তথ্য গোপন করে বিয়ে,সন্তান- গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা
https://www.obolokon24.com/2019/11/gaibandha_4.html
নুরুল আলম ডাকুয়া, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ
ভালোবেসে বিয়ে করেছিল প্রায় ১ বছর আগে। বিয়ের পর সংসার হয়েছে গোপনে।
ঘরে সৌরভ নামের এক মাস বয়সের ছেলে সন্তান আছে তাঁর। কিন্তু কখনো শ্বশুর বাড়িতে আসেনি আদুরি বেগম (২৬) নামের ওই নারী। দীর্ঘদিন স্বামীর যোগাযোগ না পাওয়ায় সন্তানকে নিয়ে চলে আসে স্বামীর সন্ধানে। স্বামীর কাছে সন্তানকে পিতৃ পরিচয় দাবি করলে মানতে নারাজ স্বামীসহ তাঁর পরিবারের লোকজন। অনেকটা রাগে-ক্ষোভে গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন লাগিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি।
গত শনিবার গভীর রাতে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের রামধন (কালিতলা) গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় ওই নারীকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার অবস্থার অবনতি ঘটলে রমেক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। তবে ওই নারীর বাবার বাড়ির কারো কোন পরচিয় বলতে পারেনি এলাকাবাসি।
এলাকাবাসি জানায়, প্রাায় ১ বছর আগে কুড়িগ্রাম জেলার সদরের আদুরি নামের ওই নারীকে ভালোবেসে বিয়ে করেন জহুরুল ইসলামের ছেলে মিজানুর রহমান (৩০)। আগের স্ত্রীর খবর গোপন রেখে সংসার করেন তারা। এরপর দীর্ঘদিন আদুরির সাথে যোগাযোগ বন্ধ রাখে মিজানুর। এক সপ্তাহ আগে বিষয়টি জানতে পেরে কুড়িগ্রাম থেকে ছেলের বাড়িতে চলে আসেন ওই নারী। কিন্তু ওই নারী ও তাঁর সন্তানকে বাড়িতে রাখতে অস্বীকার করে মিজানুর ও তার পরিবার। এরপর জোড় করে তাঁর বাড়িতে অবস্থান নেয় ওই নারী। এ নিয়ে মিজানুরের বাড়ির লোকজনের সাথে বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়েন আদুুুরি। বাধ্য হয়ে মিজানুরের চাচার বাড়িতে অবস্থান নেয় তিনি। এক পর্যায়ে আদুরি স্ত্রী ও সন্তানের স্বীকৃতি না পেয়ে ক্ষোভে নিজ শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন লাগিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। তাঁর আত্মচিৎকারে আশেপাশের লোকজন ছুটে এসে আগুন নিভাতে সক্ষম হয়। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ওই নারীকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। তবে তার অবস্থার অবনতি দেখে চিকিৎসকরা রমেক হতে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম আবদুস সোবহান বলেন, এখনো কেউ লিখিত অভিযোগ করেনি । তবে বিষয়টি শোনার পর নিজে ঘটনাস্থলে গিয়ে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করেছি। তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ভালোবেসে বিয়ে করেছিল প্রায় ১ বছর আগে। বিয়ের পর সংসার হয়েছে গোপনে।
ঘরে সৌরভ নামের এক মাস বয়সের ছেলে সন্তান আছে তাঁর। কিন্তু কখনো শ্বশুর বাড়িতে আসেনি আদুরি বেগম (২৬) নামের ওই নারী। দীর্ঘদিন স্বামীর যোগাযোগ না পাওয়ায় সন্তানকে নিয়ে চলে আসে স্বামীর সন্ধানে। স্বামীর কাছে সন্তানকে পিতৃ পরিচয় দাবি করলে মানতে নারাজ স্বামীসহ তাঁর পরিবারের লোকজন। অনেকটা রাগে-ক্ষোভে গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন লাগিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি।
গত শনিবার গভীর রাতে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের রামধন (কালিতলা) গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় ওই নারীকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার অবস্থার অবনতি ঘটলে রমেক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। তবে ওই নারীর বাবার বাড়ির কারো কোন পরচিয় বলতে পারেনি এলাকাবাসি।
এলাকাবাসি জানায়, প্রাায় ১ বছর আগে কুড়িগ্রাম জেলার সদরের আদুরি নামের ওই নারীকে ভালোবেসে বিয়ে করেন জহুরুল ইসলামের ছেলে মিজানুর রহমান (৩০)। আগের স্ত্রীর খবর গোপন রেখে সংসার করেন তারা। এরপর দীর্ঘদিন আদুরির সাথে যোগাযোগ বন্ধ রাখে মিজানুর। এক সপ্তাহ আগে বিষয়টি জানতে পেরে কুড়িগ্রাম থেকে ছেলের বাড়িতে চলে আসেন ওই নারী। কিন্তু ওই নারী ও তাঁর সন্তানকে বাড়িতে রাখতে অস্বীকার করে মিজানুর ও তার পরিবার। এরপর জোড় করে তাঁর বাড়িতে অবস্থান নেয় ওই নারী। এ নিয়ে মিজানুরের বাড়ির লোকজনের সাথে বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়েন আদুুুরি। বাধ্য হয়ে মিজানুরের চাচার বাড়িতে অবস্থান নেয় তিনি। এক পর্যায়ে আদুরি স্ত্রী ও সন্তানের স্বীকৃতি না পেয়ে ক্ষোভে নিজ শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন লাগিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। তাঁর আত্মচিৎকারে আশেপাশের লোকজন ছুটে এসে আগুন নিভাতে সক্ষম হয়। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ওই নারীকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। তবে তার অবস্থার অবনতি দেখে চিকিৎসকরা রমেক হতে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম আবদুস সোবহান বলেন, এখনো কেউ লিখিত অভিযোগ করেনি । তবে বিষয়টি শোনার পর নিজে ঘটনাস্থলে গিয়ে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করেছি। তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।