বিগত পাঁচ বছরের তুলনায় এইচএসসির ফলাফলে উন্নতি চিলাহাটি সরকারী কলেজের
https://www.obolokon24.com/2019/07/chilahati.html
নিজস্ব প্রতিনিধি-গত পাঁচ বছরের তুলনায় এবার নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার চিলাহাটি সরকারী কলেজে এইচএসসির ফলাফলে উন্নতি হয়েছে। পাসের হার ও জিপিএ-৫ বেড়েছে।
বুধবার বেলা একটায় প্রকাশিত ফলাফল অনুযায়ী, কলেজটির পাসের হার ৬৫ দশমিক ৯ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ জন। এ বছর কলেজ থেকে ২১৭ জন পরীক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। এর মধ্যে ১৪৩ জন পাস করেছেন।
গত ৫ বছরের ফলাফল বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, ২০১৫ সালে পাশের হার ছিল ৫৮ দশমিক ৭১। জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ১ জন। ২০১৬ সালে পাশের হার ছিল ৬৬ দশমিক ১১। জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থী ছিলেননা। ২০১৭ সালে পাশের হার ছিল ৩২ দশমিক ২১। জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ১জন। ২০১৮ সালে পাশের হার ছিল ৫০ দশমিক ২১। জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ২ জন। ২০১৯ সালে পাশের হার ৬৫ দশমিক ৯। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ জন।
ফলাফল সম্পর্কে চিলাহাটি সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোহাঃ নজরুল ইসলাম বলেন,পূর্বের ফল বিপর্যয় থেকে বের হওয়ার এবং কলেজটির শিক্ষার মান উন্নয়নের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। পরীক্ষার খাতা দেখার কৌশল পরিবর্তন হওয়ায় আগের মতো জিপিএ-৫ পাচ্ছে না শিক্ষার্থীরা। তবে শিক্ষার্থীদের মান আগের চেয়ে ভালোর দিকে। আমরা চাই শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকেরা কেবল কোচিংনির্ভর না হোক। সৃজনশীল বিষয়গুলোতে আরও দক্ষতা অর্জন করুক। তাহলে ফল আরও ভালো হবে।’ অধ্যক্ষ অর্জিত ফলাফলের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে আগামীতে আরো ভালো ফলাফল অর্জনের দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। এছাড়া তিনি শিক্ষার মানোন্নয়ন ও ভালো ফলাফলে জেলার মধ্যে সেরা প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বুধবার বেলা একটায় প্রকাশিত ফলাফল অনুযায়ী, কলেজটির পাসের হার ৬৫ দশমিক ৯ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ জন। এ বছর কলেজ থেকে ২১৭ জন পরীক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। এর মধ্যে ১৪৩ জন পাস করেছেন।
গত ৫ বছরের ফলাফল বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, ২০১৫ সালে পাশের হার ছিল ৫৮ দশমিক ৭১। জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ১ জন। ২০১৬ সালে পাশের হার ছিল ৬৬ দশমিক ১১। জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থী ছিলেননা। ২০১৭ সালে পাশের হার ছিল ৩২ দশমিক ২১। জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ১জন। ২০১৮ সালে পাশের হার ছিল ৫০ দশমিক ২১। জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ২ জন। ২০১৯ সালে পাশের হার ৬৫ দশমিক ৯। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ জন।
ফলাফল সম্পর্কে চিলাহাটি সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোহাঃ নজরুল ইসলাম বলেন,পূর্বের ফল বিপর্যয় থেকে বের হওয়ার এবং কলেজটির শিক্ষার মান উন্নয়নের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। পরীক্ষার খাতা দেখার কৌশল পরিবর্তন হওয়ায় আগের মতো জিপিএ-৫ পাচ্ছে না শিক্ষার্থীরা। তবে শিক্ষার্থীদের মান আগের চেয়ে ভালোর দিকে। আমরা চাই শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকেরা কেবল কোচিংনির্ভর না হোক। সৃজনশীল বিষয়গুলোতে আরও দক্ষতা অর্জন করুক। তাহলে ফল আরও ভালো হবে।’ অধ্যক্ষ অর্জিত ফলাফলের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে আগামীতে আরো ভালো ফলাফল অর্জনের দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। এছাড়া তিনি শিক্ষার মানোন্নয়ন ও ভালো ফলাফলে জেলার মধ্যে সেরা প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।