পীরগাছায় শতবর্ষী ৫টি সরকারী গাছ কর্তন করে আত্নসাতের পায়তারা
https://www.obolokon24.com/2019/06/rangpur_79.html
ফজলুর রহমান,পীরগাছা (রংপুর) প্রতিনিধি
পীরগাছায় ইউনিয়ন ভূমি অফিসের মাঠে শতবর্ষী বিভিন্ন প্রজাতির ৫টি গাছ কর্তন করে আত্নসাতের পায়তারার অভিযোগ উঠেছে। নিয়মনীতিকে তোয়াক্কা না করে গাছগুলো কর্তন করায় এলাকায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
জানা যায়, উপজেলা সদর ইউনিয়ন ভূমি অফিসের মাঠে শতবর্ষী একটি আম, দুটি রেইন্ট্রিসহ বিভিন্ন প্রজাতির ৫টি গাছ গত শনিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত কর্তন করা হয়। ওই গাছগুলোর মূল্য প্রায় পাঁচ লাখ টাকা বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়।
উপজেলা সহকারী কমিশনারের(ভূমি) যোগসাজসে সংশ্লিষ্ট তহশীলদার গাছগুলো কর্তন করেন। বর্তমানে গাছগুলোর কান্ডগুলো আত্নসাতের উদ্দেশ্যে গোপনে বিক্রি করা হলেও ডালপালাগুলো পড়ে থাকতে দেখা যায়। সরকারী নিয়ম নীতিকে তোয়াক্কা না করে নিজের ইচ্ছা মতো আত্নসাতের উদ্দেশ্যে শতবর্ষী গাছগুলো কর্তন এলাকাবাসীর মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। ইউনিয়ন ভূমি অফিসের মাঠ সংলগ্ন একটি মন্দির রয়েছে। ওই মন্দিরের পূজারী ও দর্শনার্থীরা ওই গাছগুলোর তলায় বিশ্রাম নিতেন কিন্তু এখন তা আর সম্ভব হবে না বলেও এলাকাবাসী জানাান।
সদর ইউনিয়নের বাসিন্দা আবুল কাশেম বলেন, বিনা টেন্ডারে শতবর্ষী ৫টি গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। শতবর্ষী গাছগুলো কর্তনের মাধ্যমে বৃক্ষ নিধন কর্মসূচী গ্রহণ করেছে উপজেলা প্রশাসন।
পীরগাছা সদর ইউনিয়ন ভূমি অফিসের তহশীলদার বকুল মিয়া বলেন, উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে গাছগুলো কাটা হয়েছে।
পীরগাছা বন কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) সেকেন্দার আলী জানান, সরকারি জমির গাছ কাটতে বা বিক্রি করতে হলে বন বিভাগের পূর্ব অনুমতি নিতে হয়। কিন্তু ওই গাছগুলো কাটা ও বিক্রির ব্যাপারে বন বিভাগের কাছে কোনো ধরনের অনুমতি নেয়া হয়নি।
পীরগাছা উপজলা সহকারী কমিশনার(ভূমি) জান্নাত আরা ফেরদৌস বলেন, ভূমি অফিস নির্মাণের জন্য গাছগুলো কর্তন করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে পীরগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেসমীন প্রধান বলেন, গাছ কর্তনের বিষয়ে আমার জানা নেই। তবে বিষয়টি আমি দেখতেছি।##
পীরগাছায় ইউনিয়ন ভূমি অফিসের মাঠে শতবর্ষী বিভিন্ন প্রজাতির ৫টি গাছ কর্তন করে আত্নসাতের পায়তারার অভিযোগ উঠেছে। নিয়মনীতিকে তোয়াক্কা না করে গাছগুলো কর্তন করায় এলাকায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
জানা যায়, উপজেলা সদর ইউনিয়ন ভূমি অফিসের মাঠে শতবর্ষী একটি আম, দুটি রেইন্ট্রিসহ বিভিন্ন প্রজাতির ৫টি গাছ গত শনিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত কর্তন করা হয়। ওই গাছগুলোর মূল্য প্রায় পাঁচ লাখ টাকা বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়।
উপজেলা সহকারী কমিশনারের(ভূমি) যোগসাজসে সংশ্লিষ্ট তহশীলদার গাছগুলো কর্তন করেন। বর্তমানে গাছগুলোর কান্ডগুলো আত্নসাতের উদ্দেশ্যে গোপনে বিক্রি করা হলেও ডালপালাগুলো পড়ে থাকতে দেখা যায়। সরকারী নিয়ম নীতিকে তোয়াক্কা না করে নিজের ইচ্ছা মতো আত্নসাতের উদ্দেশ্যে শতবর্ষী গাছগুলো কর্তন এলাকাবাসীর মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। ইউনিয়ন ভূমি অফিসের মাঠ সংলগ্ন একটি মন্দির রয়েছে। ওই মন্দিরের পূজারী ও দর্শনার্থীরা ওই গাছগুলোর তলায় বিশ্রাম নিতেন কিন্তু এখন তা আর সম্ভব হবে না বলেও এলাকাবাসী জানাান।
সদর ইউনিয়নের বাসিন্দা আবুল কাশেম বলেন, বিনা টেন্ডারে শতবর্ষী ৫টি গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। শতবর্ষী গাছগুলো কর্তনের মাধ্যমে বৃক্ষ নিধন কর্মসূচী গ্রহণ করেছে উপজেলা প্রশাসন।
পীরগাছা সদর ইউনিয়ন ভূমি অফিসের তহশীলদার বকুল মিয়া বলেন, উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে গাছগুলো কাটা হয়েছে।
পীরগাছা বন কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) সেকেন্দার আলী জানান, সরকারি জমির গাছ কাটতে বা বিক্রি করতে হলে বন বিভাগের পূর্ব অনুমতি নিতে হয়। কিন্তু ওই গাছগুলো কাটা ও বিক্রির ব্যাপারে বন বিভাগের কাছে কোনো ধরনের অনুমতি নেয়া হয়নি।
পীরগাছা উপজলা সহকারী কমিশনার(ভূমি) জান্নাত আরা ফেরদৌস বলেন, ভূমি অফিস নির্মাণের জন্য গাছগুলো কর্তন করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে পীরগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেসমীন প্রধান বলেন, গাছ কর্তনের বিষয়ে আমার জানা নেই। তবে বিষয়টি আমি দেখতেছি।##