনি নানা সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করে ৃপুরস্কারও পেয়েছেন। বই পড়া ছিল তামান্না মিমির নেশা; বইয়ের প্রতি ছিল তার বিশেষ দুর্বলতা।
তামান্না মিমির আরেকটি পরিচয় তিনি একজন সফল নাটক নির্মাতা। তার লেখা কয়েকটি গল্প ইতিমধ্যে প্রচারও হয়েছে টেলিভিশনে।
এছাড়াও তার লেখা বেশ কয়েকটি বই প্রকাশ হয়েছে। আর সেগুলো ঢাকার ঐতিহ্যবাহী বাংলা একাডেমির বই মেলায় প্রকাশ হয়। গত বছর বই মেলায় প্রকাশ হয় ‘বিকৃত মস্তিস্কের সেই আমি’, এছাড়াও এর আগে তাঁর লেখা ‘মৌলিক’, ‘যে পরীর ডানা নেই’ সহ বেশ কয়েকটি বই প্রকাশ হয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম ছিল ‘মুখোশমানবী’।
বিশেষ করে বই মেলাকে কেন্দ্র করেই তার বেশিরভাগ লেখা প্রকাশিত হয়।
খুব অল্প সময়ের মধ্যে নূর-ই-তামান্না মিমি মিডিয়া জগত দাঁপিয়ে বেড়াচ্ছেন।
এর পাশাপাশি নিয়মিত তিনি ব্লগ এবং স্ক্রিপ্ট লিখছেন। তরুণ লেখিকা তামান্না মিমির সঙ্গে আলাপচারিতায় উঠে এসেছে তাঁর লেখনি জীবনের ব্যস্ততা।
প্রশ্ন- কেমন আছেন?
মিমি- আলহামদুলিল্লাহ ভালো।
প্রশ্ন- এবারের বই মেলাতে নতুন কোন বই আসছে কি?
মিমি- মৌলিক কোন বই বই আসছে না।কিন্তু গল্পসমগ্র তে আমার লিখা গল্প থাকছে।গল্পের নাম ‘নজর’। এটি রোদ্দুর সংখ্যা ৮৪ তে থাকবে।এছাড়াও বাংলা নামা প্রকাশনীতে এবং পূর্বা প্রকাশনীতে আমার পুরনো মৌলিক বই " যে পরীর ডানা নেই" এবং "বিকৃত মস্তিষ্কের সেই আমি" বইটি থাকবে।
প্রশ্ন- এবার বইমেলায় মৌলিক বই থাকছে না কেন?
মিমি- আসলে কিছু পারিবারিক ব্যাস্ততার কারণে এ বছর মৌলিক বই বের করি নি।পরিবার ও আমার সন্তান সবসময় আমার প্রথম গুরুত্ব।আগামীতে ইনশাআল্লাহ মৌলিক বই থাকবে।
প্রশ্ন- আপনার খন্ড গল্প "নজর" এর মূল বিষয়বস্তু কি?
মিমি- এ গল্পটিতে সমাজের কিছু ভ্রান্ত দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।পরবর্তী তে এই গল্পের ওপর একটি নাটক নির্দেশনা দেয়ার ইচ্ছাও রয়েছে।
আপনার লিখালিখির জন্য অনেক শুভকামনা।
মিমি- আপনাকেও ধন্যবাদ।
তরুণ লেখিকা নূর-ই-তামান্না মিমি বলেন, সৃজনশীল কাজ করে যাওয়াই আমার মূল লক্ষ্য। লেখালিখি আমার নেশা; বই আমাকে মানসিক তৃপ্তি দেয়। আমি চেষ্টা করছি সমাজের বাস্তব অভিজ্ঞতাগুলো লেখনির মাধ্যমে সকলের সামনে তুলে ধরার জন্য। যদিও এখন পর্যন্ত খুব বেশি লিখতে পারিনি; তবে সামনের দিনগুলোতে আরও অনেক বেশি লেখার চেষ্টা থাকবে।