ডিমলায় ইউপি সদস্য কর্তৃক ধর্ষনের শিকার বিধবার আত্মহত্যা
https://www.obolokon24.com/2019/10/dimla_5.html
বিশেষ প্রতিনিধি॥ ইউপি সদস্য কর্তৃক এক বিধবা নারী ধর্ষনের শিকার হয়ে মামলা করতে না পারায় আতœহত্যা করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এলাকার বেশ কিছু প্রভাবশালী ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়ার চেস্টা করলে পুলিশের ৯৯৯ কল সেন্টারে মোবাইল করে এলাকাবাসী অভিযোগ করলে আজ শনিবার(১৯ অক্টোবর) বিকালে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার ঝুনাগাছচাঁপানী ইউনিয়নের তিস্তা নদীর পূর্বছাতুনামা চর গ্রাম হতে ওই বিধবার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় এলাকা ছেড়ে পালিয়ে গেছে ধর্ষক ওই ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম(৪৮)। এ ঘটনা নিয়ে এলাকায় তোলপাড় সৃস্টি করেছে।
অভিযোগে জানা যায় ওই গ্রামের আব্দুল জলিল দেড় বছর আগে অসুখে ভুগে মারা যায়। তার বিধবা স্ত্রী জাহানারা বেগম(৪৫) এক ছেলে নিয়ে ওই চর গ্রামে বসবাস করতো। ছেলেটি কাজের সন্ধানে পাশ্ববর্তী লালমনিরহাট যায়। বাড়িতে একাই ছিল বিধবা। ওই বিধবার দুই ছোট বোন চর গ্রামের অর্ধ কিলোমিটার অদুরে স্বামীর বাড়িতে থাকেন।
ওই দুই বোন নাসিমা ও নাজমা সহ এলাকাবাসী অভিযোগ করে জানায় ১৬ অক্টোবর রাতে উক্ত ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম বিধবা ভাতার কার্ড করে দেবার নামে ওই বিধবার বাড়িতে যায়। এ পর্যায়ে ইউপি সদস্য ওই বিধবাকে জোড়পূর্বক ধর্ষন করতে থাকলে ওই বিধবা চিৎকার দিলে লোকজন ছুটে এসে ইউপি সদস্যকে হাতে নাতে আটক করে। এরপর ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলামের পক্ষ নিয়ে কিছু প্রভাবশালী ইউপি সদস্যকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়। ওই বিধবা ঘটনার পর দিন থানায় মামলা করার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে থানায় যেতে চাইলে পথে প্রভাবশালীরা তাকে বাধা দিয়ে ফিরিয়ে দেয়। পাশাপাশি মামলা না করার জন্য হুমকী দিতে থাকে। শনিবার দুপুর দেড়টার দিকে চর গ্রামের লোকজন ওই বিধবার খবর নিতে গেলে দেখতে যায় তার মৃত দেহ গলায় ফাস লাগানো অবস্থায় ঘরে ঝুলছে। নিমিষে ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে প্রভাবশালীরা পুলিশ কে খবর না দেয়ার জন্য হুমকী দিতে থাকে।
পরিস্থিতি বেগতিক দেখে ওই বিধবার দুই ছোট বোন এলাকাবাসীর সহযোগীতায় পুলিশের ৯৯৯ কল সেন্টারে মোবাইল করে বিস্তারিত জানায়। এরপর সেখানে ডিমলা থানা পুলিশ ছুটে এলে প্রভাবশালীরা সহ ধর্ষক ইউপি সদস্য পালিয়ে যায়। এলাকাবাসীর অভিযোগ ওই বিধবা ধর্ষনের মামলা করতে ব্যর্থ হওয়ায় আতœহত্যা কতে বাধ্য হয়েছে।
ডিমলা থানার ওসি মফিজ উদ্দিন শেখ জানান ঘটনাটি মর্মান্তিক। আমরা খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে গিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় বিধবার মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য উদ্ধার করে নিয়ে এসেছে। আগামীকাল রবিবার(২০ অক্টোবর) জেলার মর্গে লাশের ময়না তদন্ত করা হবে । ওসি জানান ওই বিধবার ছেলেকে ও তার দুই বোনকে থানায় ডাকা হয়েছে। তারা ধর্ষন ও আতœহত্যার প্ররোচনার মামলা দিলে তা গ্রহন করা হবে। সেই সঙ্গে আমরা ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম সহ অন্য যারা জড়িত তাদের আটকের চেস্টা করছি।
এলাকার বেশ কিছু প্রভাবশালী ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়ার চেস্টা করলে পুলিশের ৯৯৯ কল সেন্টারে মোবাইল করে এলাকাবাসী অভিযোগ করলে আজ শনিবার(১৯ অক্টোবর) বিকালে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার ঝুনাগাছচাঁপানী ইউনিয়নের তিস্তা নদীর পূর্বছাতুনামা চর গ্রাম হতে ওই বিধবার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় এলাকা ছেড়ে পালিয়ে গেছে ধর্ষক ওই ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম(৪৮)। এ ঘটনা নিয়ে এলাকায় তোলপাড় সৃস্টি করেছে।
অভিযোগে জানা যায় ওই গ্রামের আব্দুল জলিল দেড় বছর আগে অসুখে ভুগে মারা যায়। তার বিধবা স্ত্রী জাহানারা বেগম(৪৫) এক ছেলে নিয়ে ওই চর গ্রামে বসবাস করতো। ছেলেটি কাজের সন্ধানে পাশ্ববর্তী লালমনিরহাট যায়। বাড়িতে একাই ছিল বিধবা। ওই বিধবার দুই ছোট বোন চর গ্রামের অর্ধ কিলোমিটার অদুরে স্বামীর বাড়িতে থাকেন।
ওই দুই বোন নাসিমা ও নাজমা সহ এলাকাবাসী অভিযোগ করে জানায় ১৬ অক্টোবর রাতে উক্ত ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম বিধবা ভাতার কার্ড করে দেবার নামে ওই বিধবার বাড়িতে যায়। এ পর্যায়ে ইউপি সদস্য ওই বিধবাকে জোড়পূর্বক ধর্ষন করতে থাকলে ওই বিধবা চিৎকার দিলে লোকজন ছুটে এসে ইউপি সদস্যকে হাতে নাতে আটক করে। এরপর ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলামের পক্ষ নিয়ে কিছু প্রভাবশালী ইউপি সদস্যকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়। ওই বিধবা ঘটনার পর দিন থানায় মামলা করার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে থানায় যেতে চাইলে পথে প্রভাবশালীরা তাকে বাধা দিয়ে ফিরিয়ে দেয়। পাশাপাশি মামলা না করার জন্য হুমকী দিতে থাকে। শনিবার দুপুর দেড়টার দিকে চর গ্রামের লোকজন ওই বিধবার খবর নিতে গেলে দেখতে যায় তার মৃত দেহ গলায় ফাস লাগানো অবস্থায় ঘরে ঝুলছে। নিমিষে ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে প্রভাবশালীরা পুলিশ কে খবর না দেয়ার জন্য হুমকী দিতে থাকে।
পরিস্থিতি বেগতিক দেখে ওই বিধবার দুই ছোট বোন এলাকাবাসীর সহযোগীতায় পুলিশের ৯৯৯ কল সেন্টারে মোবাইল করে বিস্তারিত জানায়। এরপর সেখানে ডিমলা থানা পুলিশ ছুটে এলে প্রভাবশালীরা সহ ধর্ষক ইউপি সদস্য পালিয়ে যায়। এলাকাবাসীর অভিযোগ ওই বিধবা ধর্ষনের মামলা করতে ব্যর্থ হওয়ায় আতœহত্যা কতে বাধ্য হয়েছে।
ডিমলা থানার ওসি মফিজ উদ্দিন শেখ জানান ঘটনাটি মর্মান্তিক। আমরা খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে গিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় বিধবার মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য উদ্ধার করে নিয়ে এসেছে। আগামীকাল রবিবার(২০ অক্টোবর) জেলার মর্গে লাশের ময়না তদন্ত করা হবে । ওসি জানান ওই বিধবার ছেলেকে ও তার দুই বোনকে থানায় ডাকা হয়েছে। তারা ধর্ষন ও আতœহত্যার প্ররোচনার মামলা দিলে তা গ্রহন করা হবে। সেই সঙ্গে আমরা ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম সহ অন্য যারা জড়িত তাদের আটকের চেস্টা করছি।