ডোমারে ঘুৃনিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর মাঝে শুকনো খাবার বিতরন
https://www.obolokon24.com/2019/07/domar_87.html
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার সোনারায় ২নং ওয়ার্ড টংবান্ধা গ্রামের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ঘুর্নিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর মাঝে উপজেলা প্রসাসনের পক্ষ থেকে শুকনা খাবার বিতরন করা হয়েছে। শুকরা খাবার বিতরন করা হয়েছে ডোমার পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ডে। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ জিয়াউর রহমান জানান, গত ১৩ জুলাই রাতে উপজেলার বেশকিছু এলাকায় ঘুর্নিঝড় আঘাত হানে। এবারের ঝড়ে বাড়ীঘড়ের বেশি ক্ষতি না হলেও গাছপালা ,ভেঙ্গে যায় বেশকিছু। সোনারায় টং বান্ধায় ১১ টি পরিবার সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
তিনি যোগ করেন, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর তালিকা হাতে পেয়েছি। উপরে তালিকা পাঠানো হয়েছে বরাদ্দ আসলেই তারা সহযোগীতা পাবেন। ইতিমধ্যেই ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন উপজেলা কতৃপক্ষ। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছাঃ উম্মে ফাতিমা জানান, ঘটনা শুনার পরপরেই ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় প্রশাসনের লোকজনকে পাঠানো হয়েছে। সেখানে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে শুকনা খাবার বিতরন করা হয়েছে। বর্তমানে সকলেই নিরাপদে রয়েছে। উপরে সহযোগীতার চাহিদা পাঠানো হয়েছে সাহায্য আসলেই ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে তা বিতরন করা হবে। ইউপি সদস্য তৈয়বুর রহমান বাবু জানান, প্রশাসন থেকে ছয় প্যাকেট শুকনা খাবার দেওয়া হয়েছে। তা পরিবারগুলোর মাঝে বন্টন করে দেওয়া হয়েছে। এদিকে থানাপাড়া ৩নং ওয়ার্ডেও ১৮টি শুকনা খাবারের প্যাকেট দেওয়া হয়েছে।
নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার সোনারায় ২নং ওয়ার্ড টংবান্ধা গ্রামের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ঘুর্নিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর মাঝে উপজেলা প্রসাসনের পক্ষ থেকে শুকনা খাবার বিতরন করা হয়েছে। শুকরা খাবার বিতরন করা হয়েছে ডোমার পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ডে। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ জিয়াউর রহমান জানান, গত ১৩ জুলাই রাতে উপজেলার বেশকিছু এলাকায় ঘুর্নিঝড় আঘাত হানে। এবারের ঝড়ে বাড়ীঘড়ের বেশি ক্ষতি না হলেও গাছপালা ,ভেঙ্গে যায় বেশকিছু। সোনারায় টং বান্ধায় ১১ টি পরিবার সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
তিনি যোগ করেন, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর তালিকা হাতে পেয়েছি। উপরে তালিকা পাঠানো হয়েছে বরাদ্দ আসলেই তারা সহযোগীতা পাবেন। ইতিমধ্যেই ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন উপজেলা কতৃপক্ষ। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছাঃ উম্মে ফাতিমা জানান, ঘটনা শুনার পরপরেই ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় প্রশাসনের লোকজনকে পাঠানো হয়েছে। সেখানে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে শুকনা খাবার বিতরন করা হয়েছে। বর্তমানে সকলেই নিরাপদে রয়েছে। উপরে সহযোগীতার চাহিদা পাঠানো হয়েছে সাহায্য আসলেই ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে তা বিতরন করা হবে। ইউপি সদস্য তৈয়বুর রহমান বাবু জানান, প্রশাসন থেকে ছয় প্যাকেট শুকনা খাবার দেওয়া হয়েছে। তা পরিবারগুলোর মাঝে বন্টন করে দেওয়া হয়েছে। এদিকে থানাপাড়া ৩নং ওয়ার্ডেও ১৮টি শুকনা খাবারের প্যাকেট দেওয়া হয়েছে।