কিশোরগঞ্জে যমুনেশ্বরী নদীর উপর নির্মিত ব্রীজটি জরার্জীণ ও ঝুঁকিপুর্ণ
https://www.obolokon24.com/2019/11/kisargang.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলা শহরের প্রাণকেন্দ্রে যমুনেশ্বরী নদীর উপর নির্মিত ব্রীজটি জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। বিকল্প কোন সড়ক না থাকায় অনেকটা ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে মানুষ। ফলে যে কোন সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ।
এতে করে নীলফামারী হতে কিশোরগঞ্জ হয়ে রংপুরের যাতায়াতের যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
সম্প্রতি নীলফামারী সড়ক ও জনপথ বিভাগের আওতায় টেংগনমারী থেকে কিশোরগঞ্জ থানা মোড় পর্যন্ত ২৭ কোটি ৩৪ লাখ ৪৪ হাজার ৮১৬ টাকা ব্যায়ে ১০ কিলোমিটার ১২ ফিট প্রস্থ্যের সড়কটি ১৮ ফিটে উন্নীত করে সরকার। এবং সড়কটিতে নতুন করে ৫ টি আর সিসি কালভার্ট নির্মান করা হয়েছে। নতুন করে সড়কটি নির্মাণ করার কারনে ওই সড়ক দিয়ে ভারী যানবাহন চলাচল করবে। তাই জরাজীর্ণ ব্রীজটিও নতুন করে নির্মাণ করার দাবী জানিয়েছে এলাকাবাসী।
জানা গেছে, কিশোরগঞ্জ উপজেলা শহরের প্রাণকেন্দ্র সদর ইউনিয়ন ও বাহাগিলি ইউনিয়নের মাঝখানে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্যের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে যমুনেশ্বরী নদী। পাকিস্তান আমলে ১৯৫৪-৫৫ সালে নীলফামারী থেকে কিশোরগঞ্জ হয়ে যাতায়াতের জন্য যমুনেশ্বরী নদীর উপর ব্রীজটি নির্মাণ করা হয়। ব্রীজটি নির্মাণের পর দীর্ঘদিন পেড়িয়ে গেলেও সেটি সংস্কার না করার কারনে ব্রীজের বিভিন্ন জায়গায় লোহার রড বেড়িয়ে গেছে। পাশাপাশি কোন কোন জায়গায় ফাটল দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে ১৯৮৮ সালের বন্যার সময় এবং গত ২০১২ সালে অতিরিক্ত বৃষ্টির কারনে ব্রীজটির দক্ষিন দিকের মোকা(কোন)ধসে গিয়েছিল। পরে নীলফামারী সড়ক ও জনপথ বিভাগ ধসে যাওয়া মোকা মেরামত করে দেন। ফলে এখন ঝুঁকির মধ্যে দিয়ে চলাচল করছে ছোট বড় অনেক যানবাহন। বড় কোন যানবাহন ব্রীজের উপর উঠলে দুলতে থাকে। এতে যানবাহনে থাকা যাত্রীদের মনে ভয়ের সঞ্চার হয়।
কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের প্রবীণ ব্যাক্তি এনামুল হক , আজগর আলী , বাহাগিলি ইউনিয়নের তোফাজ্জল হোসেন , আলম হোসেন সকলেই বলেন, পাকিস্তান আমলে ব্রীজটি নির্মাণ করা হয়েছিল। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর গাড়ি ওই ব্রীজ দিয়ে যাতায়াত করেছিল। দীর্ঘদিন ব্রীজটি সংস্কার না করার কারনে ব্রীজটি ঝুঁকিপুর্ণ অবস্থায় রয়েছে। তাই ব্রীজটি নতুন করে নির্মাণের জন্য সরকারের কাছে আবেদন জানাচ্ছি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুল কালাম আজাদ বলেন, উপজেলা শহরের একমাত্র ব্রীজ এটি, ব্রীজটি অনেক পুরোনো তাই যে কোন সময় বড় ধরনের সমস্যা হতে পারে। বড় কোন সমস্যা হলে নীলফামারী ও রংপুরের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে। ব্রীজের বিষয়টি জেলা মিটিংয়ে অবহিত করা হবে।
নীলফামারী সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মঞ্জুরুল করিমের সাথে কথা বলার জন্য তার মোবাইলে একাধিকবার ফোন দিলে তিনি ফোন রিসিভ না করায় তার বক্তব্য পাওয়া সম্ভব হয়নি।
এতে করে নীলফামারী হতে কিশোরগঞ্জ হয়ে রংপুরের যাতায়াতের যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
সম্প্রতি নীলফামারী সড়ক ও জনপথ বিভাগের আওতায় টেংগনমারী থেকে কিশোরগঞ্জ থানা মোড় পর্যন্ত ২৭ কোটি ৩৪ লাখ ৪৪ হাজার ৮১৬ টাকা ব্যায়ে ১০ কিলোমিটার ১২ ফিট প্রস্থ্যের সড়কটি ১৮ ফিটে উন্নীত করে সরকার। এবং সড়কটিতে নতুন করে ৫ টি আর সিসি কালভার্ট নির্মান করা হয়েছে। নতুন করে সড়কটি নির্মাণ করার কারনে ওই সড়ক দিয়ে ভারী যানবাহন চলাচল করবে। তাই জরাজীর্ণ ব্রীজটিও নতুন করে নির্মাণ করার দাবী জানিয়েছে এলাকাবাসী।
জানা গেছে, কিশোরগঞ্জ উপজেলা শহরের প্রাণকেন্দ্র সদর ইউনিয়ন ও বাহাগিলি ইউনিয়নের মাঝখানে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্যের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে যমুনেশ্বরী নদী। পাকিস্তান আমলে ১৯৫৪-৫৫ সালে নীলফামারী থেকে কিশোরগঞ্জ হয়ে যাতায়াতের জন্য যমুনেশ্বরী নদীর উপর ব্রীজটি নির্মাণ করা হয়। ব্রীজটি নির্মাণের পর দীর্ঘদিন পেড়িয়ে গেলেও সেটি সংস্কার না করার কারনে ব্রীজের বিভিন্ন জায়গায় লোহার রড বেড়িয়ে গেছে। পাশাপাশি কোন কোন জায়গায় ফাটল দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে ১৯৮৮ সালের বন্যার সময় এবং গত ২০১২ সালে অতিরিক্ত বৃষ্টির কারনে ব্রীজটির দক্ষিন দিকের মোকা(কোন)ধসে গিয়েছিল। পরে নীলফামারী সড়ক ও জনপথ বিভাগ ধসে যাওয়া মোকা মেরামত করে দেন। ফলে এখন ঝুঁকির মধ্যে দিয়ে চলাচল করছে ছোট বড় অনেক যানবাহন। বড় কোন যানবাহন ব্রীজের উপর উঠলে দুলতে থাকে। এতে যানবাহনে থাকা যাত্রীদের মনে ভয়ের সঞ্চার হয়।
কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের প্রবীণ ব্যাক্তি এনামুল হক , আজগর আলী , বাহাগিলি ইউনিয়নের তোফাজ্জল হোসেন , আলম হোসেন সকলেই বলেন, পাকিস্তান আমলে ব্রীজটি নির্মাণ করা হয়েছিল। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর গাড়ি ওই ব্রীজ দিয়ে যাতায়াত করেছিল। দীর্ঘদিন ব্রীজটি সংস্কার না করার কারনে ব্রীজটি ঝুঁকিপুর্ণ অবস্থায় রয়েছে। তাই ব্রীজটি নতুন করে নির্মাণের জন্য সরকারের কাছে আবেদন জানাচ্ছি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুল কালাম আজাদ বলেন, উপজেলা শহরের একমাত্র ব্রীজ এটি, ব্রীজটি অনেক পুরোনো তাই যে কোন সময় বড় ধরনের সমস্যা হতে পারে। বড় কোন সমস্যা হলে নীলফামারী ও রংপুরের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে। ব্রীজের বিষয়টি জেলা মিটিংয়ে অবহিত করা হবে।
নীলফামারী সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মঞ্জুরুল করিমের সাথে কথা বলার জন্য তার মোবাইলে একাধিকবার ফোন দিলে তিনি ফোন রিসিভ না করায় তার বক্তব্য পাওয়া সম্ভব হয়নি।